<p>রাজশাহীর দুর্গাপুরের দুটি ভোটকেন্দ্রে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ৯ জন আহত হয়েছেন। তা ছাড়া নান্দিগ্রামের একটি ভোটকেন্দ্রে বাধাদান ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগে একজনকে আটক করা হয়েছে।</p> <p><img alt="ভোটকেন্দ্রে চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ" height="354" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/Islamic Life/vot rajshahiii.jpg" style="float:left" width="590" />আজ মঙ্গলবার (২১ মে) সকালে নওপাড়া ইউনিয়নের গোপালপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পানানগর দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে দুই চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। </p> <p>আহতরা হলেন- গোপালপুর গ্রামের আজের আজাদ, শহিদুল, শুকচান, মিঠু, আব্দুর রাজ্জাক, সান্টু এবং পানানগর গ্রামের আজিজুল ইসলামের ছেলে শিহাব। আহতদের রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও দুর্গাপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে। </p> <p>এদিকে নান্দিগ্রাম দারুসসালাম আলিম মাদরাসা কেন্দ্রে ভোটারদের ভয়ভীতি ও হুমকি-ধমকি দেওয়ার অভিযোগে একজনকে আটক করে র‍্যাব। আটককৃত ব্যক্তি নান্দিগ্রামের নবীর উদ্দিনের ছেলে আতাহার আলী (৪২)। </p> <p>আজ সকাল থেকে কয়েকটি কেন্দ্র পরিদর্শন করে দেখা গেছে, চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীদের নির্বাচনী এজেন্ট থাকলেও ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের কোনো এজেন্ট নেই। </p> <p>উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার স্বীকৃতি প্রামাণিক বলেন, সকাল থেকেই সবগুলো কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে। দুই একটি কেন্দ্রে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, র‍্যাব, পুলিশ ও বিজিবিসহ যথেষ্ট পরিমাণ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নির্বাচনী মাঠে কাজ করছে। আশা করি, কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হবে।</p>