পাঁচ বছরের মধ্যে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হবো

&lt;p&gt;বাংলাদেশের কোনো রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে মার্কিন কোনো প্রেসিডেন্টের এই প্রথম মুলাকাত। যুদ্ধ, মুদ্রাস্ফীতি, খরা ও বন্যা-উত্তর বাংলাদেশে তখন দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি। এই পটভূমিকায় বিশ্বের প্রধান দুই পরাশক্তির একটির প্রধানের সঙ্গে সদ্যঃস্বাধীন গরিব একটি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের এই সাক্ষাত্কার নানা দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ। তার মধ্যে দেশটি আবার যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতা অগ্রাহ্য করে স্বাধীনতা লাভ করেছে। তবে দুজনের এই আলোচনায় তেমন কোনো টেনশন, অন্তত প্রকাশ্যে পরিলক্ষিত হয়নি; বরং আধাঘণ্টারও কম স্থায়ী এই বৈঠকে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গ &lsquo;খুবই উপভোগ করেন&rsquo; প্রেসিডেন্ট ফোর্ড। অন্তত মার্কিন পররাষ্ট্রসচিব হেনরি কিসিঞ্জারের সাক্ষ্য তা-ই বলে। কেননা এক মাস পরে ঢাকা সফরকালে এই সাক্ষাত্কারের প্রসঙ্গ টেনে বঙ্গবন্ধুকে তিনি বলেছিলেন &lsquo;আপনি তো তাঁকে জাদু করেছেন!&rsquo;&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেরাল্ড আর ফোর্ড : আপনাকে এখানে পেয়ে ভালো লাগছে। এই প্রথম বাংলাদেশের কোনো রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে একজন মার্কিন প্রেসিডেন্টের দেখা হলো।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : হ্যাঁ, আমার জনগণ বিষয়ে আপনার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়ে আমিও খুশি।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : সব দেশের জন্যই কিছু করতে পেরে আমরা খুশি।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : আমার দেশের ইতিহাস আপনি জানেন। যুদ্ধের পরে এর অবস্থা ১৯৪৫-এর জার্মানির মতোই হয়েছিল। যে সাহায্য আপনি আমাদের করেছেন, তার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। যুদ্ধের আগে ভারত দ্বারা আমরা বিভক্ত ছিলাম। রাজধানী ইত্যাদি সব ছিল পশ্চিমে। ১৯৪৭-এ বাংলাদেশ অত খারাপ ছিল না। পার্লামেন্টের ৭০ শতাংশ প্রতিনিধিই পশ্চিম থেকে এসেছে। আমিও পার্লামেন্টে ছিলাম। প্রশাসনের বেশির ভাগই যুদ্ধে ধ্বংস হয়েছে, নয় ভারতে চলে গেছে। পরেও আমরা পশ্চিমাদের থেকে বেরোতে পারিনি। প্রত্যেকেই ভুগছে, প্রথমে যুদ্ধ, তারপর খরা, তারপর বন্যা। তবে আপনাদের মতো কিছু দেশের সাহায্যের বদৌলতে কেউ অবশ্য অভুক্ত নেই। সব কিছুই আমাদের আমদানি করতে হচ্ছে। মুদ্রাস্ফীতি, খরা, বন্যা দেখা দেওয়ার আগে অবশ্য আমরা বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে শুরু করেছিলাম।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;বাংলাদেশের সম্পদ আছে। বন্যাটা যদি আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, পাঁচ বছরের মধ্যে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে যাব। আমরা ধান, পাট, গম, তামাক উত্পাদন করি। গ্যাসের বিরাট মজুদ আছে&mdash;১০-২০ ট্রিলিয়ন কিউবিক ফুট। সারে আমরা প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ, তবে আমাদের কারখানাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নিজস্ব গ্যাস আর কারখানাগুলো দিয়ে আমরা সার রপ্তানি করা শুরু করতে পারি, অবশ্য মুদ্রাস্ফীতিটা যদি না থাকে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : ওপেক দেশগুলোকে আমরা বলে আসছি, আপনাদের মতো ইন্ডাস্ট্রিয়াল দেশগুলোর সমস্যার মূল যদি হয় তাদের উচ্চমূল্য, তাহলে এই উচ্চমূল্য পতন ডেকে আনবে। এটা কোনো কাজে আসবে না।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : তেলের মূল্যের কারণে আমরা ভীষণ ভুগছি।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : ওপেক দেশগুলোকে বুঝতে হবে যে তারা সংকীর্ণ দৃষ্টির পরিচয় দিচ্ছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : আমাদের দুর্ভিক্ষ চলছে, এই মাত্র শুনলাম একটা ঘূর্ণিঝড় আঘাত হেনেছে। আমরা খুব খারাপ অবস্থার মধ্যে আছি। লোকজন যাতে অভুক্ত না থাকে, তার জন্য এলাকায় এলাকায় আমি লঙ্গরখানা খুলেছি।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : বাংলাদেশ কনসোর্টিয়ামে কিছু ধনী তেল উত্পাদককে রাখলে ভালো হয় না? তাদেরও একটা সুযোগ হবে...&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : কনসোর্টিয়ামে আবুধাবি আর ইরান যোগ দিয়েছে। মি. প্রেসিডেন্ট, শস্য আর খাদ্যে আমার এখনই সংকট চলছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : আড়াই লাখ টন খাদ্যশস্য আপনাকে দেওয়া হয়েছে। আমাদের খাদ্যচিত্রটা দেখার পর আর কী করা যায় আমরা দেখব। আমরা বেশি ফলন আশা করেছিলাম। কিন্তু আমাদের বসন্ত ছিল সিক্ত, তারপর গেল খরা, আর এখন চলছে আগাম ঠাণ্ডা। ফলে আমাদের ফসল হয়েছে হতাশাব্যঞ্জক। আমাদের দেখতে হবে আমাদের কী আছে, যা আছে তাই দিয়ে সবচেয়ে ভালো কী করা যায় তা আমরা দেখব।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : আপনি ভীষণ সদয়। বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বন্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পটা যদি করতে পারি, আশা রাখি, পাঁচ বছরের মধ্যে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে যাব। আমাদের গ্যাস আছে দেখে মনে আশা হয়, তেলও আছে। আটলান্টিক-রিচফিল্ড আর ইউনিয়ন অয়েলের সঙ্গে আমরা চুক্তি স্বাক্ষরও করেছি। পরিণতিতে আমরা রপ্তানি করতে পারি। কিন্তু সে তো ভবিষ্যতে, কিন্তু আমার সংকট তো তাত্ক্ষণিক।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : আন্তর্জাতিক ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে আপনারা কাজ করছেন?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : আমরা বিশ্বব্যাংকের সদস্য। আমাদের স্বাধীনতার পরপরই মি. ম্যাকনামারা বাংলাদেশ সফর করেছেন। আমার বেশির ভাগ মিলই এখন কাজ করছে; কিন্তু সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করার মতো যথেষ্ট রসদ ও যন্ত্রাংশ নেই।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : পাটের দরের কী অবস্থা?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : মাত্র ১০-১২ শতাংশ বেড়েছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;পাকিস্তানে আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে জিতেছি। তাদের সঙ্গে বন্ধু থাকতে আমরা সর্বোচ্চটা করছি। যদিও লাখ লাখ নিহত, অন্তরিন বা নির্বাসিত হয়েছে, তার পরও আমরা ভুলে যেতে চাই। ১৯৫ যুদ্ধাপরাধীসহ পাকিস্তানি বন্দিদের আমরা ছেড়ে দিয়েছি। আদি পাকিস্তানের সম্পদের কিছু হিসসা আমাদের পাওয়া উচিত বলে আমরা মনে করি। তা সত্ত্বেও নতুন দেশের দায়গুলো আমাকে নিতে হয়েছে। ভুট্টো ঢাকা এলে তাঁকে আমি এসব বলেছি, কিন্তু এখন পর্যন্ত কিছুই হয়নি। এ ছাড়া আমার দেশে সাত লাখ অবাঙালি আছে। চার লাখ বাংলাদেশেই থাকতে চায়। সেটা ঠিক আছে। কিন্তু অন্য যারা চলে যেতে চায়, পাকিস্তান তাদের নেবে না। আমাকে তো আমার লোককে খাওয়াতে হবে। এই সব দেখভাল করতে হলে আমার নিজের লোকের দেখভাল আমি কী করে করব? এই সমস্যাগুলো আমি আপনার কাছে তুলে ধরতে চেয়েছিলাম। সবার সঙ্গে আমি সুসম্পর্ক চাই।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : আপনাদের স্বাধীনতা ও জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভের জন্য আমরা আপনাকে অভিনন্দন জানাই। দুই সপ্তাহ আগে আমি সেখানে গিয়েছিলাম। জাতিসংঘের প্রতি বর্তমান ভালো মনোভাব দেখে উত্সাহিত হয়েছি। জাতিসংঘের প্রতি মার্কিন জনগণের মনোভাব সম্প্রতি ইতিবাচক হয়েছে। আশা করি, সবাই মিলে জাতিসংঘে ভালো কিছু করতে পারব। এটা যদি শুধু একটা তর্কসমিতি হয়, তাহলে এটা কোনো কাজেরই না। এটাকে আমাদের এমনভাবে ব্যবহার করা উচিত, যাতে এটা কাজ করে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : আমরা আপনার কাছে কৃতজ্ঞ। আমরা গরিব দেশ, কিন্তু আমরা আপনাদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক চাই।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : এককালে যা ছিল পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান, তাদের মধ্যে তুলনাটা কী রকম?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : পাকিস্তান সাড়ে ছয় কোটি, আমি সাড়ে সাত কোটি। পাকিস্তান আমার চেয়ে বড়। আমি একটা পরিবার পরিকল্পনা সংস্থা শুরু করছি। আমরা এখন কিছু বিশেষ সমস্যায় ভুগছি। আমি প্রীত যে আপনি আমাদের সমস্যাগুলো সম্পর্কে অবহিত। আমরা টিকে থাকতে চাই।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : দেড় লাখ টন প্রস্তুত। এক লাখ টনও কার্যত নিশ্চিত, খালি আমাদের সরবরাহের ওপর নির্ভরশীল। আমরা...&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : ভোজ্য তেল আর তুলাটাও কি একটু বিবেচনা করবেন? এই মুহূর্তে আমার লোকেরা আপনার লোকদের সঙ্গে আলোচনা করছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : যতটা পারি আমরা করব।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : ধন্যবাদ। আনুষ্ঠানিকভাবে আমি আপনাকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানাই।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফোর্ড : ধন্যবাদ। পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিসিঞ্জার কি সেখানে যাচ্ছে না?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রহমান : হ্যাঁ, ৩০ অক্টোবর। কিন্তু আমি আপনাকে আমন্ত্রণ জানাতে চাই।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;strong&gt;অনুবাদ &lt;/strong&gt;: জামিল বিন সিদ্দিক&lt;/p&gt;

পাঁচ বছরের মধ্যে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হবো

মুজিব-ফোর্ড, ১ অক্টোবর ১৯৭৪, ওয়াশিংটন

অন্যান্য

অন্যান্য

সর্বশেষ সংবাদ

চলে গেলেন চারণ শিল্পী বীর মুক্তিযোদ্ধা দিলীপ কুমার দে

আড়মোড়া ভেঙে জেগেছে হকি

প্রভাব খাটিয়ে আর পরিবেশের ক্ষতির সুযোগ নেই: পরিবেশ মন্ত্রী

সড়ক দুর্ঘটনায় কণ্ঠশিল্পী পাগল হাসানের মৃত্যু

টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা

রাজধানীতে মাদক কেনা-বেচার অভিযোগে আটক ১৯

সেই রাতে ৮৭ হাজার টাকার মদ খান পরীমনি, পার্সেল না দেওয়ায় তাণ্ডব

পানির নিচে দুবাই বিমানবন্দর, ব্যাপক বিশৃঙ্খলা

গুণী সব নির্মাতার ফোন পেয়ে ভালো লাগছে : মন্দিরা

কেন্দ্রের হুঁশিয়ারিও গায়ে মাখছেন না এমপিরা

ফোকগানের তরুণ শিল্পী পাগল হাসান সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত

টঙ্গী বাজারে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ল মসলা-চাল-পেঁয়াজের আড়ত

খুলে দেওয়া হলো মুসোলিনির সেই বাংকার

দাবদাহে বিপর্যস্ত দেশ, তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪৩ ডিগ্রিতে

চালুর অপেক্ষায় ১২৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি পতেঙ্গা টার্মিনাল

মাছ ধরার সময় গলায় কৈ মাছ আটকে একজনের মৃত্যু

শরীরে জিংকের কাজ কী? ঘাটতি পূরণে যা করণীয়

ইসরায়েলের সামরিক স্থাপনায় হিজবুল্লাহর হামলা, ১৪ সেনা আহত

বছরের বিভিন্ন সময়ে রোজা রাখার বিধান

সড়কের পাশে পড়েছিল অজ্ঞাত নারীর লাশ

অনড় নেতানিয়াহু, ইরানের ব্যাপারে ইসরায়েল নিজেই সিদ্ধান্ত নেবে

ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব নাকচ, বিক্রি হবে আগের দামেই

নবীগঞ্জে বাসচাপায় নিহত পিকআপের চালক-হেলপার

বাবার দেখানো পথ ধরে

এক ট্রাকই কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ

দুই চিকিৎসকের ওপর হামলা, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবিতে আলটিমেটাম

হেপাটাইটিস সংক্রমণের উচ্চঝুঁকিতে বাংলাদেশ

গডফাদারদের সম্পত্তি ক্রোক: মাদকের টাকায় সম্পদের পাহাড়

রাখাইনের যুদ্ধ পরিস্থিতি সম্পর্কে কী তথ্য পাওয়া যাচ্ছে?

টাইব্রেকারে ম্যানসিটির হৃদয় ভেঙে সেমিফাইনালে রিয়াল

সর্বাধিক পঠিত

সেই রাতে ৮৭ হাজার টাকার মদ খান পরীমণি, পার্সেল না দেওয়ায় তাণ্ডব

এক হলেন তাহসান মিথিলা, তবে…

এবার ইসরায়েলে লেবানন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

তৌহিদ আফ্রিদির সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, যা বললেন দীঘি

বৃহস্পতিবার ১ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট

সেই খালেদা জামিনে মুক্ত

‘মুস্তাফিজের আইপিএলে শেখার কিছু নাই, শেখার সময় পার হয়ে গেছে’

বাসর রাত কাটিয়ে স্বামী পলাতক, শ্বশুরবাড়িতে তরুণীর অবস্থান

গুলির ঘটনায় সালমান খানের বাড়িতে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী

ভারত-পাকিস্তান এশিয়া কাপ আয়োজন করতে পারবে না

গডফাদারদের সম্পত্তি ক্রোক: মাদকের টাকায় সম্পদের পাহাড়

ঝালকাঠিতে সড়কে ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ১১

আবারও কারাগার থেকে গৃহবন্দি সু চি

'আমার সতীর্থদের সঙ্গে খেলতে চান না, আমার সঙ্গে খেলতে চান?'

মৃত্যু বেড়ে ১৫, স্বামীর পর চলে গেলেন স্ত্রীও

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ‘প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা’, যা বললেন কাজী হায়াৎ

মাহির সঙ্গে প্রেম করছেন কি না, জানালেন জয়

মধ্যপ্রাচ্যের পরবর্তী পরিস্থিতিতে নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

শুটিংয়ে আহত প্রিয়াঙ্কা চোপড়া

আজ এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট সেবা

২ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়ার আভাস

গোটা মৌসুমের পরিশ্রম রেফারির সিদ্ধান্তে শেষ হয়ে গেল : জাভি

সেই রাতে ৮৭ হাজার টাকার মদ খান পরীমনি, পার্সেল না দেওয়ায় তাণ্ডব

উচ্চ মাত্রার বায়ুদূষণে বাড়ে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি

১০০ দিনের কাজের টাকা তৃণমূল খেয়েছে : মোদি

৭৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টি আমিরাতে, পানির নিচে বিমানবন্দর

মেগা প্রজেক্ট ‘রামায়ণ’, কারা কারা থাকছেন

টাইব্রেকারে ম্যানসিটির হৃদয় ভেঙে সেমিফাইনালে রিয়াল

বার্সার হারে লাভ হলো অ্যাতলেতিকোর

নওগাঁয় সড়কে গেল স্বামী-স্ত্রীর প্রাণ, বেঁচে গেল সন্তান

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন