শুল্কায়ন মূল্য ও আদেশ জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে তিন দিন ধরে হিলি স্থলবন্দরে আটকে থাকা চালগুলো খালাস প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সোমবার রাত ১০টা থেকে বন্দরে আটকে থাকা চালগুলো খালাস প্রক্রিয়া শুরু হয়। গত শনিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত মোট তিন দিনে ৩১টি ট্রাকে ১ হাজার ২৬২ টন চাল আমদানি হয়, যা আটকা ছিল বন্দরের পানামা পোর্ট অভ্যন্তরে।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপ সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুনবলেন, ৩ দিন চাল আটকে থাকায় বন্দরের আমদানি কারকদের অনেক ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে। এসব চাল দেশের বাজারে প্রবেশ করলে চালের বাজার কমে আসবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
হিলি স্থল শুল্কস্টেশনের ডেপুটি কমিশনার সাইদুল আলম জানান, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে গত তিন দিন ধরে আমদানিকৃত চালগুলো ছাড়করণ করতে পারিনি কিছু আইনি জটিলতা থাকায়। বিষয়টি সমাধান হয়েছে। বন্দরে আটকে থাকা চাল খালাস শুরু হয়েছে। এখন থেকে নন-বাসমতি চাউল সর্ব নিম্নে ৩৭০ মার্কিন ডলার মূল্যে শুল্কায়ন করে ছাড় দেওয়া হবে এবং ৪২৫ মার্কিন ডলার মূল্যের অধিক আমদানি মূল্য হলে সেই মূল্যেই সেটি শুল্কায়ন করে ছাড় দেওয়া হবে।
মন্তব্য