ব্যাপন, অভিস্রবণ ও গাছের পানি পান

&lt;p&gt;সংজ্ঞায় যাওয়ার আগে একটা ঘটনা বলি। ধরো, একটা নিমন্ত্রণে তোমরা ২০ বন্ধু একটা উঁচু ভবনে উঠছো। ছোট লিফটে গাদাগাদি করে ২০ জন চড়ে বসলে। এ ওকে গুঁতো দিচ্ছে, এর চাপে ওর পড়ে যাওয়ার দশা। লিফট যখন ১০ তলায় গিয়ে খুলল, তখন দেখলে বিশাল হলরুম একেবারে ফাঁকা। এখন লিফট থেকে বের হয়ে তোমরা কী করবে? আগের মতো গাদাগাদি করে একে অন্যের ধাক্কা খাবে? নাকি মুহূর্তের মধ্যে খোলা হলরুমে সবাই এদিক-ওদিক ছড়িয়ে-ছিটিয়ে খানিকটা হাওয়া খাবে? জানা কথা, সবাই দ্বিতীয় কাজটাই করবে। বস্তুর ভেতরের অণুগুলোর অবস্থাও কিন্তু তোমাদের মতো। যখনই কোনো বস্তুর ভেতরের অণুগুলো একটু &lsquo;ধাক্কাধাক্কি&rsquo; কিংবা &lsquo;চাপ&rsquo;-এ থাকে, তখন তারা মুক্ত হতে চায়। গাদাগাদি অবস্থা থেকে তারা কম ঘনত্বের দিকে ছুটতে চায়। এটা বস্তুর ধর্ম। আর কম ঘনত্বের দিকে বস্তুকণার ছুটে চলার নামই ব্যাপন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ব্যাপন জিনিসটা আমাদের আশপাশে অহরহ ঘটে। সূক্ষ্ম পর্যায় থেকে শুরু করে বড় বড় কাজেও ব্যাপন দেখা যায়। যেমন&mdash;ঘরের এক পাশে কেউ সুগন্ধি স্প্রে করলে সেটা মুহূর্তের মধ্যে সারা ঘরে ছড়িয়ে যায়। কেন? কারণ সুগন্ধিটা বোতলের ভেতর খুব চাপের মধ্যে থাকে। এতই চাপে থাকে যে সে গ্যাস থেকে তরল হয়ে যায়। ওই তরল যখন আচমকা বের হওয়ার সুযোগ পায়, তখন তার মাথা খারাপ হয়ে যায়। সে যেখানেই কম ঘনত্ব পাবে, সেখানেই ছুটে যাবে। আমাদের চারপাশে সাধারণত যে বাতাস থাকে, সেটা বেশ কম ঘনত্বের। আর তাই সুগন্ধির কণাগুলো দ্রুত সব জায়গা দখল করে নেয়। এটা ব্যাপন প্রক্রিয়ার বেশ ভালো উদাহরণ।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;img alt=&quot;&quot; src=&quot;/ckfinder/userfiles/images/print/Magazin-2020/03. March/21-03-2020/kalerkantho-tt-18a.jpg&quot; /&gt;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ব্যাপনের গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবে না। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণটা হলো ব্যাপন ছাড়া কোনো জীব বাঁচতেই পারবে না। সেটা কিভাবে? তোমরা তো জানো, আমাদের শরীরের কোষগুলোর বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন প্রয়োজন। এই অক্সিজেন আমরা শ্বাস নেওয়ার মাধ্যমে বাতাস থেকে নিই। তারপর? তারপর ওই অক্সিজেনটা বিভিন্ন রক্তনালি হয়ে আমাদের শরীরের কোটি কোটি কোষে চলে যায়। কোষের পর্দা গলে সেই অক্সিজেন ঢুকে পড়ে কোষের ভেতরে। এই ঢুকে পড়ার প্রক্রিয়াটা ঘটে ব্যাপন প্রক্রিয়ায়।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;এদিকে ব্যাপনের মতোই আরেকটি প্রক্রিয়া হলো অভিস্রবণ। প্রথমে ব্যাপনের বিষয়টা শোনার পর তোমাদের মনে হলো বেশি চাপাচাপি অবস্থা থেকে খোলামেলা অবস্থার দিকে যাওয়াটাই ব্যাপন; কিন্তু অভিস্রবণের বিষয়টা আবার উল্টো। এটা ঘটে পানিতে। এখানে বিষয়টা উল্টোভাবে কাজ করে। মানে অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় পানির দ্রাবক অণু (মানে পানির অণু) একটা পর্দা ভেদ করে বেশি ঘনত্বের দিকে চলে যেতে চায়। একটা উদাহরণ দিলেই বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে যাবে। পরীক্ষার নাম কিশমিশ পরীক্ষা। কয়েকটি শুকনো কিশমিশকে একটা কাপে পানি ঢেলে তাতে কয়েক ঘণ্টা ছেড়ে রাখো। পরে দেখবে কিশমিশগুলো ফুলে ঢোল। কারণ অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় কিশমিশের পাতলা পর্দা ভেদ করে ভেতরে পানি ঢুকে গেছে। এটাও এক ধরনের ব্যাপন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;সুতরাং ব্যাপন বলতে আমরা বুঝি চাপের মধ্যে থাকা বস্তুকণার কম ঘনত্বের মধ্যে ছড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা। আর অভিস্রবণ হলো কম ঘনত্ব থেকে (সাধারণ পানি) বেশি ঘনত্বের বস্তুর (শুকনো কিশমিশ) দিকে তরল পদার্থের পরিবহন। এই ফাঁকে জেনে রাখো যে, গাছের শিকড় কিন্তু এই অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায়ই মাটি থেকে পানি ও পানিতে দ্রবণ আকারে মিশে থাকা খনিজ পদার্থ শোষণ করে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;img alt=&quot;&quot; src=&quot;/ckfinder/userfiles/images/print/Magazin-2020/03. March/21-03-2020/kalerkantho-tt-18b.jpg&quot; style=&quot;height:1052px; width:800px&quot; /&gt;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ব্যাপন কতক্ষণ চলবে?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;এক গ্লাস পানিতে এক ফোঁটা গাঢ় নীল জলরং ঢেলে দিলে সেই রং ছড়িয়ে যেতে থাকে। ততক্ষণ ছড়াতে থাকে, যতক্ষণ পুরো পানি নীল হয়ে যাচ্ছে। সেই রঙিন পানি আবার যদি আরেকটি বড় পানিভর্তি গ্লাসে ঢালি তা হলে কী ঘটবে? ওই বড় গ্লাসেরও সব পানি রঙিন হয়ে যাবে; কিন্তু পরেরবার দেখা যাবে বড় গ্লাসের পানির রং আগের চেয়ে হালকা হয়ে গেছে। কারণ পরের গ্লাসে পানির পরিমাণ বেশি। এতে বোঝা যায়, ব্যাপন প্রক্রিয়া ততক্ষণ চলতেই থাকবে, যতক্ষণ না দুটি তরলের ঘনত্ব সমান হচ্ছে। মানে একটি পাত্রে রঙিন পানি ঢাললে রংগুলো ততক্ষণ পর্যন্ত ছড়াবে, যতক্ষণ না সেটা গ্লাসের সব পানির অণুতে মিশে যাচ্ছে। মানে সব জায়গায় পানির ঘনত্ব সমান না হওয়া পর্যন্ত রং ছড়াতেই থাকবে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;অভিস্রবণের বেলায়ও তাই। পানিতে ডোবানো কিশমিশ ফুলে ঢোল হবে ঠিকই, কিন্তু কিশমিশটা ফুলতে ফুলতে একেবারে ডিমের সমান বড় হয়ে যাবে না। কারণ একটা পর্যায়ে তার পানি শোষণ করা বন্ধ হয়ে যাবে। কোন পর্যায়ে? যখন কিশমিশের ভেতরের ঘনত্ব আর বাইরের পানির ঘনত্ব একই হয়ে যাবে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;গাছেরা কিভাবে পানি খায়?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;গাছের প্রাণ আছে জানি, কিন্তু মুখ কোথায়? বাতাস টেনে নেয় কী করে? ওসব কিছুই তো নেই। আছে শুধু কতগুলো শিকড়। তাই বলে গোড়ায় পানি ঢাললে সেটা পাতা পর্যন্ত চলে যায় কী করে? নুইয়ে পড়া কোনো চারার গোড়ায় পানি ঢালার কিছুক্ষণ পর সেটা আবার একেবারে খাড়া হয়ে যায় কী করে?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;পুরোটাই অভিস্রবণ আর প্রস্বেদনের ফল। প্রক্রিয়াটি জটিল মনে হলেও ধাপে ধাপে যদি চিন্তা করো তবে সহজ হয়ে যাবে সব।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;প্রথমত, গাছ মাটির ওপর ও পানির নিচে দুই জায়গায়ই থাকতে পারে। যেগুলো পানির নিচে থাকে, সেগুলো তাদের পুরো শরীর দিয়েই পানি শোষণ করতে পারে। আর আমরা সাধারণত যেসব গাছপালা চারপাশে দেখি, সেগুলো পানি ও দরকারি খাবারদাবার শোষণ করে তাদের শিকড় দিয়ে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;শিকড় দিয়ে গাছ শুধু পানি নয়, নানা প্রকারের খনিজ লবণও শুষে নেয়। শিকড়ের একেবারে সামনের অংশে থাকে মূলরোম। ওতে একটা পর্দা থাকে। বইয়ের ভাষায় বলে ভেদ্য পর্দা। মানে ওই মূলরোমের পর্দাটা সহজে ভেদ করে পানি ও তাতে দ্রবীভূত লবণ শিকড়ের ভেতরে ঢুকতে পারে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;এই শিকড়ের ভেতরে থাকে অনেক স্তর। প্রতিটি স্তরের ঘনত্ব আবার আলাদা। অনেকগুলো ছাঁকনির মতো কল্পনা করতে পারো। ছাঁকনিগুলো পার হয়ে পানি পৌঁছে যায় গাছের কাণ্ডের মাঝের একটা অংশে। ওই অংশে থাকে পানি ও দ্রবীভূত খনিজ পরিবাহী অনেক উপকরণ। একসঙ্গে সেগুলোকে বলে জাইলেম।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;জাইলেমগুলো পানিকে টেনেহিঁচড়ে ওপরে তুলে ফেলে, ব্যাপারটা এমন নয়। উদ্ভিদের দেহে ও পাতায় পাতায় পানি পৌঁছানোর জন্য আরো একটি ঘটনা ঘটে। সেটা হলো প্রস্বেদন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;প্রস্বেদন কী তা বোঝার আগে কলয়েডধর্মী বস্তু চেনা যাক। জাইলেমের ভেতর ও কাণ্ডে অনেক কলয়েডধর্মী বস্তু আছে। কলয়েড মানে এমন বস্তু, যেটা সহজে পানি শোষণ করতে পারে এবং পানি শুষে নিজের ওজন বাড়িয়ে ফেলতে পারে। যেমন&mdash;এক টুকরা কাঠ পানিতে ভিজিয়ে রাখলে সেটা খানিকটা ফুলে ওঠে এবং ওজন বাড়ে। এর কারণ কাঠের ভেতরকার কলয়েডধর্মী বস্তুগুলো পানি শুষে নেয়। এভাবে শুষে নেওয়ার প্রক্রিয়াটাকে বলে ইমবাইবিশন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;কলয়েডধর্মী বস্তুগুলোই জাইলেম থেকে পানি শুষে নিয়ে ধীরে ধীরে ওপরের দিকে নিয়ে যায়। তবে যেহেতু এ প্রক্রিয়ায় বৈদ্যুতিক মোটরের মতো কোনো যন্ত্রপাতি কাজ করে না, সেহেতু মাধ্যাকর্ষণ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে পানিকে একেবারে ডগা পর্যন্ত পৌঁছাতে আরো একটা কাজ করতে হয় গাছকে। ওই কাজটাই হলো প্রস্বেদন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;স্বাভাবিক অর্থে প্রস্বেদন হলো তাপের কারণে গাছের পাতার বিশেষ কিছু ফাঁক গলে (যাকে বলে পত্ররন্ধ্র) পানি বাষ্পাকারে ওপরের দিকে চলে যাওয়া। পানি যখন পাতা দিয়ে বাষ্প হয়ে উড়ে যায়, তখন পাতার ভেতরে এক ধরনের ঊর্ধ্বমুখী চাপ তৈরি হয়। চাপটা কেন তৈরি হয়? প্রচণ্ড তাপে চারপাশের বাতাস যখন সোজা ওপরের দিকে ছুটতে থাকে, তখন চারপাশের বাতাস সেই শূন্য জায়গাটা দখল করতে আসে। পাতার ভেতরেও এমন একটা শূন্যতা তৈরি হয়, যা পূরণের জন্য শিরা-উপশিরা বেয়ে কলয়েড বস্তুগুলো থেকে পানির কণাগুলো ছুটে আসে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;একটি বা দুটি পাতা থেকে তৈরি হওয়া চাপটি দুর্বল; কিন্তু বড় গাছের হাজার হাজার লাখ লাখ পাতা যখন এ চাপ তৈরি করে, তখন হুড়মুড় করেই জাইলেম থেকে পানি এবং দ্রবীভূত খনিজগুলো ওপরে চলে আসে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;পাতা যখন সরবরাহকারী&lt;/p&gt; &lt;p&gt;শিকড় থেকে পানি ও লবণ তো পাতা পর্যন্ত গেল; কিন্তু পাতার তো শুধু খাওয়া নয়। এর কাজ খাবার তৈরি করাও। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় খাবার তৈরির পর পাতার কাজ হলো সেই খাবার গাছের সব জায়গায় পৌঁছে দেওয়া। আর এ কাজ করে উদ্ভিদের ফ্লোয়েম নামের আরেকটি অংশ। জাইলেমের পাশেই থাকে ফ্লোয়েমের নালিকাগুলো। আমরা এই জাইলেম ফ্লোয়েমগুলোকে খালি চোখে কাঠ হিসেবে দেখি। মূলত একেবারে সামনের অংশ হলো বাকল, তারপর ভেতরের বাকল, তারপর ফ্লোয়েম, এরপর ক্যাম্বিয়াম নামের একটি স্তর এবং তার পর থাকে জাইলেম।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;কিছু প্রশ্নোত্তর&lt;/p&gt; &lt;p&gt;স্থলের উদ্ভিদের প্রস্বেদন ঘটে কিসের মাধ্যমে?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : পত্ররন্ধ্র দিয়ে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;কাণ্ডের লেন্টিসেল আবরণে যখন পানি বাষ্পীভূত হয় তাকে কী বলে?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : লেন্টিকুলার প্রস্বেদন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;পানির খনিজ লবণ জীবকোষের কোন পর্দা ভেদ করে কোষে প্রবেশ করে?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : অর্ধভেদ্য প্লাজমা পর্দা।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;মূলরোমের প্রাচীরটি কেমন?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : ভেদ্য।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;মূলরোমের ভেতর কোষপ্রাচীরটা কী দিয়ে গঠিত?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : অর্ধভেদ্য প্লাজমা।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;গাছের ভেতর পানি শোষণকারী বস্তুগুলোকে কী বলে?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : কলয়েডধর্মী পদার্থ।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;কলয়েডধর্মী বস্তুর পানি শোষণ প্রক্রিয়াকে কী বলে?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : ইমবাইবিশন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উদ্ভিদ খনিজ লবণ পায় কোথা থেকে?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : মাটির ভেতর অতি সূক্ষ্ম পানির কণায় খনিজ লবণ দ্রবীভূত আকারে থাকে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;গাছের ভেতর পানি পাতায় পরিবহনের শেষ কাজটা কে করে?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : জাইলেম।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;পাতা থেকে তৈরি তরল খাবার গাছের বিভিন্ন অংশে পৌঁছায় কে?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : ফ্লোয়েম।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;গাছপালা কোন প্রক্রিয়ায় উত্তাপের ফলে পানিকে বাষ্পাকারে বাতাসে ছেড়ে দেয়?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : প্রস্বেদন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ঘরে রাখা আগরবাতির গন্ধ সারা ঘরে ছড়িয়ে যায় কোন প্রক্রিয়ায়?&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উত্তর : ব্যাপন প্রক্রিয়ায়।&lt;/p&gt;

অষ্টম শ্রেণি

ব্যাপন, অভিস্রবণ ও গাছের পানি পান

অন্যান্য

অন্যান্য

প্রাসঙ্গিক

সম্পর্কিত খবর

জিআই স্বীকৃতি পেল রাজশাহীর মিষ্টি পান

দুর্গাপুরে পাহাড়ি গ্রামে পানির কষ্টে মানুষ

চট্টগ্রামে শ্রমজীবীদের মধ্যে ক্যাপ, খাবার স্যালাইন ও পানি বিতরণ

‘কৃষিতে পানি সংকট মোকাবেলায় কৃত্রিম বৃষ্টি নিয়ে কাজ চলছে’

সর্বশেষ সংবাদ

চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২.২ ডিগ্রি অব্যাহত

রাশিয়া ও চীনের গুপ্তচরবৃত্তি নিয়ে শঙ্কা, কী ভাবছে ইইউ সংসদ

রোববার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রজ্ঞাপন জারি

‘হাত-পা বেঁধে সাঁতার কাটতে হবে আমাদের দেশের সিনেমাকে’

ইউক্রেনীয় ও রুশ বাহিনীর পাল্টাপাল্টি হামলায় নিহত অন্তত ৭

প্রধানমন্ত্রী এবার ডামি উপজেলা নির্বাচন করতে যাচ্ছেন: রিজভী

অবৈধ অ্যাপে স্ট্রিমিং, তামান্না ভাটিয়াকে তলব করল মুম্বাই পুলিশ

এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি ভর্তি নয়: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

যে কারণে নিউজিল্যান্ডে ঘুমাতে পারছিলেন না মুস্তাফিজ

জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

লুপ্ত পেশা ডুবুরি ও ঘটি তোলা

যেকারণে মত বদল জাভির

ডিপ্লোমাধারী ২৩৮ সার্ভেয়ার নিচ্ছে ভূমি মন্ত্রণালয়

মহাকর্ষ তরঙ্গের বাঁচামরার ইতিহাস

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম

চুয়েট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

আবার এক হচ্ছে ব্ল্যাক, তবে...

জিআই স্বীকৃতি পেল রাজশাহীর মিষ্টি পান

‘মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ইউক্রেনের জন্য আরো সমস্যা তৈরি করবে’

শিরোপা থেকে আর এক ম্যাচ দূরে আবাহনী

পার্বত্য উপজেলা ভোটে অধিক সতর্কতা গ্রহণ করা হবে: ইসি সচিব

গোল্ডেন শু কেইনের?

মন্ত্রী দেশে ফিরলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত

সীতারামের চানাচুর

সরকার এসির রুমে বসে ঠাণ্ডা বাতাস খাচ্ছে: আমিনুল হক

সেন্সর বোর্ডের সিদ্ধান্ত, ‘অমীমাংসিত’ প্রদর্শনযোগ্য নয়!

ইউক্রেনের হয়ে লড়াইয়ের পরিকল্পনা, রুশ নাগরিকের ১০ বছরের সাজা

টিপু-প্রীতি হত্যা মামলার আদেশ ২৯ এপ্রিল

বাবার সঙ্গে রোমান্সের প্রস্তাব, যে সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সারা

ঘুরে দাঁড়াতে চায় স্বাধীনতা

সর্বাধিক পঠিত

বিএনপি-জামায়াতের দখলে চলে গেল কি শিল্পী সমিতি?

বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি

নতুন শিক্ষাক্রমে এসএসসি পরীক্ষা পাঁচ ঘণ্টা, ৫০ শতাংশ লিখিত

স্বামীর মৃত্যু, মানসিক অবসাদ! এখন কেমন আছেন ‘চাক দে ইন্ডিয়া’র অভিনেত্রী

গাজীপুরে রিসোর্ট-খামারের দখলে থাকা পৌনে ৯ একর বনভূমি উদ্ধার

কোরআন থেকে শিক্ষা

যেভাবে শুরু সাংবাদিকদের ওপর হামলা

তীব্র তাপপ্রবাহের পরিধি আরো বেড়েছে, ২৪ ঘণ্টায় ৫ মৃত্যু

কমলা রঙে ঢেকে গেছে গ্রিসের আকাশ

তিন অডিটরকে খুশি করতে চাঁদা দিতে হলো ৫৭ নার্সকে

‘ব্রাজিল থে‌কে জীবন্ত গরু আনা কঠিন হলেও অসম্ভব নয়’

থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

মন্ত্রী দেশে ফিরলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত

মহানবী (সা.) যেসব উপায়ে উপার্জন করতেন

শিল্পী সমিতিতে মারামারি : সবশেষ যা হলো

উপজেলা নির্বাচন : বরুড়ার ওসির বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ

প্রধান আসামি কাশেম জিহাদী কোথায়? জামিনে মুক্তদের মহড়া

সদস্য পদ হারানো জায়েদ কি শিল্পী সমিতিতে ফিরছেন?

কোথায় বসবে অনন্ত-রাধিকার ‘রাজকীয়’ বিয়ের আসর?

২০২৮ সালে বিশ্ব অর্থনীতিতে ১৯তম হবে বাংলাদেশ

ডিএমপির এক এডিসি ও তিন এসির বদলি

সনদ পেল ১৪ পণ্য, টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই-এর জন্য মামলা হবে ভারতে

‘সুযোগ’ রেখে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত বিএনপির

কাল চট্টগ্রাম যাবে বাংলাদেশ দল

উল্টো চাঁদ

ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া বিএনপি : ওবায়দুল কাদের

‘আমি সব সময়ই আনন্দে থাকি’, বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে শিমুল

বাবার সঙ্গে রোমান্সের প্রস্তাব, যে সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সারা

আপিল বিভাগে তিন বিচারপতি নিয়োগ, শপথ আজ

প্রীতি উরাংয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু: অপরাধ আড়ালের চেষ্টা করা হচ্ছে

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন