নরসিংদীর পাইকারি হাটগুলোতে চাহিদার তুলনায় সবজির জোগান কম। তাই কৃষকরা মাঠ থেকে সবজি হাটে নিয়ে আসামাত্রই শুরু হয় কাড়াকাড়ি। আর তাতে কৃষকরা দাম মোটামুটি ভালো পেলেও করোনাকালে যে ক্ষতি হয়েছে সে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার সুযোগ নেই বলে জানান কৃষকরা। বর্তমানে গড় মৌসুম হওয়ায় হাটগুলোতে সবজি কম। তবে শীতকালীন সবজি বাজারে আসা শুরু করলেই দাম নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
শিবপুর ও সিএন্ডবি পাইকারি সবজির হাট ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি কাঁকরোল বিক্রি হচ্ছে গড়ে ৫০-৫৫ টাকা, প্রতি পিস লাউ গড়ে ৪০-৪৫, ধুন্দল ৩৫-৪০, ঝিঙ্গা ৬৫-৭০, কইডা ৬০-৭০, বেগুন ৭০-৭৫, পটোল (দেশি) ৫০, পেঁপে ১৫-২০, ঢেঁড়স ৫০-৫৫, বরবটি ৫৫-৬০, করলা দেশি ৭৫-৮০ আর হাইব্রিড ৬৫-৭০, মুলা ৪৫-৫০, শিম ১৩০-১৪০, পেচতা আলু ৫০-৫৫, কাঁচা কলা প্রতি হালি ২৫-৩০, মিষ্টিকুমড়া (কাঁচা) ৫০-৬০, শসা প্রতি কেজি ৭০-৮০ এবং কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ১৮০-২০০ টাকা।
ধানুয়া এলাকার কৃষক মহসীন মিয়া বলেন, ‘করোনার সময় সবজি বিক্রি করতে পারিনি। পরিবহন চলাচল না করায় হাটেই সবজি নষ্ট হয়েছে। সে ক্ষতি পোষানোর সুযোগ নেই।’
মন্তব্য