জেরেমি হান্ট, পেনি মরডাউন্ট, রিশি সুনাক ও লিজ ট্রাস (বাঁ থেকে)
প্রবল বিরুদ্ধ স্রোতের বিপরীতে হার না-মানা যাত্রার সমাপ্তি ঘটল ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের। পার্টিগেট কেলেঙ্কারি, স্বজনপ্রীতি, গণবিচ্ছিন্নতা ইত্যাকার অভিযোগের জেরে সহকর্মীদের আস্থা হারিয়ে দলীয় প্রধানের পদ ছাড়তে হলো তাঁকে। এর ধারাবাহিকতায় বিদায় ঘণ্টা বাজছে জনসনের প্রধানমন্ত্রিত্বেরও।
তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণকারী বৈশ্বিক সংস্থা ইউগভ রক্ষণশীল এমপিদের ওপর পরিচালিত একটি জরিপের ভিত্তিতে দাবি করেছে, জনসন সরকারের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেস এই মুহূর্তে রক্ষণশীলদের নেতা হওয়ার দৌড়ে শীর্ষে রয়েছেন।
বিজ্ঞাপন
খবরে বলা হচ্ছে, জনসন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাসও হতে পারেন পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। জনসনের পদত্যাগের সিদ্ধান্তকে সঠিক আখ্যা দিয়ে টুইট করেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীকে বরাবরই সমর্থন দিয়ে গেছেন তিনি। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী পদে বসতে পারেন সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী পেনি মরডাউন্ট, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেরেমি হান্ট, সদ্য পদত্যাগী স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদসহ বেশ কয়েকজন। এ ছাড়া বেক্সিট সমর্থনকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সুয়েলা ব্রাভারম্যান রক্ষণশীল নেতৃত্বের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগ্রহ দেখিয়েছেন। সূত্র : এএফপি, বিবিসি