<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্যসচিব কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন, সচেতনতার অভাবে অনেক হিমোফিলিয়া রোগী শনাক্তের বাইরে থেকে যাচ্ছে, অনেকে মাঝপথে চিকিৎসা বন্ধ করে দিচ্ছে। তাই সরকারিভাবে এ রোগে আক্রান্তদের চিকিৎসা ব্যয় বহনের উদ্যোগ নিতে হবে। বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা করার বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা ক্লাবে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাংলাদেশে হিমোফিলিয়া ব্যবস্থাপনা, সমাজে এ রোগের প্রভাব ও চ্যালেঞ্জবিষয়ক এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে হেমাটোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশ। বহুজাতিক ওষুধ কম্পানি রোশ এই গোলটেবিল আয়োজনে সহায়তা করে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গোলটেবিল বৈঠকে জানানো হয়, দেশে হিমোফিলিয়া রোগীর অনুমিত সংখ্যা ৩০ হাজার। এর মধ্যে নিবন্ধিত রোগী আছে তিন হাজার ২২৭ জন, যা মোট রোগীর ১০ শতাংশ। অর্থাৎ বিপুলসংখ্যক রোগী শনাক্ত করা যায়নি। যাদের শনাক্ত করা হয়েছে তারাও পরিপূর্ণ চিকিৎসা পাচ্ছে না। রয়েছে ওষুধসংকটও। গোলটেবিল বৈঠকে মূল উপস্থাপনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল সেবা ব্যবস্থাপনা শাখার লাইন ডিরেক্টর জয়নাল আবেদিন বলেন, বর্তমানে খুব কমসংখ্যক রোগীকে চিকিৎসা বা সেবা দেওয়া হচ্ছে। ঠিকমতো শনাক্ত করা হলে রোগীর সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে যাবে। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অনুষ্ঠানে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের রক্তরোগ বিভাগের প্রধান অধ্যাপক অখিল রঞ্জন বিশ্বাস, হেমাটোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক আমীন লুৎফুল কবীর, সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. আদনান হাসান মাসুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।</span></span></span></span></p>