ভাবছি একটা মুখোশের দোকান দিব। বিক্রি বাট্টা ভালই হবে আশা করি। আজকাল মুখোশের বেশ চাহিদা; সবারই বেশ কয়েকখানা দরকার হয়। শহর কিংবা গ্রাম, বস্তি অথবা প্রাসাদ- সব জায়গায় ব্যাপক চাহিদা মুখোশের। ক্রমাগত এর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। আর থাকবেই না বা কেন?
সিস্টেম ভালো মানে দেশ উন্নত। একটি দেশের উন্নতি কিংবা জীবনব্যবস্থার উন্নয়নের ভিত্তি নির্ভর
১. প্রেম হলো একটি ভারী পাথর। সবাই এসে এখানে বসে, হেলান দেয়, সময় কাটায়, প্রয়োজনে পা রাখে।
পাঠক বলে কবি আমরা সাহিত্যে উপসর্গ। সাহিত্য জগতে কবি হলো পাঠক অনুসর্গ। লেখক বলে পাঠক তুমি
বর্তমানে ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই আমরা স্মার্টফেনের দিকে চোখ রেখে বিভিন্ন আপডেট ও আমাদের
এক সময় ধর্ষণ শব্দটি উচ্চারণ করতেও আমাদের জিহ্বা যেন আড়ষ্ঠ হয়ে যেত। এখন ধর্ষণ নামক এই অশুভ
মনভূমিতে কতগুলো বীজ বুনেছিলাম- কতগুলো স্বপ্নের বীজ; আশার বীজ; সাফল্যের বীজ, সাথে কিছু সাম্যের
শুনশান নীরবতা ভাঙে কোলাহলে। বয়স যেখানে বাঁধ মানে উচ্ছ্বাসে। এ যেন ফিরে যাওয়া সেই
বিগত দশকে আন্তর্জাতিক রাজনীতি তার গতিপথ পরিবর্তন করেছে ‘আক্রমণাত্মক সাম্প্রদায়িকতা’
এদেশে ভালো কাজ করলেই সোজা বান্দরবান বদলির রেওয়াজ আছে। অল্প কয়েকদিনে রেলের যে লক্করঝক্কর
‘পৃথিবীতে মানুষের জীবন ভাসমান একটা তরী। আর সন্তান বা সন্তানের সন্তান নোঙরের মতো। আমার
আমরা অনেকে এখন করোনাকালীন সময়ে প্রায় ঘরবন্দি হয়ে থাকতে থাকতে একদম বিরক্ত হয়ে গেছি। আর থাকতে
করোনার ভয়াবহতা জীবনকে এমনভাবে থামিয়ে দিবে কেউ কোনোদিন ভাবিনি। জীবনের বাস্তবতার গণিত একটু
সাহিত্য সমাজের বিশ্বস্ত দর্পন। তাই এতে সর্বদাই আলোচিত হয় সমাজের হালচিত্র। অন্যদিকে
১৪.০৬.২০২০ এই তারিখটা আমার জীবনের সবচেয়ে স্পেশাল দিন। এই দিনে সবাই একবার হলেও আমাকে মনে করে,
কথাসাহিত্যিক মোশতাক আহমেদ করোনাকালীন পাঠকদের কথা মাথায় রেখে নিজের লেখা চারটি বই ফ্রি
ভয়! আর কতো ভয় দেখাবে করোনা, আর কতো ? মাসের পর মাস ধরে বিশ্বজুড়ে চালাচ্ছ তাণ্ডবলীলা মহাপ্রলয়ের
কানাঘুষা শুনছি চায়না থেকে নাকি বিশ্বের বড় বড় কোম্পানিগুলো মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। আমেরিকা চায়না