<p>মধ্য এশিয়ার সর্ববৃহৎ মসজিদ উদ্বোধন হয়েছে। গত ‍শুক্রবার (১২ আগস্ট) কাজাখস্তানের রাজধানীতে অবস্থিত জুমার নামাজ আয়োজনের মাধ্যমে নুর সুলতান মসজিদটি উদ্বোধন হয়। এতে অংশ নেন দেশটির প্রেসিডেন্ট নুর সুলতান নাজারবায়েভ। এ ছাড়াও উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান, মঙ্গোলিয়া, রাশিয়া, মিসরসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, উচ্চপদস্থ সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা ও ধর্মীয় ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।</p> <p><img alt=\"\" src=\"http://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/ckfinder/innerfiles/images/mpooe.jpg\" /></p> <p>উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট নুর সুলতান নাজারবায়েভ বলেন, ‘মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে মসজিদটি নির্মিত হয়েছে। এ মসজিদের উদ্বোধন শুধু এই দেশের মানুষের জন্য নয়, বরং সারা বিশ্বের মুসলিমের জন্য উল্লেখযোগ একটি ঘটনা।’</p> <p><img alt=\"\" src=\"http://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/ckfinder/innerfiles/images/mossj.jpg\" /></p> <p>২০১৯ সালে কাজাখস্তানের সর্ববৃহৎ এ মসজিদের নির্মাণকাজ শুরু হয়। এর নির্মাণকাজ পরিচালনায় ছিল তুরস্কের নির্মাণ প্রতিষ্ঠান সিম্বল। তুরস্ক ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের স্থাপত্যবিদরা এর নকশা করেন। ৬৪ হাজার বর্গমিটার বিস্তৃত মসজিদটি মধ্য এশিয়ার সর্ববৃহৎ ১০ মসজিদের অন্যতম। একসঙ্গে তাতে ৩৫ হাজার মুসল্লি নামাজ পড়তে পারেন। </p> <p><img alt=\"\" src=\"http://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/ckfinder/innerfiles/images/mosqnurr.jpg\" style=\"height:483px; width:800px\" /></p> <p>নীল রঙের মসজিদটি কাজাখ ও ইসলামী স্থাপত্যরীতিকে ধারণ করে তৈরি করা হয়। এর প্রধান গম্বুজটি ৬২ মিটার চওড়া এবং চারপাশে রয়েছে ১৩৪ মিটার উঁচু মিনার। দূর থেকে জ্বলজ্বল করে গম্বুজ ও মিনারগুলো। মসজিদের দেয়ালে ২৫ মিলিয়ন গ্লাস মোজাইক দিয়ে আল্লাহর সুন্দর নাম খোদাই করা হয়।</p> <p><em>সূত্র : আলজাজিরা  </em></p>