<p>হাদিস শরিফে আজান ও ইকামতের মধ্যে দোয়া করার প্রতি তাগিদ দেওয়া হয়েছে। এ সময় দোয়া করলে তা কবুল হয়। রাসুল (সা.) বলেন, আজান ও ইকামতের মাঝে দোয়া প্রত্যাখ্যাত হয় না। (আবু দাউদ, হাদিস : ৫৩৪)</p> <p>আজান ও ইকামতের মধ্যে দোয়া কবুলের বিষয়ে মহানবী (সা.) আরো বলেন, আজান ও ইকামতের মাঝে দোয়া কবুল হয়, সুতরাং তোমরা দোয়া করো। (সহিহুল জামে, হাদিস : ৩৪০৫)</p> <p>যদি আলাদাভাবে দোয়া করা না যায়, তাহলে অন্তত আজানের দোয়া পাঠ করতে ভুল করবে না। জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি আজান শুনে নিম্নোক্ত দোয়া পড়বে, কিয়ামতের দিন সে আমার সুপারিশের অধিকারী হবে। (বুখারি : ৬১৪)</p> <p>দোয়াটি হলো :</p> <p dir="rtl" style="text-align: center;"><span style="color:#2ecc71;"><span style="font-size:20px;"><strong><span style="background-color:#ffffff;">اللَّهُمَّ رَبَّ هذِه الدَّعْوَةِ التَّامَّةِ، والصَّلَاةِ القَائِمَةِ آتِ مُحَمَّدًا الوَسِيلَةَ والفَضِيلَةَ، وابْعَثْهُ مَقَامًا مَحْمُودًا الذي وعَدْتَهُ.</span></strong></span></span></p> <p>উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা রব্বা হাজিহিদ-দাওয়াতিত-তাম্মাহ, ওয়াস-সালাতিল কায়িমা আতি মুহাম্মদানিল ওয়াসিলাতি ওয়াল-ফাদিলাহ ওয়াবআসহু মাকামাম-মাহমুদা-নিলজি ওয়াদতাহ।</p> <p>অর্থ : হে আল্লাহ, (আপনিই) এই পরিপূর্ণ আহ্বান ও প্রতিষ্ঠিত সালাতের মালিক, মুহাম্মদ (সা.)-কে ওয়াসিলা ও সর্বোচ্চ মর্যাদার অধিকারী করুন এবং তাঁকে সেই সম্মানিত স্থানে অধিষ্ঠিত করুন, যার অঙ্গীকার আপনি করেছেন।</p>