প্রযুক্তি পণ্যের গবেষণা ও উদ্ভাবনে পারস্পরিক জ্ঞান বিনিময়ের উদ্দেশ্যে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং ওয়ালটন গ্রুপের দুটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। এতে তাত্ত্বিক ও ব্যাবহারিক জ্ঞানের সমন্বয়ে গবেষণা ও উদ্ভাবনে এগিয়ে যাবে দেশ। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ওয়ালটনের পক্ষ থেকে বুয়েটকে গবেষণাকর্মের প্রজেক্ট হস্তান্তর করা হয়। সেই সঙ্গে বুয়েটের শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপের অর্থ এবং ল্যাপটপ ও ডেক্সটপ প্রদান করা হয়।

বিজ্ঞাপন

ওই চুক্তির ফলে বুয়েটের শিক্ষার্থীরা ওয়ালটন কারখানায় গবেষণা ও কাজের সুযোগ পাবেন। যার মধ্যে রয়েছে গ্র্যাজুয়েট ও আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের থিসিস, কারখানায় ইন্টার্নশিপ ও ট্রেনিং, পরামর্শকদলের কারখানা পরিদর্শন, কর্মী উন্নয়ন ইত্যাদি।

মঙ্গলবার বুয়েটের কাউন্সিল ভবনের কনফারেন্স হলে সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়। সে সময় ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির সঙ্গে বুয়েটের ভিন্ন ভিন্ন চুক্তি হয়। বুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার এবং ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন। ভিন্ন আরেকটি চুক্তিতে বুয়েটের রাইজ পরিচালক প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আনিসুজ্জামান তালুকদার এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির এমডি ও সিইও গোলাম মুর্শেদ স্বাক্ষর করেন।