<p>ভারত থেকে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করার পরপরই সরবরাহে বড় ঘাটতি তৈরি হতে থাকে। এই ঘাটতি পূরণে মিয়ানমার থেকে যে পেঁয়াজ আমদানি করা হচ্ছে তার ৪০-৫০ শতাংশ পর্যন্ত পচা বের হচ্ছে। পচা না বের হলে এই পেঁয়াজ পাইকারি ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রি করা যেত। এখন এটা ৮০-৮৫ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। এ ছাড়া মিয়ানমারের কাছে খুব বেশি পেঁয়াজও নেই। এ জন্য বেশি আমদানির সুযোগও কম। আমাদের কোনো উপায় নেই। বাধ্য হয়েই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।</p> <p><img alt="" src="/ckfinder/userfiles/images/print/2019/10 October/14-10-2019/kalerkanth-3a--2019-10-14.jpg" style="float:left; height:50px; margin:10px; width:244px" />তুরস্ক ও মিসর থেকে অনেকেই পেঁয়াজ আমদানি করছে। কিছু পেঁয়াজ এসব দেশ থেকে এসেছে। অনেক এলসি খোলা হয়েছে। এই পেঁয়াজের আমদানি বাড়লে তখন ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রি করা যাবে। তখন দাম কমে আসবে। সরবরাহব্যবস্থার এই টানাটানির কারণে পেঁয়াজের দামটা বাড়ছে।</p>