<p>চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) লেকসিটি হাউজিংয়ে কাঠাপ্রতি ছয় লাখ টাকায় অনেকে প্লট বরাদ্দ পেয়েছেন। অথচ আট লাখ টাকা করে জমা দিয়েও প্লট পাননি অনেকে। বিষয়টি চসিকের পক্ষ থেকে তদন্ত করে দেখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার নগরীর টাইগারপাসে চসিকের সম্মেলনকক্ষে সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর সঙ্গে লেকসিটি হাউজিং সোসাইটির কর্মকর্তাদের বৈঠকে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়টি ওঠে। পরে  বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।</p>