মোটরসাইকেলে করে তিন বখাটে যুবক এসে থামল এক রেস্তোরাঁয়। তাদের সঙ্গে ঢুকল এক বৃদ্ধ ট্রাকচালকও। তিন বাইকার রেস্তোরাঁয় ঢুকেই হম্বিতম্বি শুরু করে দিল। ট্রাকচালককে দেখে বেশ তুচ্ছতাচ্ছিল্য করল।
শুরুতে হাসো
বুড়োর প্রতিশোধ
অন্যান্য

তিন যুবক টেবিলে বসে আবার নিজেদের খাবারে মনোযোগ দিল।
ওয়েটার চিন্তা করে বলল, ঠিক বলেছেন। ভালো মানুষ না, ভালো ট্রাকও চালায় না। যাওয়ার সময় পার্ক করা তিনটা মোটরসাইকেল যেভাবে পিষে দিয়ে গেল...।
পরীক্ষা
আমেরিকার এক শহরে তখন সিরিয়াল কিলারের উত্পাত। বিশেষ করে ক্লাউনের পোশাক পরা কাউকে দেখলেই সন্দেহ করছে পুলিশ। একদিন এক সত্যিকারের ক্লাউন সার্কাসের ডিউটি সেরে বাসায় ফিরছিল। যথারীতি পথে পুলিশ আটকাল তাকে।
‘ওগুলো কী? ছুরি নাকি! তাও আবার এতগুলো! তুমি নির্ঘাত সেই খুনি!’
‘আজ্ঞে, আমি সার্কাসে কাজ করি। এগুলো দিয়ে খেলা দেখাই!’
‘অসম্ভব!’
‘জি না, স্যার। আমি সত্যিই সার্কাসে আছি।’
‘তাহলে প্রমাণ করো!’
ক্লাউন বুঝতে পারল, বিপদ সহজে কাটবে না। গাড়ি থেকে ছুরিগুলো নিয়ে নামল। তারপর ছুরিগুলো ওপরের দিকে ছুড়ে ছুড়ে নানা রকম খেলা দেখাল। প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে ওর খেলা দেখল পুলিশ। এদিকে ক্লাউন তো ক্লান্ত হয়ে মাথা ঘুরে পড়ে যায় যায় অবস্থা। অবশেষে পুলিশ কিছুটা আশ্বস্ত হলো—নাহ, ব্যাটা সত্যিই সার্কাসের ক্লাউন।
‘ঠিক আছে, যেতে পারো।’
ওই সময় ক্লাউনের গাড়ির কিছুটা পেছনেই গাড়ি পার্ক করে দাঁড়িয়ে ছিল আরেকজন। সার্কাসের ক্লাউনকে পুলিশ ছেড়ে দিতেই লোকটা একগাল হেসে নিজে নিজে বলল, ‘ভাগ্য ভালো যে মদ খেয়ে মাতাল হওয়ার অভ্যাসটা ছেড়ে দিয়েছি। আজকাল যেভাবে পরীক্ষা নিচ্ছে পুলিশ...।’
সংগ্রহ : এফ এ নাসের