<p><strong>হজমপ্রক্রিয়া :</strong> সুষ্ঠু হজমের জন্য ভক্ষণযোগ্য আঁশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দেহের বর্জ্য তৈরি ও তা বের করে দেওয়ার প্রক্রিয়া ঝক্কিহীন করে দেয় খাবারের আঁশ। আরো সঠিকভাবে ও নিয়মিতভাবে মলাশয়ে বর্জ্য চলে যায়। </p> <p><strong>শক্তি :</strong> খেজুর অনেক মিষ্টি হওয়ার পরও এটা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়ায় না। এর আঁশ হজমপ্রক্রিয়াকে ধীরগতি করে। ফলে রক্তে খুব দ্রুত বেশি পরিমাণে গ্লুকোজের উপস্থিতি দেখা দেয় না। আবার খেজুরের উচ্চমাত্রার ক্যালরি দেহে অনেক শক্তি দেয়।</p> <p><strong>রোগ প্রতিরোধ :</strong> খেজুর তার শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মাধ্যমে দেহের দূষিত উপাদান নিষ্ক্রিয় করে তা বের করে দিতে ভূমিকা রাখে। কোষের ময়লা দূর করে। </p> <p><strong>মস্তিষ্কের জটিলতা :</strong> বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যায়। তবে এ বিষয়ে খেজুর জাদুর মতো কাজ করতে পারে। মস্তিষ্কের ‘গ্রে ম্যাটার’ অঞ্চলের যত্ন নেয় খেজুর।</p> <p><strong>সাদা চিনির বিকল্প :</strong> বিশেষজ্ঞদের মতে, খেজুর সাদা চিনির সবচেয়ে ভালো বিকল্প হতে পারে। মিষ্টি খাবারের রেসিপিতে খেজুর অনায়াসে ব্যবহার করা যায়। খেজুর বিচি ফেলে দিয়ে একটু পানির সঙ্গে ব্লেন্ড করলেই পেস্ট তৈরি হবে। এ পেস্ট চিনির বদলে খাবারে ব্যবহার করুন।</p> <p><strong>এইচএইচডি রিসার্চ অবলম্বনে সাকিব সিকান্দার</strong></p>