পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পশু-পাখির অবদান অনেক বেশি। এখন গ্রামগঞ্জেও পাখি কম দেখা যায়। এরই মধ্যে অনেক প্রজাতির পাখি হারিয়ে গেছে। পাখির প্রধান খাদ্য হলো পোকা-মাকড়। ক্ষতিকর পোকা-মাকড় খেয়ে ফলনে অনেক বড় ভূমিকা রাখে। কিন্তু দিন দিন পাখি কমে যাওয়ায় ক্ষতিকর পোকার পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। এ জন্য পোকা দূর করতে কৃষকদের ফসলে বেশি পরিমাণে কীটনাশক তথা বিষ প্রয়োগ করতে হচ্ছে। এতে খাদ্য বিষাক্ত হয়ে যাচ্ছে, যা মানবদেহের জন্য নানা রোগের কারণ। এ ছাড়া কীটনাশকের কারণে অনেক উপকারী পোকাও মরে যায়। ফলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। তাই পরিবেশের ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে পাখি সংরক্ষণে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। পাখি শিকার বন্ধ করতে হবে, পাখির আবাসস্থল বাড়াতে হবে।
মো. সোহেল রানা
শিক্ষার্থী, কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ, কুষ্টিয়া।
মন্তব্য