<p>প্রায় সব রঙিন সবজি ও ফলে বিটা ক্যারোটিন পাওয়া যায়।</p> <p>তবে সবচেয়ে ভালো উৎস হলো গাজর, মিষ্টি আলু, মিষ্টি কুমড়া, পালংশাক, বাঁধাকপি, শালগম, টমেটো, লাল মরিচ, মটর,</p> <p>ব্রুকলি ইত্যাদি। আজকের আলোচনা এই বিটা</p> <p>ক্যারোটিনের কিছুু উপকারিতা নিয়ে—</p> <p><strong>হৃদরোগ প্রতিরোধ</strong></p> <p>যারা প্রতিদিন বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার খায়, তাদের হার্টের বিভিন্ন সমস্যার ঝুঁকি কমে যায়। বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন ‘ই’-এর মতো কাজ করে, যা ক্ষতিকর কোলেস্টেরল বের করে দেয়। ফলে এথারোস্কেলোরোসিস এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে যায়।</p> <p><strong>ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ</strong></p> <p>গবেষণায় দেখা গেছে, বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে দেয় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।</p> <p><strong>অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট</strong></p> <p>বিটা ক্যারোটিন নিজেই এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের অক্সিডেশন প্রতিরোধ করে এবং শরীরকে ক্ষতিকর রেডিক্যালের হাত থেকে রক্ষা করে।</p> <p><strong>ক্যান্সার প্রতিরোধ</strong></p> <p>যারা বেশি পরিমাণ ক্যারোটিনয়েড খায় তাদের স্তন, কোলন ও ফুসফুস ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কার্যকারিতার জন্য ক্যারোটিনয়েড ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে। বিটা ক্যারোটিন ক্যান্সার কোষ সৃষ্টিতেও বাধা দেয়।</p> <p><strong>চোখ রক্ষা</strong></p> <p>এক গবেষণায় দেখা যায়, প্রতিদিন বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে বয়সজনিত চোখের ক্ষতির ঝুঁকি কমে যায়। বিটা ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়।</p> <p><strong>শ্বাসতন্ত্র</strong></p> <p>বেশি বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন সি খেলে ফুসফুসের</p> <p>কার্যকারিতা বাড়ে এবং শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করে। পাশাপাশি শ্বাস-প্রশ্বাসের বিভিন্ন সমস্যা যেমন—অ্যাজমা, ব্রংকাইটিস এবং এমফিসেমা প্রতিরোধ করে।</p> <p>ওয়েবসাইট অবলম্বনে <strong>ওমর শরীফ পল্লব</strong></p> <p> </p>