<article> <p style="text-align: justify;">বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ। প্রকৃতি, পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষার মাধ্যমে ধরিত্রীকে টিকিয়ে রাখার লক্ষ্যে এবং এ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছর ২২ এপ্রিল বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিবসটি পালিত হয়।</p> <p style="text-align: justify;">চলতি বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য গ্রহ বনাম প্লাস্টিক। ২০৪০ সালের মধ্যে প্লাস্টিকের উৎপাদন ৬০ শতাংশ কমানোর দাবি জানিয়ে এবার দিবসটি পালিত হচ্ছে বিশ্বব্যাপী।</p> </article> <article> <p style="text-align: justify;">দিবসটি উপলক্ষে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমরা খাবার, শ্বাসপ্রশ্বাস ও সুপেয় পানির জন্য প্রকৃতির ওপর নির্ভর করি। তবু আমরা আমাদের গ্রহকে দূষণের মাধ্যমে বিষাক্ত করে, বিভিন্ন প্রাণ-প্রজাতি ও প্রতিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত এবং গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের মাধ্যমে জলবায়ুকে অস্থিতিশীল করে প্রকৃতিতে বিশৃঙ্খলা নিয়ে এসেছি।’</p> <p style="text-align: justify;">জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, ‘আমরা খাদ্য উৎপাদনকে বাধাগ্রস্ত করছি, সমুদ্র ও বাতাসকে দূষিত করছি, বিপজ্জনক ও অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করছি এবং টেকসই উন্নয়নকে আটকে রাখছি। আমাদের অবশ্যই একযোগে প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের যে সম্প্রীতি তা পুনরুদ্ধার করতে হবে।</p> </article> <article> <p style="text-align: justify;">জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি ও দূষণ বন্ধ করতে হবে। বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে হবে। পৃথিবীর দম বন্ধ করা প্লাটিকের উৎপাদনে ভর্তুকি দেওয়া বন্ধ করতে হবে।’</p> <p style="text-align: justify;">ধরিত্রী দিবসের শুরু ১৯৭০ সালে।</p> </article> <article> <p style="text-align: justify;">এর পেছনের ধারণাটি এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর গেলর্ড নেলসন এবং হার্ভার্ডের ছাত্র ডেনিস হেইসের কাছ থেকে। ১৯৬৯ সালের জানুয়ারিতে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা বারবারা এলাকায় তেল ছড়িয়ে পড়া ও যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশের ক্রমাগত অবনতি তাঁদের দুজনকেই গভীরভাবে প্রভাবিত করেছিল।</p> </article>