

পৃথিবীর কিছু দ্বীপ যা শ্বাস কেড়ে নেয়

মনোমুগ্ধকার দ্বীপমালার স্থানটি হলো মালদ্বীপ। তবে এই দ্বীপগুলোকে উজ্জ্বল করেছে সমুদ্র। স্ক্রিস্টালের মতো স্বচ্ছ পানি যেন আলোর মতো জ্বলে ওঠে। সাদা সৈকত ছবির মতো সুন্দর। এদের কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বিলাসী রিসোর্ট।

ফ্রেঞ্চ পলিনেশিয়ার বোরা বোরা দক্ষিন প্যাসিপিকের বিস্ময়। এই আগ্নেয়গিরির অঞ্চলটি অপরূপ লেগুন সামুদ্রিক সম্পদে ভরপুর। এখানে ঝকঝকে পরিষ্কার পানিতে সাঁতরে বেড়ায় মাছ, কচ্ছপ, হাঙর আর স্টিং রে।

ফিলিপাইনসের পালাওয়ান একটা স্বর্গ। সাগরে জেগে ওঠা লাইমস্টোনের পাহাড়গুলোকে রত্ন বলেই মনে হয়। বনাঞ্চলে পূর্ণ দ্বীপটির সৌন্দর্য ব্যাখ্যাতীত।

কেনিয়ার পূর্বের সিসেলেস ভ্রমণ করলে মনে হবে জীবনটা পূর্ণতা পেলো। এখানকার ১১৫টি কোরাল ও গ্রানাইটের দ্বীপমালার প্রকৃতি একটুও নষ্ট হয়নি।

গ্রিসের সান্তোরিনি দ্বীপের নাটকীয় সৌন্দর্য যেকোনো মানুষকে মুগ্ধ করবে। এখানকার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপান এই অপরূপ অঞ্চলের সৃষ্টি করেছে। এখানকার রংয়ের ছটায় আপনার চক্ষু ছানাবড়া হয়ে যাবে।

নিউ জিল্যান্ডের কুক আইল্যান্ডসের অবস্থান ফ্রেঞ্চ পলিনেশিয়া এবং সামোয়ার মাঝামাঝি। অ্যাকোয়ামেরিন লেগুনের জন্য এখানকার ১৫টি দ্বীপমালা দারুণ বিখ্যাত।

অনুভূতি তার চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছবে যাদি ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে যান। সার্ফিং, সাঁতার আর শপিংয়ের দারুণ এক জায়গা।

ক্রোয়েশিয়ার ডালমেশিয়ান আইল্যান্ডসকে এই তালিকা থেকে ফেলে দেওয়া যায় না। ক্রোয়েশিয়ার উপকূলের কাছেই আদ্রিয়াটিক সি-তে অবস্থিত। সমৃদ্ধ ইতিহাস আর নিরব প্রকৃতি যেন স্বর্গ দর্শন করায়।

ফিজি যেনো স্বপ্নের কোনো দ্বীপ। শুভ্র বালুকাময় সৈকত আর ঝকঝকে স্বচ্ছ পানিতে কোরালের বর্ণছটা অপরূপ প্রকৃতিকে তুলে ধরে।

হাইয়াইন দ্বীপমালার একটি কাওয়াই। এ দ্বীপের ইন্টেরিয়র মনকাড়া করেছে রেইনফরেস্ট। অগ্ন্যুৎপাতে সৃষ্ট পাহাড় থেকে নেমে আসে ঝর্ণা। এর জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন আপনাকে হতবাক করে দেবে। সূত্র : প্ল্যাটেনওয়্যার