<p>আমেরিকান আইডল তারকা এবং গ্র্যামি পুরস্কার বিজয়ী সংগীতশিল্পী মেন্ডিসা মারা গেছেন। টেনেসির ফ্র্যাঙ্কলিনের বাড়িতে রহস্যজনকভাবে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে গায়িকাকে। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৭ বছর। </p> <p>পিপল ডটকমের প্রতিবেদন অনুসারে, মেন্ডিসার মৃত্যুর প্রাথমিক কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। ফ্র্যাঙ্কলিন পুলিশ বিভাগ তাঁর মৃত্যুর তদন্ত শুরু করেছে। মেন্ডিসার প্রতিনিধি একটি বিবৃতির মাধ্যমে গায়িকার মত্যুর সংবাদটি নিশ্চিত করেছে। </p> <figure class="image"><img alt="1" height="266" src="https://people.com/thmb/l_Te0gyqp4m8fVxoflkRlJlwFb0=/1500x0/filters:no_upscale():max_bytes(150000):strip_icc():focal(599x0:601x2):format(webp)/mandisa-041924-7b14ec094cc64876bc1bd6dc3b5c15b8.jpg" width="400" /> <figcaption><sub><sup><em>মেন্ডিসা</em></sup></sub></figcaption> </figure> <p>ন্যাশভিলের ফিস্ক ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত অবস্থায় মেন্ডিসা ফিস্ক জুবিলি গায়কদের সঙ্গে সংগীত চর্চা শুরু করেন। ২০০৬ সালে আমেরিকান আইডলের সিজন ৫-এ অংশগ্রহণের পর মেন্ডিসা খ্যাতি অর্জন করেন, যেখানে তিনি বিজয়ী টেলর হিক্সের সাথে প্রতিযোগিতা করে দর্শকদের মন জয় করেছিলেন। শো’তে তাঁর সাফল্যের পরে তিনি ২০০৭ সালে তাঁর প্রথম অ্যালবাম ‘ট্রু বিউটি’ প্রকাশ করেন এবং খ্রিস্টান সংগীতে নিজের কর্মজীবন শুরু করেন।</p> <p>মেন্ডিসার সংগীত ক্যারিয়ারও ছিল সফল। ‘ফ্রিডম’, ‘ইটস ক্রিসমাস’, ‘হোয়াট ইফ উই আর রিয়েল’, ‘আউট অফ দ্য ডার্ক’, ‘ওভারকামার’ এবং ‘ওভারকামার: দ্য গ্রেটেস্ট হিট’সহ বেশ কয়েকটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন মেন্ডিসা যেগুলো ছিল অত্যন্ত শ্রোতাপ্রিয়। এছাড়া গায়িকার একক গান ‘ওভারকামার’, ‘স্ট্রংগার’, ‘গুড মর্নিং’ এবং ‘মাই ডেলিভারার’ অন্তর্ভুক্ত।</p> <p>মেন্ডিসা যথাক্রমে ২০০৫, ২০০৭, ২০১০, ২০১৩ এবং ২০১৪ সালে সমসাময়িক খ্রিস্টান মিউজিক অ্যালবাম, পপ/সমসাময়িক গসপেল অ্যালবাম এবং সেরা গসপেল/সমসাময়িক খ্রিস্টান সংগীত পারফরম্যান্স বিভাগে একাধিক গ্র্যামি পুরস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন। ২০১৩ সালের ওভারকামার অ্যালবামের জন্য সেরা সমসাময়িক খ্রিস্টান সংগীত অ্যালবাম বিভাগে গ্র্যামি জিতেছেন মেন্ডিসা।</p>