বাংলাদেশে পর্যটনের প্রধান অঞ্চল কক্সবাজার। আর কক্সবাজার জেলার অন্যতম দৃষ্টিনন্দন স্থান সোনাদিয়া দ্বীপ। মহেশখালী উপজেলার দক্ষিণ-পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরের কুল ঘেঁষে দ্ব্বীপটির অবস্থান।
দ্ব্বীপটির দূরত্ব কক্সবাজার শহর থেকে সাত কিলোমিটার। আয়তন প্রায় ৯ বর্গকিলোমিটার। দ্বীপের পশ্চিম দিকে বালুকাময় সমুদ্রসৈকত রয়েছে, যেখানে ঝিনুক ও মুক্তা পাওয়া যায়।
এ ছাড়া রয়েছে কেয়া-নিশিন্দার ঝোপ, ছোট-বড় খাল, ম্যানগ্রোভ বন, উপকূলীয় বনভূমি, সাগরে গাঢ় নীল পানি ও লাল কাঁকড়া।
দ্ব্বীপটিকে পাখিদের ভূ-স্বর্গ বলা হয়। নানা প্রজাতির জলচর পাখির দেখা মেলে এই দ্বীপে। শীতে অতিথি পাখিরা বেড়াতে আসে।
দ্বীপ অঞ্চলটিতে প্রচুর শুঁটকি মাছ পাওয়া যায়। দেশের মানুষের শুঁটকি মাছের চাহিদা পূরণে অঞ্চলটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। অঞ্চলটিকে দেশের প্রধান শুঁটকি মাছ উৎপাদন কেন্দ্র বলা হয়।
একটি খাল দ্বীপটিকে কক্সবাজারের মূল ভূখণ্ড থেকে আলাদা করেছে।
দ্ব্বীপটি বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রবন্দর তৈরির জন্য নির্বাচিত হয়েছে।
মন্তব্য
আলোচিত সংবাদ
ব্যাখ্যা ছাড়া সর্বসাধারণের পক্ষে কোরআন বোঝা সম্ভব নয়
আমাদের জাহিদ গুগলের ম্যানেজার
বিশ্বের যেসব দেশ ভ্রমণে ভিসা লাগে না...
সিগারেট তৈরির একটি মূল উপাদান ইঁদুরের বিষ্ঠা!
সারাদিন বিছানায় শুয়ে অন্যের রক্ত যোগাড় করেই দিন কাটে মিমের
সীমান্তে সেনা, অস্ত্রের মহড়া মিয়ানমারের