<p><strong>তাহসান খান</strong> গায়ক-অভিনেতা</p> <p>এ বছর আমার চারটি নাটক টিভিতে প্রচারের পর ইউটিউবে এসেছে। তিনটি শর্টফিল্ম রিলিজ পেয়েছে ইউটিউবেই। নাটক ‘তোমার পিছু পিছু’ দেখা হয়েছে ২২ লাখ বার, ‘আমার গল্পে তুমি’ ২০ লাখের কাছাকাছি, ‘শুনতে কি পাও’ ১১ লাখ, ‘পথের মাঝের গল্প’ এক লাখ (দুই দিনে)। শর্টফিল্ম ‘দূরবীণ’ আট লাখ, ‘বরষা’ সাড়ে তিন লাখ আর ‘বিভেদ’ দেখা হয়েছে তিন লাখ বারের কাছাকাছি। এটা আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি। আমরা কেউই ফ্রি কাজ করি না, আবার চাই ভালো কাজের অংশীদার হতে। টিভি মিডিয়ার অবস্থা খুব বেশি ভালো না, নানা কারণে এলোমেলো। যদি ইউটিউব একটা আয়ের পথ করে দিতে পারে তাহলে মন্দ কি!</p> <p> </p> <p><strong>দিলশাদ নাহার কণা</strong> কণ্ঠশিল্পী</p> <p>দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের নেটওয়ার্ক চালুর পর বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ইউটিউব ব্যবহারের হার বেড়ে যায়। এই পরিবর্তনকে আমি সাধুবাদ জানাচ্ছি। একটা সময় ক্যাসেট বিক্রি হতো, তা বন্ধ হয়ে এলো সিডি। গান প্রকাশের পরই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে যেত। পাইরেসির হাত থেকে পরিত্রাণের যেন কোনো উপায় ছিল না। ইউটিউব এসে তা-ও কিছুটা রক্ষা, আমাদের পেছনে যাঁরা লগ্নি করছেন তাঁদের কিছু আয় হচ্ছে।</p> <p> </p> <p><strong>মিনার রহমান</strong> কণ্ঠশিল্পী</p> <p>আমার কয়েকটি গান ইউটিউবে শ্রোতারা গ্রহণ করেছেন। এর মধ্যে ‘ঝুম’ এক কোটিরও বেশিবার দেখা হয়েছে। আমরা গান করে সাধারণত কোনো প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের কাছে এককালীন বিক্রি করে দিই। গানটির ভিডিও, প্রচার, প্রমোশন—সব কিছুই করে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। তাই ইউটিউব থেকে যে আয়, সেটা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের। গান প্রকাশের অনেক মাধ্যম থাকলেও ইউটিউব কিন্তু সবচেয়ে সহজ। ইউটিউবে গানটি হিট হলে সেটার প্রতিফলন অন্যান্য মাধ্যমেও পড়ে।</p>