<p>যক্ষ্মা একটি জটিল রোগ। পুরো দেহের জন্য এটি একটি লড়াই। এই লড়াইয়ে শুধু অ্যান্টিবায়োটিক নয়, খাবারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্বাস্থ্যকর খাবার আপনার শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এবং সুস্থ হতে সাহায্য করে। </p> <p>এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ খাবারের তালিকা দেওয়া হলো, যা যক্ষ্মারোগীকে পর্যাপ্ত পুষ্টি পেতে সাহায্য করবে। </p> <p><strong>১। প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার:</strong></p> <p>চর্বিহীন মাংস (মুরগি, টার্কি, মাছ)</p> <p>ডাল (মসুর, মটরশুঁটি, ছোলা)</p> <p>ডিম</p> <p>দুগ্ধজাত পণ্য (কম চর্বিযুক্ত দুধ, দই, পনির)</p> <p>বাদাম ও বীজ</p> <p><strong>২। ফল এবং শাকসবজি :</strong></p> <p>পাতাযুক্ত সবুজ শাক (পালং শাক, পুঁইশাক)</p> <p>সাইট্রাস ফল (কমলা, জাম্বুরা, লেবু)</p> <p>বেরি (ব্লুবেরি, রাস্পবেরি, স্ট্রবেরি)</p> <p>মিষ্টি আলু</p> <p>গাজর</p> <p><strong>৩। শস্যদানা:</strong></p> <p>বাদামি ভাত</p> <p>গমের রুটি ও পাস্তা</p> <p>ওটস</p> <p><strong>৪। স্বাস্থ্যকর চর্বি :</strong></p> <p>চর্বিযুক্ত মাছ (স্যামন, সার্ডিন)</p> <p>বাদাম ও বীজ</p> <p><strong>৫। তরল :</strong></p> <p>পানি</p> <p>ভেষজ চা</p> <p>স্যুপ (সবজি, মুরগির মাংস বা হাড়ের ঝোল)</p> <p><br /> যক্ষ্মা রোগে যে খাবারগুলো এড়িয়ে যাওয়া উচিত—</p> <p>প্রক্রিয়াজাত ও উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার,</p> <p>তেলেভাজা খাবার,</p> <p>বেকড পণ্য (কুকিজ, কেক, পেস্ট্রি্‌),</p> <p>চিনিযুক্ত পানীয় ও স্ন্যাকস,</p> <p>প্রক্রিয়াজাত মাংস (বেকন, সসেজ),</p> <p>অ্যালকোহল,</p> <p>ক্যাফেইন,</p> <p>কাঁচা বা কম রান্না করা খাবার।</p> <p>সূত্র : কেয়ার হসপিটাল</p>