

মনোমুগ্ধকর মঙ্গল

নাসার মার্স রিকনেইস্যান্স মঙ্গলকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকে ২০০৬ সাল থেকে। তখন থেকেই এর ক্যামেরা হাইরাইজ একের পর এক বিস্ময়কর ছবি পাঠাতে থাকে লাল গ্রহের। এই ছবিটি এক্সমার্স মিশনের সম্ভাব্য স্থানের ছবি। এখানেই হয়তো নামবে মানুষ।

মঙ্গলের উত্তর মেরুর একটি বালিয়াড়ি যার নাম 'কোলহার'।

সারবেরাস পালুস আগ্নেয়গিরির বিভিন্ন স্তরের মিশেল।

গ্লেসিয়াল অঞ্চলটি রীতিমতো শিল্পকর্ম।

পূর্বের নকটিস ল্যাবিরিনথাসের পিচ্ছিল ভূমি বলেই মনে হয়।

মঙ্গলের আগ্নেয়গিরির বালিয়াড়ি। লাল দাগটি নাসার ছবিটি সংগ্রহের একটি ডিজিটাল চিহ্ন প্রকাশ করছে।

মার্স ২০২০ মিশনে মানুষ মঙ্গলের যেখানে নামবে, সেই স্থানের একটি ছবি।

থার্সিস রিজিওন। এটা মঙ্গলের সবচেয়ে মারাত্মক আগ্নেয়গিরিপূর্ণ অঞ্চল।

মার্টিয়ান ইকুয়েটরের কাছের একটি অঞ্চল।

মঙ্গলের সমভূমির একটি অংশ।

আগ্নেয়গিরির লাভা আর বড় বড় পাথরখণ্ডের অধিকারে থাকা সেরাউনিয়াস ফোসে অঞ্চল।

মঙ্গলের ওয়েস্ট অ্যারাবিয়া অঞ্চল, যেনো মাখনের ভূমি।

সাইনাস মেরিদিয়ানি অঞ্চলের এক অদ্ভুত শিল্প।

মঙ্গলের বাতাসে এমন চেহারা পেয়েছে অঞ্চলটি। সবুজ দাগটি ক্যামেরার ডিজিটাল চিহ্ন।

সম্প্রতি পাথুরে ভূমিতে এমন কালো চিহ্নের সৃষ্টি হয়েছে।

মার্সের বিস্তৃত সমভূমি অঞ্চল। এর নাম আর্কাডিয়া প্ল্যানিশিয়া।

ঋতু পরিবর্তনে চেহারা মার্সের ভূমিতে।

মঙ্গলের আরেক বিস্তৃত সমভূমি যার নাম উতোপিয়া প্ল্যানিশিয়া।

দুই রংয়ের ছটা মঙ্গলে।

মৌসুমী বালিয়াড়ির চেহারা যার নাম 'বাজেল'।

এ ছবি দেখে মনে হয়, এখানে এক সময় নদী ছিল। অঞ্চলটির নাম নেপেন্থেস মেনাসি।

এখানে পাহাড়ি কাঠামোর ক্ষয় ঘটেছে।

ছোট ছোট স্ফীত অংশগুলো অ্যালুভিয়াল ফ্যানস। এসব দেখেই বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, মঙ্গলে এক সময় পানি ছিল।

ছোট কিন্তু সাম্প্রতিক পরিবর্তনের চিহ্ন।

হাইরাইজের চোখে ভূমির পরিবর্তন।

ক্যাপ্রি চ্যাজমার ভূমি। এক সময় হয়তো এই অঞ্চল বন্যার পানিতে ডুবে যেত।

বালিয়াড়ির ধসের চিহ্ন মাকড়সার মতো ফুটে উঠেছে।

মঙ্গলের সর্ববৃহৎ গিরিখাত ইয়োস চ্যাজমা।

বেসিন ফ্লোর।

উত্তর মেরুর কাছের অঞ্চল যার নাম উইন্ডি সিটি। সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার