দিন দিন ধূমপায়ীর সংখ্যা বাড়ছে। পরিবেশের কথা ভেবে আমরা প্রায়ই বলে থাকি ফ্যাক্টরিগুলোকে পরিবেশসম্মতভাবে গড়ে তোলার জন্য। বিশ্বও খুব চাপ প্রয়োগ করছে এ ক্ষেত্রে। একটু খেয়াল করলেই দেখা যায়, বিভিন্ন দেশ জলবায়ু উন্নয়নে উঠেপড়ে লেগেছে। কিন্তু আমরা তো ঘর থেকেই পরিবেশদূষণ করে চলছি প্রতিনিয়ত। একজন যখন ধূমপান করছে তার একটি সিগারেট থেকে যে ধোঁয়া বের হচ্ছে, তা কিন্তু খুব সহজেই পাশের মানুষগুলোকে প্রভাবিত করছে।
প্রতিদিন যে ধোঁয়া নির্গত হচ্ছে তার কত শতাংশ সিগারেট বা ধূমপানজনিত কারণে নির্গত হয়, তা পরিমাণের মধ্যে নিলে এটিও উদ্বেগের কারণ হবে সামগ্রিক পরিবেশের জন্য। আইন আছে প্রকাশ্যে ধূমপানের ব্যাপারে। এখন ছেলে-মেয়েদের স্কুল ড্রেস পরেও ধূমপান করতে দেখা যায়। ছেলে-মেয়েদের কাছে রেখে ধূমপান বন্ধে পরিবার থেকেই কাজ করতে হবে। কোনো কোনো সেক্টরকে ধূমপানমুক্ত করে আদর্শ হিসেবে উপস্থাপন করতে পারলেই সামগ্রিক অবস্থার উন্নয়ন সম্ভব বলে মনে করি। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। সন্তানদের সামনে ধূমপান করা থেকে বিরত থাকুন।
সাঈদ চৌধুরী, শ্রীপুর, গাজীপুর।
মন্তব্য
আলোচিত সংবাদ
ব্যাখ্যা ছাড়া সর্বসাধারণের পক্ষে কোরআন বোঝা সম্ভব নয়
আমাদের জাহিদ গুগলের ম্যানেজার
সারাদিন বিছানায় শুয়ে অন্যের রক্ত যোগাড় করেই দিন কাটে মিমের
সিগারেট তৈরির একটি মূল উপাদান ইঁদুরের বিষ্ঠা!
পরকীয়া প্রেমিকের স্ত্রী-কন্যার মারধরের শিকার চিত্রনায়িকা রাকা
বিশ্বের যেসব দেশ ভ্রমণে ভিসা লাগে না...