<p>রাজধানীর ভাটারা এলাকায় জাকারিয়া ইয়াসিন নামের এক শিশুকে গুলি করে হত্যাচেষ্টা মামলায় স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত ডা. মো. জামাল উদ্দীন চৌধুরীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেলাল হোসেন তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।</p> <p>এদিন তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ভাটারা থানায় উপপরিদর্শক মো. কামরুজ্জামান তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে রাখার আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ভারতকে সংবেদনশীল হতে বললেন উপদেষ্টা শারমীন মুরশিদ" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/05/1733402592-fb9079e92576768f4c191064fba70fd5.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ভারতকে সংবেদনশীল হতে বললেন উপদেষ্টা শারমীন মুরশিদ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/dhaka/2024/12/05/1454202" target="_blank"> </a></div> </div> <p>এর আগে বুধবার রাতে রাজধানীর ভাটারা এলাকার নিজ বাসা থেকে জামাল উদ্দীনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কয়েকজন সমন্বয়ক। পরে ভাটারা থানার হত্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। </p> <p>মামলার সূত্রে জানা যায়, গত ২৩ জুলাই দুপুরের দিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনরত ছাত্র জনতাকে ভাটারা এলাকায় নিজ বাসার সামনে মায়ের সঙ্গে পানি খাওয়াচ্ছিলেন ১১ বছরের শিশু জাকারিয়া ইয়াসিন। হঠাৎ সেখানে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীসহ পুলিশ গুলি ছোড়ে। জাকারিয়ার বাঁ পায়ে গুলি লাগে। ২ দিন হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার পর সে সুস্থ হয়। এ ঘটনায় জাকারিয়ার মা পারভীন গত ২ অক্টোবর ২০২৪ সালে রাজধানীর ভাটারা থানায় একটা হত্যাচেষ্টা মামলা করেন। এ মামলায় জামাল উদ্দীন আসামি।</p>