‘রাজাবাবু’র দাম হেঁকেছেন ১০ লাখ টাকা। ওজন প্রায় ৩০ মণ। কোরবানির জন্য তিন বছর ধরে ষাঁড়টিকে লালন-পালন করছেন মোকলেচ শেখ। বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়নের চরকচুরিয়া গ্রামের খামারি মোকলেচ শেখ।
বিজ্ঞাপন
মঙ্গলবার মোকলেচ শেখ জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে গবাদিপশু লালন-পালন করে আসছেন। বিশেষ করে কোরবানির ষাাঁড় পালন করে তিনি লাভবান হয়েছেন। এ বছরও আসন্ন কোরবানিকে ঘিরে রাজাবাবু নামে একটি ষাঁড়কে বাজারে তুলতে চান। এটি তার খামারের অন্যতম। যেটির ওজন প্রায় ৩০ মণের কাছাকাছি। গত ৩ বছর ধরে তিনি এটিকে লালন-পালন করে আসছেন। প্রতিদিন ষাাঁড়টির খাবারের জন্য খৈল, ভূষি মিলিয়ে প্রায় দেড় থেকে দুই হাজার টাকা ব্যয় করেন। উপযুক্ত ক্রেতা পেলে তিনি রাজাবাবুকে বিক্রি করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। প্রয়োজনে খামারির ০১৪০৮১৯৫০৩৩ নম্বরে ফোন করে ক্রেতারা কথা বলতে পারবেন বলে তিনি জানান।
চরকচুরিয়া গ্রামের ইউনুস শেখ, জয়নুল মৃধাসহ অনেকে জানান, মোকলেচ একজন ভালো খামারি। রাজাবাবুকে খুব যত্ন করেন মোকলেচ শেখ। এটি জেলার সবচেয়ে বড় ষাঁড় বলেও দাবি করেন তারা।