প্যাকেটজাত দুধ, ঘি, মাখন, দই নয়
বাজারে প্যাকেটজাত, টিনজাত দুধ, দই, ঘি, মাখন ইত্যাদির প্রচুর সমারোহ। পারতপক্ষে এসব খাবেন না, এড়িয়ে চলুন। কেননা এসব প্যাকেটজাত, টিনজাত খাবারে ফ্যাট বাদ দিয়ে স্বাদ বাড়াতে বাড়তি চিনি মেশানো হয়, যা দেহের জন্য আদৌ প্রয়োজন নেই। এ ছাড়া এসবে থাকে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর সিনথেটিক বা প্লাস্টিকের উপাদান।
বিজ্ঞাপন
ভালো করে ধুয়ে নিন
অর্গানিক বা জৈব শাকসবজি, ফলমূলের চাহিদা বেশ বাড়ছে। এসব স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হলেও অর্গানিক কি না তা নিশ্চিত করার উপায় নেই। তাই বাজার থেকে আনা সব শাকসবজি, ফলমূল পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন, এরপর রান্না করুন বা কেটে খান।
এনার্জি ড্রিংকস বাদ দিন
অনেকে হরহামেশা এনার্জি ড্রিংকস পান করে। বিশেষ করে তরুণরা। অনেকে আবার ব্যায়াম করার পর এসব পান করেন। এনার্জি ড্রিংকস মোটেও পান করবেন না। এসব পানীয়ে প্রচুর চিনি ও ক্যাফেইন থাকে। এনার্জি ড্রিংকস রক্তচাপ এবং হৃদপিণ্ডের ওপর অস্বাভাবিক প্রভাব ফেলে। তার চেয়ে বরং একটি বা দুটো খেজুর বা কলা খান, দেখবেন এনার্জি বেড়ে গেছে।
কাঁচা বা ভাজা লবণ একই বিষয়
অনেকে বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগীরা সোডিয়াম নিয়ন্ত্রণের জন্য কাঁচা লবণ না খেয়ে লবণকে কিছুটা ভেজে খান। তাঁদের ধারণা, টেলে বা ভেজে খেলে সেই লবণ স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি করবে না। কিন্তু আসল তথ্য হলো, তাতেও সোডিয়ামের মাত্রা একই থাকে। তাই রান্নায় বা তরকারিতে যে লবণ দেওয়া হয়, এর বাইরে টেলে বা ভেজে কোনোভাবেই আলাদা লবণ খাবেন না।