চীন কড়া বার্তা দিয়ে বলেছে, বেইজিং থেকে স্বাধীনতালাভের জন্য তাইওয়ানের যে কোনো পদক্ষেপ হবে যুদ্ধের শামিল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
তাইওয়ানের পার্শ্ববর্তী এলাকায় নিজেদের সেনা তৎপরতা বৃদ্ধি এবং যুদ্ধবিমান পাঠানোর কয়েকদিন পর এ ধরনের হুমকি দিল চীন।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ঠতা হয়েছে তাইওয়ানের। নতুন মার্কিন প্রশাসনকে উষ্ণ অভ্যর্থনাও জানিয়েছে তাইওয়ান। গত সপ্তাহেই যুক্তরাষ্ট্রে ক্ষমতায় এসেছে নতুন প্রশাসন। প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণ করেছেন কমলা হ্যারিস।
গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে ওয়াশিংটন জানিয়েছে, তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা সামর্থ্য বাড়াতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে। যদিও চীন মনে করে, তাইওয়ান তাদের একটি রাজ্য; অন্যদিকে তাইওয়ান নিজেদের সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবেই দেখে।
সূত্র : বিবিসি
মন্তব্য