প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধ : বিকল্প ভাবনা

&lt;p&gt;প্রাণান্তকর চেষ্টা করেও প্রশ্ন ফাঁস রোধ করা যাচ্ছে না। বিশ্বসেরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশনারি নেতৃত্বে দেশ দ্রুত ও টেকসই উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। শিক্ষা খাতের উন্নয়নও অভূতপূর্ব; বিশেষ করে প্রাথমিক শিক্ষার অগ্রগতি অচিন্তনীয়। কিন্তু প্রশ্ন ফাঁস আজ সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্ত, সুবিধালোভী, দেশপ্রেমহীন একটি সংঘবদ্ধ চক্র অনৈতিক আর্থিক সুবিধা লাভ ও সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করার হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এই চক্রের কাছে সমগ্র শিক্ষা প্রশাসন অসহায় হয়ে পড়েছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;প্রশ্ন ফাঁসের মহামারি সরকারের অসংখ্য উন্নয়ন ও মানবকল্যাণের অর্জনে কালিমা লেপন করছে। ভালো কিছুর চেয়ে মন্দটা এ দেশের মানুষের চোখে আগে পড়ে। মন্দচর্চা আমাদের মজ্জাগত স্বভাব। সুতরাং প্রশ্ন ফাঁসের রোগটি বহুল আলোচিত ও নিন্দনীয় হচ্ছে। পাশাপাশি একটি সমৃদ্ধ নতুন প্রজন্ম গড়ার ক্ষেত্রে প্রশ্ন ফাঁস বড় প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;শিক্ষামন্ত্রী একজন বিদগ্ধ রাজনীতিবিদ। তিনি ছাত্র ইউনিয়নের অনেক বড় মাপের নেতা ছিলেন। ছাত্ররাজনীতির সফলতার পথ পেরিয়ে গণরাজনীতিতেও তাঁর অভিজ্ঞতা অনেক সমৃদ্ধ।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;তাঁর মতো উঁচু মাপের রাজনীতিবিদ প্রশ্ন ফাঁস সমস্যার সমাধান বের করতে পারবেন না, তা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। বিশেষ করে সরকারের ভুল অনুসন্ধানে সদা নিয়োজিত একটি &lsquo;অতি জ্ঞানী&rsquo; সুধীবলয়ের সঙ্গে তাঁর আত্মিক সম্পর্ক সর্বজনবিদিত। আমার মনে হয়, সম্ভবত তিনি প্রশ্ন ফাঁসের গুরুত্ব অনুধাবন করছেন না। অথবা এর সত্যতা স্বীকার করলে তাঁর বিশাল সাফল্যগাথা ম্লান হতে পারে বলে কিছুটা ভয় করছেন। রাজনীতিবিদের সফলতা, ব্যর্থতা দুটিই থাকবে। শিক্ষাক্ষেত্রে তাঁর সফলতা অনস্বীকার্য। কিন্তু প্রশ্ন ফাঁস রোধ করতে না পারার ব্যর্থতার দায়ও নিজের কাঁধে নিয়ে এটি রোধকল্পে নতুন পদ্ধতি আবিষ্কারের সাহসও তাঁকেই প্রদর্শন করতে হবে। ব্যর্থতার দায় কাঁধে নিয়ে পদত্যাগ করে নিছক বাহবা কুড়ানোর মধ্যে কৃতিত্ব নেই। এ জন্য তাঁকে সময় দিতে হবে। তাঁকে সদা ব্যতিব্যস্ত দেখি। প্রশ্ন ফাঁস রোধের উপায় বের করতে গভীর মনোনিবেশ করার সময়-সুযোগ তাঁর হয় না। শোনা যায়, সৎ শিক্ষামন্ত্রীর আনুকূল্যে কেউ কেউ দুর্নীতি করছে। মন্ত্রী মহোদয় নিজেও বিষয়টি স্বীকার করেছেন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;আমি শিক্ষা বা আইটি বিশেষজ্ঞ নই। একেবারে মাঠকর্মী। মাঠের রাজনীতিবিদ হিসেবে আমার কিছু পর্যবেক্ষণ তুলে ধরার চেষ্টা করছি। বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় পাবলিক পরীক্ষা হলো প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা। গড়ে ২৮ লাখ থেকে ৩২ লাখ ছাত্র-ছাত্রী এই পরীক্ষায় অংশ নেয়। সমগ্র দেশে সাত হাজার ৬৫৯টি পরীক্ষাকেন্দ্রে গত বছর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অন্যান্য পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ও কেন্দ্রের সংখ্যা অনেক কম। সুতরাং সর্বোচ্চসংখ্যক পরীক্ষাকেন্দ্র বিবেচনা করে প্রশ্ন ফাঁস রোধে নিম্নোক্ত পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে : ১. প্রতিটি পরীক্ষাকেন্দ্রে একটি ভালো মানের কম্পিউটার, দুটি খুব ভালো মানের দ্রুতগতির প্রিন্টার ও একটি স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর স্থাপন করা যায়; ২. সব পরীক্ষাকেন্দ্রে হাই রেজল্যুশন সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা যায় এবং ৩. যেকোনো পাবলিক পরীক্ষার আগে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগের সচিব, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে উপাচার্য, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের ক্ষেত্রে চেয়ারম্যান, বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার ক্ষেত্রে সংস্থা বা বিভাগপ্রধানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা যায়। এই কমিটির তিনজনের মধ্যে একজন থাকবেন কম্পিউটার সম্পর্কে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। এই কমিটি অতি গোপনীয়তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের কাছ থেকে একাধিক সেট প্রশ্ন নিয়ে প্রশ্নব্যাংক প্রস্তুত করে নিজেদের জিম্মায় সংরক্ষণ করবে। এ পর্যায়ে ফাঁস হলে রাষ্ট্রের এই দায়িত্বশীল পদস্থ ব্যক্তিরা দায়ী থাকবেন। তাঁরা প্রশ্ন গ্রহণ, টাইপ করা বা সংরক্ষণের কোনো ক্ষেত্রে নিজেদের পিএস, পিএ বা টাইপিস্ট ব্যবহার করতে পারবেন না।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;strong&gt;কর্ম পদ্ধতি&lt;/strong&gt;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;দায়িত্বশীল প্রশ্ন সংরক্ষণকারী কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে থেকে পরবর্তী ৩০ মিনিটের মধ্যে প্রশ্নব্যাংক থেকে প্রয়োজনমতো এক বা একাধিক সেট প্রশ্নপত্র প্রস্তুত করবে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;প্রতিটি পরীক্ষাকেন্দ্রে একজন প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা, পুলিশের একজন সাব-ইন্সপেক্টর, কেন্দ্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত একজন শিক্ষক কম্পিউটার ও প্রিন্টারসহ একটি কক্ষে অবস্থান করবেন। কক্ষটি একাধিক ইন্টেলিজেন্ট সিসি ক্যামেরার আওতায় থাকবে। তাঁরা নিজ নিজ প্রিন্টার কেন্দ্রীয় সিস্টেমের সঙ্গে সংযুক্ত করে প্রস্তুত রাখবেন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রীয় কমান্ড অনুযায়ী দেশের প্রতিটি পরীক্ষাকেন্দ্রেও পূর্বনির্ধারিতসংখ্যক প্রশ্নপত্র প্রিন্ট করা শুরু হবে। প্রিন্ট শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা পরীক্ষা কক্ষ অনুযায়ী প্রয়োজনীয়সংখ্যক প্রশ্নপত্র আলাদা খামে ভরে ফেলবেন। এখানেও সহকারী শিক্ষক, কেরানি, পিয়ন ব্যবহার করা যাবে না। এ পর্যায় থেকে ফাঁস হলে এই কর্মকর্তারা দায়ী থাকবেন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;পরীক্ষা শুরুর তিন মিনিট আগে প্রশ্নপত্র প্রিন্ট হওয়া কক্ষের বাইরে অপেক্ষমাণ শিক্ষকদের কাছে কক্ষ অনুযায়ী নির্ধারিত খাম হস্তান্তর করা যেতে পারে। প্রশ্নপত্র গ্রহণকারী শিক্ষকরা প্রশ্নপত্র নিয়ে সরাসরি নির্ধারিত কক্ষে গিয়ে পরীক্ষার্থীদের কাছে তা হস্তান্তর করবেন। তাঁদের প্রশ্নপত্র গ্রহণ, পরীক্ষা কক্ষ পর্যন্ত গমন ও বিতরণ&mdash;পুরো সময় সিসি ক্যামেরায় মনিটর ও রেকর্ড করা থাকবে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;পরীক্ষা কক্ষগুলো ৩৬০ ডিগ্রি সিসি ক্যামেরার আওতায় থাকবে; যেন কোনো কক্ষ থেকে প্রশ্নপত্র বাইরে গেলে তা শনাক্ত করা যায়। কোনো কক্ষে নকল হচ্ছে কি না অথবা কেউ কেউ দেখাদেখি করে লিখছে কি না, সেটিও মনিটর করা যাবে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;কেন্দ্রীয় কমান্ডে দেশব্যাপী একযোগে প্রিন্ট হওয়ার সময় কোনো পর্যায়ে যেন হ্যাকিং হয়ে ফাঁস না হয় সে জন্য উচ্চ মানের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;এই নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যেও প্রশ্নপত্র ফাঁস হলে দোষী ব্যক্তিকে শনাক্ত করা এবং শাস্তির আওতায় আনা সহজতর হবে। কারণ পুরো প্রক্রিয়াটি হাই রেজল্যুশন ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ ও রেকর্ড করে রাখা হবে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;এই পদ্ধতি সারা দেশে সর্বোচ্চ আট হাজার কেন্দ্রের জন্য চালু করতে ৭০০ কোটি টাকার বেশি অর্থ লাগার কথা নয়। মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো বাংলাদেশের জন্য ৭০০ কোটি টাকার একটি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা এখন দুরূহ বিষয় নয়।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;এই পদ্ধতি চালু করতে পারলে প্রশ্নপত্র ছাপানো, বান্ডেল করা, পরিবহন ও সংরক্ষণের ঝামেলা ও ব্যয় সাশ্রয় হবে। ফলে এই পদ্ধতি তুলনামূলক সাশ্রয়ী হবে। একই প্রযুক্তি প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় ব্যবহার করা যাবে। ভিন্ন ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভিন্ন ভিন্ন যন্ত্রপাতির প্রয়োজন নেই। একসঙ্গে একাধিক পরীক্ষা হয় না।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;উপরোক্ত পদ্ধতিটি একজন মাঠের রাজনৈতিক কর্মীর। এই প্রস্তাবের আলোকে বিশেষজ্ঞদের মতামত গ্রহণ করে অধিকতর সমৃদ্ধ করা যেতে পারে। প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষা, ভর্তি পরীক্ষা, নিয়োগ পরীক্ষা এই পদ্ধতিতে চালু করা গেলে প্রশ্ন ফাঁসের কলঙ্ক থেকে বাংলাদেশ মুক্তি পেতে পারে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;লেখক : আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সংসদ সদস্য&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt;

প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধ : বিকল্প ভাবনা

আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন

অন্যান্য

অন্যান্য

প্রাসঙ্গিক

সম্পর্কিত খবর

তদবিরে চাকরি হয় না : হুইপ স্বপন

উ ক্তি

শিক্ষার মানোন্নয়ন ছাড়া জাতির প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব নয় : হুইপ স্বপন

সর্বশেষ সংবাদ

মাতামুহুরী নদীতে মাছ ধরতে নেমে নিখোঁজ দুই যুবকের লাশ উদ্ধার

চলে গেলেন পেপার রাইম ব্যান্ডের গায়ক আহমেদ সাদ

জমি নিয়ে বিরোধ : আক্রোশের শিকার অর্ধশতাধিক ফলদ গাছ

থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

শচীন টেন্ডুলকার: ক্রিকেটেরারে উর্ধে একজন সত্যিকারের মানুষ

সড়কে পাথর রাখায় ট্রাক খাদে, আটকা পড়ল ঢাকা-আগরতলা মৈত্রী বাস

বিচারক-আইনজীবী-কারা কর্মকর্তার ব্যাখ্যা চাইলেন হাইকোর্ট

দেশব্যাপী আন্তর্জাতিক শব্দসচেতনতা দিবস পালিত

স্বামীর সঙ্গে অভিমান, শিশুসন্তান নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন নারী

রাজউকের অভিযানে দুই ভবনের অবৈধ অংশ অপসারণ

বিনোদন সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

নতুন কমিটি গঠনে কোনো চাঁদা আদায় করা যাবে না : ছাত্রলীগ

সিয়ামের নায়িকা বুবলি

পরিবারসহ রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের বিশেষ স্মার্ট কার্ডের সুপারিশ

কফি খেতে গিয়ে তোপের মুখে হলিউড অভিনেতা

প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে আর্জেন্টিনার বিভিন্ন শহরে ব্যাপক বিক্ষোভ

পঙ্কজ ভট্টাচার্যের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ৪০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার

ঢামেকে কারাবন্দি হাজতির মৃত্যু

ডিএনসিসির সঙ্গে চীনের আনহুই প্রদেশের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীনের জোরালো ভূমিকা চাইলেন ডেপুটি স্পিকার

ঈদুল ফিতরের ১৫ দিনে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩৬৭ জন

বান্দরবানের থানচিতে ট্রাক লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীদের গুলিবর্ষণ

ভাসানটেকের আগুনের ঘটনায় আরো একজনের মৃত্যু

রেললাইনে উঠে গেল বাস, পুলিশের তৎপরতায় ট্রেন দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৩ বছরের কিশোরীকে ৫ দিন আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ, লম্পট গ্রেপ্তার

আপিল বিভাগে ৩ বিচারপতি নিয়োগ

দুর্গাপুরে বৃদ্ধের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, পরিবারের দাবি হত্যা

৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রার্থীদের জন্য পিএসসির নির্দেশনা

নারীদেরকে আইসিটিতে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

সর্বাধিক পঠিত

লাশের ওপর আক্রোশ জাহাঙ্গীরের!

‘খলনায়ক’দের কমিটির যাত্রা শুরু হলো মারামারি দিয়ে

আদালতের রায়ে ‘মা’ হিসেবে ইতিহাস গড়লেন বাঁধন

ইরানে ফের হামলা করলে ইসরায়েলের ‘কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না’

মুস্তাফিজের শেষ ওভারে ম্যাচ হারল চেন্নাই

‘দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যা: প্রতিবাদ সমাবেশে কেউ মারা যায়নি’

অবৈধ সম্পদের পাহাড়ে দুই ভাই, সাভারের রাজীব ও সমর

স্থানীয় ও জাতীয়ভাবে জরিপের বিষয়ে প্রচারের নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর

মেট্রো রেল-৫ : সাউদার্ন রুটে ব্যয় করা হচ্ছে দ্বিগুণের বেশি

‘অটোগ্রাফ’ দিয়ে প্রতারণার ফাঁদে পড়লেন অভিনেত্রী!

ক্যামেরায় শরীর জুম করার অভিযোগ, খেপলেন নোরা

কোরআন থেকে শিক্ষা

পাবনায় ৫ লক্ষাধিক টাকাসহ পাউবোর দুই প্রকৌশলী আটক!

হজ নিয়ে শঙ্কা, ধর্ম মন্ত্রণালয়কে দুষছেন এজেন্সি মালিকরা

‘চরম ন্যক্কারজনক, বিচার চাই’, এফডিসির ঘটনায় রিয়াজ

রেকর্ড বিদ্যুৎ উৎপাদনেও গ্রামে লোডশেডিং

৫ লক্ষাধিক টাকাসহ পাউবোর দুই প্রকৌশলী আটক

প্রথম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন ২৫ প্রার্থী

মিয়ানমারে কারাভোগ শেষে ১৭৩ বাংলাদেশি কক্সবাজারে

র‍্যাবের নতুন মুখপাত্র হলেন কমান্ডার আরাফাত

সোনার দাম ভরিতে কমল ২১০০ টাকা, আজ থেকেই কার্যকর

দলীয় নির্দেশনা না মানলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা : কাদের

সুরাটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজেপির জয়, বিতর্ক শুরু

জিবুতিতে ফের অভিবাসীদের নৌকাডুবি, ১৬ জনের মৃত্যু

দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট

রাশিয়ার উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী আটক

বাল্যবন্ধুর হাতে ছাত্রলীগ নেতা খুন: ২৫ দিন পর মিলল লাশ

ইরান সফরে উত্তর কোরিয়ার প্রতিনিধিদল

প্রখর রোদ থেকে শিশুকে দূরে রাখুন

বলিউডে ফিরছেন প্রীতি জিনতা, নতুন সিনেমার শুটিং শুরু

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন