সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, বর্তমানে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের উত্তর পারের জেলা-উপজেলাগুলোর সব যানবাহন ময়মনসিংহ নগরের পাটগুদাম শম্ভুগঞ্জ সেতু হয়ে চলাচল করে। কিন্তু এ সেতুর এখানে প্রতিদিনই ভয়াবহ যানজটের ঘটনা ঘটে। এ কারণে নদের অন্য পারের জেলা-উপজেলাগুলোর যানবাহনের সুবিধার্থে ব্রহ্মপুত্র নদে দুটি সেতু নির্মাণের বিষয় বিগত সরকার চূড়ান্ত করে।

জানা গেছে, ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্স, হাসান টেকনো বিল্ডার্স ও মাছুদ হাই-টেক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড—এই তিন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সেতুটি নির্মাণ করার কথা। সেতু নির্মাণে ২০২৩ সালের অক্টোবরে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো সব প্রস্তুতি শেষ করে।

মূল সেতুর তিন ভাগের দুই ভাগই পড়েছে ব্যক্তিমালিকানা জমির ওপর। এ কারণে ভূমি অধিগ্রহণ সম্পন্ন না হওয়ায় দেড় বছরেও কাজ শুরু করতে পারেনি এই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো।

জমি অধিগ্রহণ জটিলতা সম্পর্কে জানা গেছে, জমির মালিকদের অনেকের কাগজপত্রে জটিলতা আছে।

তথ্য বিবরণীতে আরো বলা হয়েছে, আজ ২০ জুলাই ‘গণহত্যা ও ছাত্র-জনতার প্রতিরোধ দিবস’ স্মরণে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিউজিক ভিডিও শেয়ার করা হবে, যার থিম মিউজিক হবে ‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’। কর্মসূচি অনুযায়ী এদিন ‘একটি শহিদ পরিবারের সাক্ষ্য’ ডকুমেন্টারির পার্ট-৬ প্রচার এবং একজন জুলাই যোদ্ধার স্মৃতিচারণার ভিডিও শেয়ার করা হবে। সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ফেসবুক পেজ, ইউটিউব চ্যানেল ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানমালা প্রচার করা হবে। সব মোবাইল গ্রাহকের কাছে ভিডিওর ইউআরএল পাঠানো হবে।

গতকাল শনিবার বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগ আয়োজিত ‘ঢাকায় নিম্নবিত্তের সাশ্রয়ী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক আবাসন’ শীর্ষক এক বিশেষ ডিজাইন-গবেষণা উপস্থাপনা ও আলোচনায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পর প্লট ও ফ্ল্যাট দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ কোটা বাতিল করেছে সরকার। স্বল্প আয়ের মানুষের আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করতে রাজউক থেকে লটারির মাধ্যমে অ্যাপার্টমেন্ট দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। 

এদিকে নিজেদের মধ্যে ভেদাভেদ তৈরি হলে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের ফলাফল হাতে থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন আদিলুর রহমান খান।

উপদেষ্টা বলেন, নতুন করে যেন বাংলাদেশে কখনোই আর ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে না পারে।