সংখ্যালঘু অমুসলিমদের জান-মাল রক্ষায় ইসলামের ঘোষিত বিধানাবলি

&lt;p&gt; প্রচারমাধ্যম থেকে পাওয়া খবরে জানা যায়, বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে সংখ্যালঘু অমুসলিমদের উপাসনালয়, তাদের ঘরবাড়ি ইত্যাদির ওপর দুর্বৃত্তদের হামলা হয়েছে। এ ধরনের খবরের সঙ্গে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল খুব তড়িঘড়ি করে মৌলবাদী ও ধর্মীয় সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীই করেছে বলে দাবি করে বসে। কিন্তু বাস্তবতার সঙ্গে তাদের এহেন অপপ্রচারের কোনোই মিল পাওয়া যায় না। কারণ ইসলাম কখনোই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাকে উসকে দেওয়ার মতো ঘটনাকে সমর্থন করে না। যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে থাকে, তারা শুধু ইসলামেরই শত্রু নয়, বরং তারা বিশ্বমানবতার শত্রু। ইসলাম যেকোনো ধরনের সহিংসতা, বিশৃঙ্খলা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, ফেতনা-ফাসাদ সৃষ্টি করাকে সমর্থন করে না। পবিত্র কোরআন মজিদে এসব কর্মকাণ্ডকে আল্লাহ তায়ালা কঠোর ভাষায় নিষেধ করেছেন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; আল্লাহপাক কোরআন মজিদের সুরা মায়েদায় উল্লেখ করেন- &#039;যারা আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং পৃথিবীতে (সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা, খুন, লুটতরাজ, সম্পদ বিনষ্ট ইত্যাদির মাধ্যমে) ফেতনা-ফাসাদ ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হলো, তাদের হয় হত্যা করা হবে, নয়তো শূলীতে চড়ানো হবে অথবা হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে দেওয়া হবে কিংবা তাদের দেশান্তর করা হবে। এটা হলো তাদের পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্য রয়েছে আরো কঠোর শাস্তি।&#039; (আল-মায়েদা : আয়াত ৩৩)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; উপরোল্লিখিত আয়াতে আল্লাহ তায়ালা সমাজে বিশৃঙ্খলা, ফেতনা-ফাসাদ, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামার বিরুদ্ধে চূড়ান্ত ও সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান সুস্পষ্টভাবে ব্যক্ত করেছেন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; সংখ্যালঘু অমুসলিমদের অধিকার ও মর্যাদা&lt;/p&gt; &lt;p&gt; ইসলাম সংখ্যালঘু অমুসলিমদের অধিকার ও মর্যাদা এবং তাদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার, তাদের জান-মাল, ইজ্জত-আবরুর হেফাজতের প্রতি জোর তাকিদ ও গুরুত্ব দিয়েছে। এখানে এ বিষয়ে রাসুল (সা.)-এর হাদিস তুলে ধরা হলো- রাসুলে পাক (সা.) বলেন, &#039;সাবধান! তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি কোনো মু&#039;আহিদ (তথা ইসলামী রাষ্ট্রের চুক্তিবদ্ধ অমুসলিম নাগরিক)-কে অত্যাচার করবে অথবা তার কোনো হক নষ্ট করবে কিংবা তার সামর্থ্যের বাইরে কোনো কিছু চাপিয়ে দেবে অথবা মনের একান্ত ইচ্ছা ছাড়া তার কোনো সম্পদ নিয়ে নেবে, তাহলে জেনে রেখো, আমি তার বিরুদ্ধে কিয়ামতের দিন তর্ককারী হব।&#039; অর্থাৎ তাকে শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে নালিশ করব (আবু দাউদ শরিফ, ২/৪৩৩)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, &#039;যে ব্যক্তি কোনো মু&#039;আহিদকে হত্যা করবে, সে জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না। অথচ ৪০ বছরের দূরত্ব থেকে জান্নাতের ঘ্রাণ পাওয়া যায়।&#039; (বুখারি, নাসায়ি ও ইবনে মাজাহ শরিফ)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; অন্য এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, &#039;কোনো মু&#039;আহিদ অথবা অন্য কোনো ব্যক্তির প্রতি জুলুম করা থেকে আমার রব আমাকে নিষেধ করেছেন।&#039; (কানযুল উম্মাল, ২/২৭০)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; হজরত আবু হুরাইরা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, &#039;সাবধান! তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এমন মু&#039;আহিদ তথা অমুসলিমকে হত্যা করবে, যাকে আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসুল (সা.) নিরাপত্তা দান করেছেন, তাহলে অবশ্যই সে আল্লাহ তায়ালার নিরাপত্তা বিধানের খেয়ানত করল। সুতরাং সে জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না। অথচ ৪০ বছরের দূরত্ব থেকে জান্নাতের ঘ্রাণ পাওয়া যায়।&#039; (তিরমিজি, ইবনে মাজাহ শরিফ)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; পবিত্র কোরআনের বহু আয়াত ও অসংখ্য হাদিসে রাসুল থেকে কয়েকটি হাদিস ওপরে পেশ করা হলো। এর দ্বারা এ কথা সুস্পষ্ট বোঝা গেল, ইসলাম সংখ্যালঘু অমুসলিমদের জান-মালের নিরাপত্তার ব্যাপারে কতটা গুরুত্ব দিয়েছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; অমুসলিমদের উপাসনালয়ে হামলা করা সম্পূর্ণরূপে নিষেধ&lt;/p&gt; &lt;p&gt; ইসলাম যেমন মুসলিম রাষ্ট্রে বসবাসরত অমুসলিমদের জান-মালের হেফাজতের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে, তেমনি তাদের উপাসনালয়ের হেফাজতের ক্ষেত্রেও নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। যাতে তারা নির্বিঘ্নে তাদের উপাসনালয়ে উপাসনা করতে পারে এবং স্বাধীনভাবে তাদের ধর্মীয় উৎসব উদ্&zwnj;যাপন করতে পারে। তাদের ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে বাধা দেওয়া এবং উপাসনালয়ে হামলা করা ইসলাম মোটেও সমর্থন করে না। এ ব্যাপারে কোরআন-হাদিসে অসংখ্য দলিল-প্রমাণ বিদ্যমান রয়েছে। এখানে তার কয়েকটি পেশ করা হলো-&lt;/p&gt; &lt;p&gt; খলিফাতুল মুসলিমীন হজরত ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.) বায়তুল মাকদাসে খ্রিস্টানদের জান-মাল ও উপাসনালয় ইত্যাদির নিরাপত্তা বিধানের ক্ষেত্রে যে ঐতিহাসিক চুক্তি সম্পাদন করেছিলেন, তা পাঠকদের খেদমতে পেশ করা হলো-&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &#039;এটি একটি নিরাপত্তাসংক্রান্ত চুক্তিনামা, যা মুসলমানদের আমির, আল্লাহ্ তায়ালার বান্দা ওমরের পক্ষ থেকে স্বাক্ষরিত হলো। এ চুক্তিনামা ইলয়াবাসী তথা জেরুজালেমে বসবাসরত খ্রিস্টানদের জান-মাল, গির্জা-ত্রুশ, সুস্থ-অসুস্থ তথা সব খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীর জন্য প্রয়োজন। সুতরাং চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর তাদের উপাসনালয়ে অন্য কেউ অবস্থান করতে পারবে না এবং তাদের গির্জাকে ধ্বংস করা যাবে না ও কোনো ধরনের ক্ষতি সাধন করা যাবে না। তাদের নিয়ন্ত্রিত কোনো বস্তু, তাদের ধর্মীয় প্রতীক ক্রুশ ও তাদের সম্পদে কোনো ধরনের ক্ষতি সাধন বা হামলা করা যাবে না। ধর্মীয় যেকোনো ব্যাপারে তাদের বাধ্য করা যাবে না। খ্রিস্টানদের কোনো ব্যক্তিকেই কোনো ধরনের ক্ষতি সাধন করা সম্পূর্ণ নিষেধ। চুক্তি অনুযায়ী ইলয়া তথা জেরুজালেম এলাকাটি শুধু খ্রিস্টানদের জন্য সংরক্ষিত, সেখানে কোনো ইহুদি বসবাস করতে পারবে না। এ চুক্তিনামায় যা কিছু লেখা হলো, তা আল্লাহ্ তায়ালা ও তাঁর রাসুল (সা.), খোলাফায়ে রাশেদিন এবং মুমিনদের পক্ষ থেকে চুক্তিনামা। তবে এ চুক্তিনামাটি ওই সময় কার্যকর হবে, যখন তারা তাদের ওপর আরোপিত জিযিয়া তথা নিরাপত্তা কর যথাযথ আদায় করবে।&#039;&lt;/p&gt; &lt;p&gt; বিখ্যাত ফতোয়াগ্রন্থ ফতোয়ায়ে হক্কানিয়ায় সেই ঐতিহাসিক চুক্তিনামা বর্ণনার পর উল্লেখ আছে- উল্লিখিত চুক্তিনামায় অমুসলিমদের যে অধিকার ও স্বাধীনতার কথা উল্লেখ রয়েছে, তা শুধু ইলয়াবাসী তথা জেরুজালেমের খ্রিস্টানদের সঙ্গে নির্দিষ্ট ছিল না, বরং সারা পৃথিবীতে যেখানেই মুসলমানরা বিজয়ীবেশে প্রবেশ করেছে, সেখানেই ওই এলাকার অমুসলিমদের অধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রদানের অঙ্গীকার করেছে। যেমন জুরজান নামের প্রসিদ্ধ শহর যখন মুসলমানদের আয়ত্তে চলে আসে, তখন সেখানকার অমুসলিমদের সঙ্গে যে অঙ্গীকারনামা স্বাক্ষরিত হয়, তার ভাষা ছিল নিম্নরূপ-&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &quot;উক্ত এলাকার অমুসলিমদের জান-মাল, দ্বীন-ধর্ম সব কিছুর নিরাপত্তা দেওয়া হলো। উল্লিখিত বিষয়গুলোর মধ্যে কোনো ধরনের পরিবর্তন করা হবে না। আজারবাইজানের অমুসলিমদের সঙ্গেও একই ধরনের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল।&#039; (সূত্র, ফতোয়ায়ে হক্কানিয়া, ২/৪৮৫)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; অমুসলিমদের জান-মাল ও উপাসনালয়ের নিরাপত্তার ব্যাপারে নাজরানের অমুসলিমদের সঙ্গে রাসুল (সা.)-এর যে চুক্তি হয়েছিল, তা নিম্নে পেশ করা হলো-&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &#039;নাজরান ও আশপাশের অমুসলিমদের, তাদের সম্পদ, ধর্ম, উপাসনালয় ও তাদের অধীনস্থ সব জিনিসের ব্যাপারে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর পক্ষ থেকে পূর্ণ নিরাপত্তা দেওয়া হলো।&#039;&lt;/p&gt; &lt;p&gt; ইসলামের প্রথম খলিফা হজরত আবু বকর (রা.) হিরার সংখ্যালঘু খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে নিরাপত্তাসংক্রান্ত যে চুক্তি করেছিলেন, তা নিম্নে বর্ণনা করা হলো-&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &#039;তাদের গির্জা তথা ধর্মীয় উপাসনালয়কে ধ্বংস করা যাবে না এবং তাদের ঘরবাড়ি ভেঙে ফেলা যাবে না। যেখানে তারা শত্রুর আক্রমণের সময় আশ্রয় গ্রহণ করে। ঘণ্টা বাজানো থেকে নিষেধ করা যাবে না এবং ধর্মীয় উৎসব উদযাপনের সময় ধর্মীয় প্রতীক ক্রুশ বের করা থেকে বাধা দেওয়া যাবে না।&#039; (ফতোয়ায়ে হক্কানিয়া, ৫/৪৮৫)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; খলিফাতুল মুসলিমীন হজরত ওমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.) তাঁর শাসনামলে সব দায়িত্বশীল ব্যক্তির নামে রাষ্ট্রীয় ফরমান জারি করেছিলেন। তাতে তিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন, তারা যেন কেউ সংখ্যালঘু অমুসলিমদের গির্জা, মন্দির এবং অগি্নপূজারীদের উপাসনালয় ধ্বংস না করেন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; বিখ্যাত ফিকাহ শাস্ত্রের কিতাব বাদায়েউস সানায়ে উল্লেখ আছে- অমুসলিমদের পুরনো মন্দির, গির্জা ধ্বংস করা যাবে না এবং সেখানে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপও করা যাবে না।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; কোরআন হাদিসের উপরোল্লিখিত উদ্ধৃতি দ্বারা এ কথা স্পষ্ট হয়ে গেছে, সংখ্যালঘু অমুসলিমদের উপাসনালয়ে হামলা করা, জ্বালিয়ে দেওয়া ইসলাম কোনোক্রমেই সমর্থন করে না। সুতরাং কোনো মুসলমান প্রকৃত ধর্মীয় চেতনা নিয়ে এ ধরনের গর্হিত কাজ করতে পারে না।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; লেখক : সিনিয়র শিক্ষক, জামিয়া কাসেমুল&lt;/p&gt; &lt;p&gt; উলুম কামিল মাদ্রাসা, বগুড়া।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt;

সংখ্যালঘু অমুসলিমদের জান-মাল রক্ষায় ইসলামের ঘোষিত বিধানাবলি

মুফতি শফিকুল ইসলাম

মুফতি শফিকুল ইসলাম

প্রাসঙ্গিক

সম্পর্কিত খবর

অমুসলিম দেশে চাকরি গ্রহণে চাই সতর্কতা

ওয়াক্ফ বোর্ডে আপাতত অমুসলিম সদস্য নিয়োগ স্থগিত

মদিনা সনদে অমুসলিমদের নিরাপত্তা

অমুসলিমদের সঙ্গে সামাজিক সুসম্পর্ক

সর্বশেষ সংবাদ

এই সরকার আমাদের মাঝে বিভাজন সৃষ্টি করেছে : রাশেদ খান

‘জামাতের এক নেতা যত কথা বলেন সবই রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত’

‘দেখা না দিলে বন্ধু কথা কইয়ো না’

গোপালগঞ্জের কারফিউ পরিস্থিতি

গোপালগঞ্জের ‘নতুন নাম’ প্রস্তাব জাগপার

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলা : বিশ্বজুড়ে প্রতিক্রিয়া

আজ অনেকের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে, এদের চিনে রাখাটা জরুরি : আসিফ মাহমুদ

বাংলাদেশে কখনো আওয়ামী বাকশালীদের রাজনীতি করতে দেব না : পিনাকী ভট্টাচার্য

আগামীকাল সারা দেশে এনসিপির বিক্ষোভ

এই দিনে গোপালগঞ্জের চেয়ে শহীদ দিবস বেশি গুরুত্বপূর্ণ

এনসিপির ওপর হামলার পর আবারও রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে : মোস্তফা ফিরোজ

আলোচিত-১০ (১৬ জুলাই)

ভণ্ড সাধুদের রুখতে উত্তরাখণ্ড সরকারের অভিযান, গ্রেপ্তার ৮২

গোপালগঞ্জবাসী হাসিনার পতন সহজভাবে নেয়নি : মোস্তফা ফিরোজ

গোপালগঞ্জ জেলায় আগামীকালের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

ঢাবিতে পাশাপাশি ছাত্রদল ও শিবিরের মিছিল

বগুড়ায় ঘাস কাটতে গিয়ে বজ্রাঘাতে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

এনসিপির আস্ফালনই তাদের পতন ডেকে আনবে : অধ্যাপক হাফিজুর রহমান

একসঙ্গে আন্দোলনের পর এখন একে অন্যকে সরানোর কথা ভাবছি : মাসুদ কামাল

গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের বিক্ষোভ

১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে : উপদেষ্টা রিজওয়ানা

টাঙ্গাইলে প্রাইভেট কারের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

কারফিউ শুরুর পর গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি কেমন?

জনতা ব্যাংকের প্রমোশন নীতিমালা নিয়ে ক্ষোভ

হামলা যে মাত্রারই হোক, এটা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয় : উপদেষ্টা রিজওয়ানা

কোদালিয়া নদীতে অজ্ঞাতপরিচয় নারীর লাশ

পদ বাঁচাতে হন্যে হয়ে ছুুটছেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান

ঢাকায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৪৪ চাঁদাবাজ গ্রেপ্তার

হুংকার দেওয়া হাসনাত-সারজিসদের এপিসিতে উঠতে দেখলাম : জাওয়াদ নির্ঝর

তারেক রহমানের রাজনৈতিক অবস্থান দৃঢ় হচ্ছে

সর্বাধিক পঠিত

ফেসবুকে আসিফ মাহমুদের সতর্কীকরণ পোস্ট

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

সারা দেশে ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের

গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে নিহত অন্তত ৪

গোপালগঞ্জে এনসিপির ওপর হামলাকারীদের ছাড় নয় : অন্তর্বর্তী সরকার

নাহিদ-হাসনাতদের এপিসিতে ওঠার ব্যাখ্যা দিলেন এনসিপি নেতা

হামলার প্রতিবাদে এনসিপির কর্মসূচি ঘোষণা

গোপালগঞ্জের ‘মিথ’ চুরমার হয়ে গেছে : পিনাকী

রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ, ১৪৪ ধারা জারি

কোন বিবেচনায় ‘নৌকা’ মার্কাটা শিডিউলভুক্ত করতে মন্ত্রণালয়ে পাঠালেন, প্রশ্ন আসিফ মাহমুদের

পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে পর্যবেক্ষণ ও দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন ২ উপদেষ্টা

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে ভাঙচুর

সেনাবাহিনীর এপিসিতে উঠলেন এনসিপি নেতারা

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

আ. লীগের হামলা, পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছেন এনসিপি নেতারা

জুলাই নামে চালায় দিলে চেলচেলায় চলে যাবে এসব আর ভাবিয়েন না

কারফিউ শুরুর পর গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি কেমন?

চুরির পর কক্সবাজারে পুলিশের স্ত্রীকে ধর্ষণ, থানায় মামলা

কণার ডিভোর্সের সাক্ষী নুসরাত ফারিয়া

শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক

আপনাদের অপদস্থ হতে দেখাটা আমাদের জন্য কষ্টের : উমামা ফাতেমা

প্রকৌশলীকে লাথি মেরে বের করার হুমকি জামায়াত নেতার, ভিডিও ভাইরাল

ভাড়ারদহ-পাটোয়াকামড়ি বিল পরিদর্শন ২ উপদেষ্টার

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

ফেরার পথে এনসিপির গাড়িবহরে আবারও হামলা

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

এনসিপির ওপর হামলা, সবাইকে গোপালগঞ্জে ছুটে আসার আহ্বান সারজিসের

আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর নিরাপত্তায় ফিরছেন এনসিপি নেতারা

সন্তান জন্ম দিলেন কিয়ারা, বাবা হলেন সিদ্ধার্থ

থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পদায়নে ২২ দফা নীতিমালা

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন