‘মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি’

&lt;p&gt;অন্যান্য প্রাণীর মতো মানুষও একটি প্রাণী। চিন্তার ইতিহাস থেকে জানা যায়, মানুষের বুদ্ধিবৃত্তি অন্য প্রাণী থেকে মানুষকে আলাদা করেছে। খাদ্য উৎপাদন এবং সংরক্ষণ করার প্রযুক্তি মানুষ উদ্ভাবন করেছে। এই সক্ষমতার মধ্য দিয়ে অন্য প্রাণীর ওপর মানুষ কর্তৃত্ব করে। প্রাণীদের মধ্যে মানুষই একমাত্র সর্বভুক প্রাণী। মানুষ সব খায়। বাঙালি না খেলে আফ্রিকানরা খায়। কোরিয়ান, ইউরোপিয়ান ও এশিয়ানদের খাবার এক নয়। ধর্মে ধর্মে, বর্ণে বর্ণে স্থান-কাল-পাত্রভেদে খাদ্যতালিকার মধ্যে পার্থক্য আছে। নাক বোঁচা আর খাড়া নাকের মানুষের খাদ্যতালিকা এক নয়। সব খাড়া নাকের মানুষ এক রকম খায় না। খাদ্যতালিকায় যত পার্থক্যই থাকুক সবাই মানুষ। সব মানুষের রক্ত লাল। প্রয়োজনে আফ্রিকানের রক্ত এশিয়ানকে দেওয়া যায়।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;মানুষ হয়ে জন্মালেই মনুষ্যত্ব অর্জন করা যায় না। অমানুষ, ইতর মানুষ, অসভ্য মানুষ বাংলা ভাষায় এসব শব্দের উদ্ভব হয়েছে মানুষের কর্মফলের মধ্য দিয়ে। কর্ম, ধর্ম, পরিবেশ, স্থান-কাল মানুষকে মানুষের বৈশিষ্ট্য থেকে ভিন্ন করেছে। ফলে হিংস্র মানুষ, খুনি মানুষ, দৈত্য-দানব, অসুরের সৃষ্টি হয়েছে। স্বৈরাচার, লৌহমানব, অত্যাচারী, এরাও মানুষের প্রজাতির মধ্যে আছে। দানশীল, মানবদরদি, মানবকল্যাণকামী, মহামানব, মহাত্মা মানুষের মধ্য থেকেই জন্ম নেয় কর্মফলের ওপর ভিত্তি করে। মানুষকে মানুষ হতে হয়। মনুষ্যত্ব অর্জন করতে হয়। মানুষ হয়ে উঠতে হয়। ইতর, লম্পট, বদমায়েশ, ক্ষমতালিপ্সুর পাল্লায় পড়ে বহু মানুষের জীবন নষ্ট হয়েছে। সভ্যতা ধ্বংস হয়েছে। দেশের পর দেশ, জনপদের পর জনপদ ধ্বংস হয়েছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;প্রাণীর সঙ্গে মানুষের সামান্য পার্থক্য আছে। অনেক প্রাণী একে অন্যকে খেয়ে জীবন ধারণ করে। তৃণভোজী প্রাণীর সংখ্যাও কম নয়। মাংসাশী প্রাণী শুধু মাংসই খায়। তৃণভোজী প্রাণী তৃণ ছাড়া কিছুই খায় না। বৃহদাকার হাতি তৃণভোজী প্রাণী। বেচারা হাতির এক দিনও একটু মাংস খাওয়ার শখ জাগেনি। একমাত্র মানুষ সব খায়। মানুষ মানুষকে হত্যা করে অধিপত্য করে। মানুষ ভবিষ্যতের জন্য খাদ্য সঞ্চয় করে। খাদ্য নিরাপত্তা গড়ে তোলে। মানুষ অনন্তকাল সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে চায়। ফলে মানুষ শুধু অন্য প্রাণীর ওপর আধিপত্য করেই ক্ষান্ত হয়নি, অন্য মানুষের ওপরও আধিপত্য করে। আদর্শবাদিতা, ধর্ম, নীতি-নৈতিকতার নামে এক মানুষ অন্য মানুষের খাদ্য-বাসস্থান দখল করে, পুড়িয়ে দেয়, উচ্ছেদ করে। দুর্বল অসংগঠিত মানুষকে ক্ষমতাবানরা ভয় দেখায়, শোষণ করে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;মানুষ মানুষের ওপর আধিপত্য করার জন্য সমাজ, রাষ্ট্র, নীতি-নৈতিকতা, আদর্শবাদিতা সৃষ্টি করেছে। রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে, সমাজে সমাজে, সাদা-কালো, এশিয়ান, ইউরোপিয়ান, আমেরিকান বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। সাদা মানুষও মানুষ। কালো মানুষও মানুষ। বিরোধ কৃত্রিমভাবে সৃষ্টি। সম্পদের অধিকার এবং উত্তরাধিকার নিয়ে বিরোধ। সম্পদ রক্ষা করা নিয়ে বিরোধ। জ্ঞানে-মানে, ধনে-জনে বিরোধ। স্থান-কাল-পাত্রভেদে বিরোধ, রিরংসা, জিঘাংসার পরিমাণ কমবেশি থাকে। সাধু, সন্ন্যাসী, মোল্লা, পুরোহিতে বিরোধ কম নয়। বৌদ্ধ, জৈন, ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়ে বিরোধ কোনো অংশে কম ছিল না। ইহুদি, খ্রিস্টান, হিন্দু, মুসলিম বিরোধও রয়েছে। শিয়া-সুন্নি রক্তপাত বন্ধ হয়নি। চার মাজহাবের দ্বন্দ্ব অমীমাংসিত। বহুকাল পরে ভারতে হিন্দু-মুসলিম রক্তপাত শুরু হয়েছে। রাষ্ট্রযন্ত্র থেকে বিরোধ উসকে দেওয়া হয়েছে এমন দাবি বহুজনের। সাধারণ মানুষ, খেটে খাওয়া মানুষ, শ্রমজীবী মানুষ মরছে। ঘরবাড়ি পুড়ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হামলা হচ্ছে। পড়ুয়াদের পেটানো হচ্ছে। কিন্তু সংঘাতের মধ্যে সমন্বয় কম হয়নি। হিন্দুরা মুসলিম বাড়ি পাহারা দিচ্ছে। হিন্দুদের সামাজিক অনুষ্ঠানে মুসলিমদের উপস্থিতি কম নয়। হিংসার মধ্যেও মীমাংসা রয়েছে। সম্প্রীতি আছে। মানবতাবাদ মানবতন্ত্রের জয় হয়েছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;হিংসা সমাজে স্থায়ী হয় না। হিংসা ক্ষণস্থায়ী। হিংসা কৃত্রিমভাবে সৃষ্টি করা হয়। হিংসা সহজাত নয়। আদর্শবাদিতায়, ধর্মে, নীতিকথায় হিংসার কোনো স্থান নেই। কিন্তু মানুষের ইতিহাসের মতোই হিংসার ইতিহাস। হিংসা নিয়েই যেন মানুষের জন্ম। লুটপাট, দখল করার প্রবণতার মধ্য দিয়ে হিংসা প্রবল আকার ধারণ করে। রাজদরবার থেকে হিংসার সৃষ্টি। হিংসার লক্ষ্য ক্ষমতা। হিংসার লক্ষ্য আধিপত্য। হিংসা মনুষ্যত্বকে ধ্বংস করে ইতর প্রাণীর চেয়ে নিচু কিছু থাকলে সেই স্তরে নিয়ে যায়। হিরোশিমা, নাগাসাকি ধ্বংস হয়। দিল্লি পুড়ে ছাই হয়। লাল রক্তে রাজপথ রঙিন হয়। একদিকে মায়ের বুকফাটা কান্না, অন্যদিকে পিশাচের অট্টহাসি। ক্ষমতার অট্টহাসি। দখলদারির অট্টহাসি। লুটপাটের অট্টহাসি। একদিকে মানবতা, অন্যদিকে ধ্বংসলীলা।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;কোনো মতবাদ, চিন্তা, মতাদর্শ বিনা রক্তপাতে প্রতিষ্ঠা পায়নি। রাজার পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া অন্য সব চিন্তা হারিয়ে গেছে। ভারতবর্ষে লোকায়ত বা চার্বাক লোকমুখে টিকে আছে বহু বছর রূপান্তরিতভাবে। অসুর, অশুভ, অপবিত্র, অকল্যাণকর, ইতর, বদমায়েশ ইত্যাদি কত উপমা যে এদের ভাগ্যে জুটেছে। রাজা চাননি সাধারণ কেউ সমাদৃত, সম্মানিত হোক। কারণ রাজার চিন্তাই সব সময় শ্রেষ্ঠ। রাজচিন্তা ভিক্ষার বাটি হাতে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। রাজচিন্তা প্রতিষ্ঠিত হয় তরবারির সাহায্যে, গানপাউডারের সফল ব্যবহারের ওপর। রাজা সব সময় বিত্তবানদের দ্বারা বেষ্টিত থাকেন। জনগণের কথা বলে জনগণ থেকে বহুদূরে থাকেন রাজা। ভদ্র পল্লীতে তিনি বাস করেন। বার্ট্রান্ড রাসেল লিখেছিলেন, গানপাউডারের সফল ব্যবহার করতে পারলে রাজা কখনোই ম্যাগনাকার্টায় সাইন করতেন না। শুধু গানপাউডারের সফল ব্যবহার করে সব সময় রাজা টিকে থাকতে পারেন না। কখনো কখনো গণমানুষের রোষ জয়লাভ করে; কিন্তু জনমানুষের অধিকার খুব কমই প্রতিষ্ঠিত হয়। জনমানুষের অধিকার রাজারা শুধু ছিনতাই করেছেন। জনগণ থেকেছে নিচের তলায়। উন্নয়ন করে জনগণ; কিন্তু উন্নয়নের অংশীদার নয়। উন্নয়নের ফল তলানিতে যতটুকু জমা হয় ততটুকুই জনগণের। রেমিট্যান্স পাঠায় শ্রমিক। টাকা পাচার করে রাজার আশীর্বাদপুষ্টরা।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;লালনের মাজারের পাশে বসে কথা বলছিলাম এক লালনভক্তের সঙ্গে। অনেক কথার ভিড়ে তিনি জানালেন, সবার আগে মানুষ ভজতে হবে। মানুষকে ভজলে তবেই সোনার মানুষ হওয়া যায়। সোনার মানুষ না হতে পারলে কোনো কিছুই কোনো কাজে আসবে না। মানুষকে ভালোবাসো। মানুষ হও। মানুষ ছাড়া কোনো ধর্মকর্ম সম্পূর্ণ হয় না। মানুষই সবার ওপর। চণ্ডীদাস বলেছিলেন সবার উপরে মানুষ সত্য। গ্রিক চিন্তাবিদ প্রোটাগোরাসের মতে, মানুষই সব কিছুর পরিমাপক। মানুষই সব কিছু নির্ধারণ করে। সবাই বলেছেন, মানুষকে রক্ষা করো। মানুষকে মানুষের সঙ্গে যুক্ত করো। মানুষকে ভালোবাসো। গৌতম বুদ্ধ আরো এক ধাপ এগিয়ে বলেছেন, জগতের সব প্রাণী সুখী হোক। মানুষসহ সব প্রাণীর সুখ তিনি কামনা করেছেন। সব প্রাণীর কল্যাণ তাঁর লক্ষ্য ছিল। মানুষকে পুড়িয়ে, মানুষ হত্যা করে আর যা-ই হোক মানুষ হওয়া যায় না। মানুষ ভজলেই শুধু সোনার মানুষ হওয়া যায়। মনুষ্যত্বের জয় হোক।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়&lt;/p&gt;

‘মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি’

ড. মো. আনিসুজ্জামান

অন্যান্য

অন্যান্য

প্রাসঙ্গিক

সম্পর্কিত খবর

সোনার দাম ভরিতে কমল ২১০০ টাকা

সোনার দাম ভরিতে কমল ৩১৩৮ টাকা

শার্শা সীমান্তে ছয়টি সোনার বারসহ আটক ১

বিশ্ববাজারে সোনার দামে উড়ন্তগতি দুই কারণে

সর্বশেষ সংবাদ

গরমে রাতে ধান কাটছেন কৃষক

গোপনে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন

জবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য সব ক্লাস অনলাইনে

তীব্র গরমেও ফাটতে পারে ঠোঁট

এবার তাদের টিকে থাকার লড়াই

টেকনাফে ৪৫ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ

‘ব্রাজিল থে‌কে জীবন্ত গরু আনা কঠিন হলেও অসম্ভব নয়’

কুড়িগ্রামে রেলভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন

ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া বিএনপি : ওবায়দুল কাদের

কাঁচা কাঁঠালের কালিয়ায় পাতে ভিন্নতা

দুর্গাপুরে পাহাড়ি গ্রামে পানির কষ্টে মানুষ

ভারতকে বদলে দিচ্ছেন মোদি

প্রীতি উরাংয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু: অপরাধ আড়ালের চেষ্টা করা হচ্ছে

শিরোপার অপেক্ষা পিএসজির

চীন সফরে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন

উপজেলা ভোট সুষ্ঠু না হলে গণতান্ত্রিক ধারা ক্ষুণ্ণ হতে পারে : সিইসি

কোথায় বসবে অনন্ত-রাধিকার ‘রাজকীয়’ বিয়ের আসর?

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সরকার নানা কর্মসূচী গ্রহণ করেছে: শিক্ষামন্ত্রী

গ্রামীণ খেলা বাঘবন্দি

ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের জন্য ‘এসি হেলমেট’

রাজধানীতে গরমে অসুস্থ হয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

চট্টগ্রামে শ্রমজীবীদের মধ্যে ক্যাপ, খাবার স্যালাইন ও পানি বিতরণ

আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের এক সদস্য গ্রেপ্তার

স্বামীর মৃত্যু, মানসিক অবসাদ! এখন কেমন আছেন ‘চাক দে ইন্ডিয়া’র অভিনেত্রী

কর অব্যাহতি তুলে নিলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে আইটি খাত

ভোলায় বেনজীরের বিচারের দাবিতে সুজনের সমাবেশ

আর্সেনাল, সিটির সঙ্কট ছাড়া পথ নেই লিভারপুলের

কাউকে পরোয়া করছেন না লাল মাটি ব্যবসায়ীরা

যশোরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে চলন্ত ট্রাকের ধাক্কা, হেলপার নিহত

উল্টো চাঁদ

সর্বাধিক পঠিত

বিএনপি-জামায়াতের দখলে চলে গেল কি শিল্পী সমিতি?

সোনার দাম ভরিতে কমল ২১০০ টাকা, আজ থেকেই কার্যকর

নতুন শিক্ষাক্রমে এসএসসি পরীক্ষা পাঁচ ঘণ্টা, ৫০ শতাংশ লিখিত

বলিউডে ফিরছেন প্রীতি জিনতা, নতুন সিনেমার শুটিং শুরু

বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি

গাজীপুরে রিসোর্ট-খামারের দখলে থাকা পৌনে ৯ একর বনভূমি উদ্ধার

যেভাবে শুরু সাংবাদিকদের ওপর হামলা

থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

তীব্র তাপপ্রবাহের পরিধি আরো বেড়েছে, ২৪ ঘণ্টায় ৫ মৃত্যু

তিন অডিটরকে খুশি করতে চাঁদা দিতে হলো ৫৭ নার্সকে

কমলা রঙে ঢেকে গেছে গ্রিসের আকাশ

কোরআন থেকে শিক্ষা

ব্যাটিং নিয়েই ভাবনা বাংলাদেশের

উপজেলা নির্বাচন : বরুড়ার ওসির বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ

স্বামীর মৃত্যু, মানসিক অবসাদ! এখন কেমন আছেন ‘চাক দে ইন্ডিয়া’র অভিনেত্রী

প্রধান আসামি কাশেম জিহাদী কোথায়? জামিনে মুক্তদের মহড়া

প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে আর্জেন্টিনার বিভিন্ন শহরে ব্যাপক বিক্ষোভ

শিল্পী সমিতিতে মারামারি : সবশেষ যা হলো

সদস্য পদ হারানো জায়েদ কি শিল্পী সমিতিতে ফিরছেন?

২০২৮ সালে বিশ্ব অর্থনীতিতে ১৯তম হবে বাংলাদেশ

ডিএমপির এক এডিসি ও তিন এসির বদলি

কাল চট্টগ্রাম যাবে বাংলাদেশ দল

মহানবী (সা.) যেসব উপায়ে উপার্জন করতেন

আপিল বিভাগে তিন বিচারপতি নিয়োগ, শপথ আজ

‘সুযোগ’ রেখে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত বিএনপির

সিডিএর নতুন চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ ইউনুছ

তীব্র তাপপ্রবাহের এলাকা আরো বেড়েছে, ২৪ ঘণ্টায় ৫ মৃত্যু

চার বছরে ম্যালেরিয়া রোগী চার গুণ বেড়েছে, উচ্চঝুঁকিতে তিন জেলা

প্রিমিয়ারে ফিরল ঐতিহ্যবাহী ওয়ান্ডারার্স

বৃষ্টির জন্য বিশেষ মোনাজাত ধরে অঝোরে কাঁদলেন কৃষকরা

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন