<p>সরকারি চাকরিতে সব গ্রেডে কোটা সংস্কারের দাবিতে বিরাট গণপদযাত্রা নিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি প্রদানের জন্য আজ রবিবার (১৪ জুলাই) বঙ্গভবনের উদ্দেশে রওনা হন আন্দোলনকারীরা। গণপদযাত্রাটি বাংলাদেশ সচিবালয়ের সামনে দিয়ে গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে এগিয়ে এলে ব্যারিকেড দেয় পুলিশ। পরে ব্যারিকেড ভেঙে দুপুর সোয়া ২টায় গুলিস্তান বঙ্গবন্ধু চত্বরে অবস্থান গ্রহণ করেন কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরতরা। ফলে গুলিস্তানে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।</p> <p>সরেজমিনে দেখা যায়, কোটা সংস্কারের দাবিতে গণপদযাত্রা নিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি প্রদানের জন্য গুলিস্তান এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। এতে মূল সড়কসহ আশপাশের সব সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছে সাধারণ মানুষ। তীব্র যানজটের কারণে অনেককেই দেখা গেছে গাড়ি থেকে নেমে  হেঁটে যাচ্ছেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="গুলিস্তানে অবস্থান নিয়েছে কোটা আন্দোলনকারীরা" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/07/14/1720946316-0331f1beab22fb6d25616fda3a99b07b.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>গুলিস্তানে অবস্থান নিয়েছে কোটা আন্দোলনকারীরা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/07/14/1406445" target="_blank"> </a></div> </div> <p>অবস্থান গ্রহণের সময় ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর সমন্বয়ক সার্জিস আলম বলেন, ‘আমরা বঙ্গভবনে আসতে চেয়েছিলাম। আমরা সেখানের কাছাকাছি চলে এসেছি। রাষ্ট্রপতি ও বঙ্গভবনের আলাদা একটা নিরাপত্তা রয়েছে। সে জন্য আমরা এর থেকে আর সামনে যাব না। কেউ যদি অতিউৎসাহী হয়ে এর সামনে এগোয় এবং এর জন্য যদি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কোনো পদক্ষেপ নেয়, তাহলে এর দায় আমরা আন্দোলনকারী সমন্বয়করা নেব না। আমরা এখন একটি প্রতিনিধিদল বঙ্গভবনে যাব।’</p>