মহাকাশে ৩৪০ দিন কাটিয়ে সম্প্রতি ভূপৃষ্ঠে ফিরেছেন মার্কিন নভোচারী স্কট কেলি। অবতরণের পরই শুরু হয় তাঁকে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা। উদ্দেশ্য—মহাকাশে থাকায় শারীরিক ও মানসিকভাবে স্কটের মধ্যে কী কী পরিবর্তন ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখা। তাতে প্রথমেই জানা গেল, মহাকাশে থাকায় স্কটের উচ্চতা দুই ইঞ্চি বেড়ে গেছে।
স্কটকে মহাকাশে পাঠানো হয় ২০৩০ সালে মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে। সে ক্ষেত্রে মহাকাশে ভারশূন্য অবস্থায় থাকলে মানুষের শরীরে কী কী পরিবর্তন হয়, তা নির্ধারণ করাই ছিল মূল লক্ষ্য। গত বৃহস্পতিবার যখন স্কট যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছান, তখন থেকেই শুরু হয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা। আর তাঁকে নিয়ে গবেষণা নাকি চলতেই থাকবে।
স্কটের একটি যমজ ভাই আছে। তাদের উচ্চতা সমান ছিল। কিন্তু প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, মহাকাশ থেকে ফেরার পর স্কট এখন তাঁর ভাইয়ের চেয়ে দুই ইঞ্চি লম্বা। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটা স্বাভাবিক? কারণ, দীর্ঘসময় মহাকাশে থাকলে মেরুদণ্ডের দৈর্ঘ্য কিছুুটা বেড়ে যায়? তবে কিছুুদিনের মধ্যেই তা স্বাভাবিক হয়ে যাবে। মার্কিন গবেষণা সংস্থা-নাসা বলেছে, শারীরিকভাবে একই গঠনের একজন মহাকাশে এবং একজন পৃথিবীতে থাকলে তাদের দেহে কী কী পার্থক্য তৈরি হয়—তা কেলিকে পর্যবেক্ষণ করলে আরো স্পষ্ট হবে। সূত্র : ডেইলি মেইল।
মন্তব্য
আলোচিত সংবাদ
ব্যাখ্যা ছাড়া সর্বসাধারণের পক্ষে কোরআন বোঝা সম্ভব নয়
আমাদের জাহিদ গুগলের ম্যানেজার
বিশ্বের যেসব দেশ ভ্রমণে ভিসা লাগে না...
সিগারেট তৈরির একটি মূল উপাদান ইঁদুরের বিষ্ঠা!
সারাদিন বিছানায় শুয়ে অন্যের রক্ত যোগাড় করেই দিন কাটে মিমের
সীমান্তে সেনা, অস্ত্রের মহড়া মিয়ানমারের