<p>বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ২৬তম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পশুপ্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া। বৃহস্পতিবার  (১৯ সেপ্টেম্বর) মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (সরকারি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা) মো শাহীনুর ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়েছে।</p> <p>প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের অনুমোদনক্রমে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৬১-এর ধারা ১২ (১) অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের পশুপ্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়াকে উপাচার্য পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উপাচার্য হিসেবে তার নিয়োগের মেয়াদ যোগদানের তারিখ হতে ৪ (চার) বছর হবে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বাকৃবির বঙ্গবন্ধু স্মৃতি চত্বর ধ্বংস, তদন্তের দাবি শিক্ষার্থীদের" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/08/15/1723728063-2073b33a3e0f1a48d81c504ab6a61951.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বাকৃবির বঙ্গবন্ধু স্মৃতি চত্বর ধ্বংস, তদন্তের দাবি শিক্ষার্থীদের</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/campus-online/2024/08/15/1415294" target="_blank"> </a></div> </div> <p>প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়, উপাচার্য পদে কর্মরত থাকাকালীন তিনি বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি পাবেন। তিনি উপাচার্য পদসংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যেকোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।</p> <p>অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পশুপালন অনুষদ থেকে স্নাতক এবং ১৯৮৩ সালে পশুপ্রজনন বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। পরে তিনি ১৯৮৯ সালে যুক্তরাজ্যের লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পশুপ্রজনন বিষয়ে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাপানের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান থেকে ক্যাটল ব্রিডিং ও কোয়ান্টিটেটিভ জেনেটিক্স বিষয়ে পোস্ট ডক সম্পন্ন করেন।</p> <p>কর্মজীবনে তিনি ১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ১৯৮৬ সালে সহকারী অধ্যাপক, ১৯৯২ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৭ সালে অধ্যাপক হিসেবে পদন্নতি পেয়েছিলেন। এ ছাড়া তিনি জার্মানির হোসেনহেইম বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই মেয়াদে শিক্ষকতার দায়িত্ব পালন করেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ছয় বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/09/18/1726657354-e0da419712736c80dd38024d8dfeca6c.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ছয় বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/campus-online/2024/09/18/1426600" target="_blank"> </a></div> </div> <p>রিচার্স গেইটের তথ্য মতে, উচ্চমাত্রার সূচকের জাতীয় বা আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত তার রিসার্চ আর্টিকলের সংখ্যা ২৯৫টিরও বেশি। সাইটেশন সংখ্যা ২ হাজার ৮৭ । গুগল স্কলারে তার সাইটেশন সংখ্যা ২ হাজার ৫৭৭ , এইচ-ইনডেক্স সংখ্যা ২৬, আই১০-ইনডেক্সসংখ্যা ৮৭।  তিনি ৭টি বইও প্রকাশ করেছেন।</p>