<p>২০২৪ সালের প্রভাবশালী পাঁচ শ মুসলিম ব্যক্তিত্বের তালিকা প্রকাশ করেছে আম্মানভিত্তিক দ্য রয়েল ইসলামিক স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ সেন্টার। এ তালিকার শীর্ষে রয়েছেন ইয়েমেনের সুফি আলেম ও দারুল মুস্তাফা প্রতিষ্ঠাতা শায়খ হাবিব উমর বিন মোহাম্মদ বিন সালিম বিন হাফিজ। এরপর রয়েছেন সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ, কাতারের আমির শেখ তামিম, জর্দানের বাদশাহ দ্বিতীয় আবদুল্লাহ, আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ ও তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ান। এরপর রয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক বিচারপতি ও দেওবন্দি আলেম শায়খ মোহাম্মদ তাকি উসমানি, ইরাকের নেতা আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ আলী হুসেইন, মরক্কোর রাজা মোহাম্মদ ষষ্ঠ।<br /> এরপর ইসলামী ব্যক্তিত্বদের মধ্যে রয়েছেন সৌদি আরবের শায়খ সালমান আল-আওদা, আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ইমাম শায়খ ড. আহমদ আল-তাইয়িব, হামাসের রাজনৈতিক প্রধান ইসমাইল হানিয়াহ, ভারতের জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের সভাপতি মাওলানা মাহমুদ মাদানি, আমিরাতের শায়খ আবদুল্লাহ বিন বাইয়াহ, ইন্দোনেশিয়ার নাহদাতুল উলামার সভাপতি ইয়াহিয়া চোলিল স্টাকুফ, মিসরের সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি শায়খ ড. আলি জুমআহ, জায়তুনা কলেজের সহপ্রতিষ্ঠাতা শায়খ হামজা ইউসুফ, তিজাহিয়া সুফি নেতা শায়খ আহমদ তিজানি, সৌদি আরবের গ্র্যান্ড মুফতি শায়খ আবদুল আজিজ, শায়খ উসামা আল-সাইয়িদ আল-আজহারি, পাকিস্তানের আলেম মাওলানা তারিক জামিল, শায়খ মুহাম্মদ আল-ইয়াকুবি, দার্শনিক সাইয়েদ হুসাইন নসর, ক্যালিগ্রাফার শায়খ উসমান তোহা, তিউনিশিয়ার রশিদ ঘানুসি, পাকিস্তানের তাবলিগের আমির মাওলানা নজরুর রহমান, শায়খ আবদুল হাকিম মুরাদ, শায়খ ইবরাহিম সালেহ, তালেবান নেতা মোল্লাহ হাইবাতুল্লাহ আখুনজাদা, ইন্দোনেশিয়ার মুসলিম দার্শনিক ড. সাইয়েদ নকিব আল-আত্তাস, মিসরীয় মুসলিম ব্যক্তিত্ব ড. আমর খালিদ ও গাজা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মুস্তফা আবু সাওয়া।<br /> ২০০৯ সাল থেকে প্রতিবছর জর্দানের আম্মানভিত্তিক সংস্থা দ্য রয়েল ইসলামিক স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ সেন্টার প্রভাবশালী পাঁচ শ মুসলিমের তালিকা প্রকাশ করে। তালিকাটি প্রণয়নে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিন্স আল ওয়ালিদ বিন তালাল সেন্টার ফর মুসলিম-ক্রিশ্চিয়ান আন্ডারস্ট্যান্ডিং বিশেষভাবে সহযোগিতা করে থাকে। দ্য মুসলিম ফাইভ হান্ড্রেড ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালিকায় ১৩টি ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখা শীর্ষ প্রভাবশালী মুসলিমদের পরিচিত উল্লেখ করা হয়। ক্ষেত্রগুলো হলো- পাণ্ডিত্য, রাজনীতি, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পরিচালনা, ধর্ম প্রচার ও আধ্যাত্মিক নির্দেশনা, দাতব্যসেবা ও উন্নয়ন, প্রযুক্তি, সামাজিক ইস্যু, বাণিজ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, শিল্প ও সংস্কৃতি, কোরআন তিলাওয়াত, মিডিয়া, সেলিব্রিটি ও ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব।</p>