একসময়ের তিলোত্তমা নগরী ঢাকায় আজ যেন তিল ধারণের ঠাঁই নেই। ঘিঞ্জি ভবন, পরিবহন ও জনস্রোতের রাজত্ব চারদিকে। দুই দশক আগেও পর্যাপ্ত খেলার মাঠ, উন্মুক্ত স্থান ও পার্ক ছিল, যার বেশির ভাগই আজ বিলীন। ফলে কমেছে নগরবাসীর বিনোদনের পরিসর। যৎসামান্য উন্মুক্ত
চীনের কেউ শারীরিক কসরত করছে, মানেই ধরে নেওয়া হয় সেটা মার্শাল আর্ট! কুংফু, কারাতের নৈপুণ্যই তার
‘ফুটপাত দখল, যত্রতত্র অবৈধ বাজার, খাল দখল, মাদক-চাঁদাবাজিসহ নানা অবৈধ কর্মকাণ্ডের রামরাজত্ব
ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ আইন থাকার পরও তা না মানার প্রবণতা নতুন কিছু নয়। ধরা যাক, ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন
কলকাতা থেকে আমরা ঢাকায় আসি ১৯৪৭ সালের শেষের দিকে। আমার বয়স তখন ১০। ছিলাম নারিন্দায় ৭৭ ঋষিকেশ
কারওয়ান বাজার রেলস্টেশন থেকে একটু উত্তরে এগোলেই দেখা মিলবে রেললাইনের দুই পাশে শত শত খুপরিঘর।
রাজধানী ঢাকা সিটি করপোরেশনের অধীনে থাকা ব্যায়ামাগারগুলোর এখন বেহাল। এসব ব্যায়ামাগারে পুরনো
ধুপখোলা খেলার মাঠটি এখন অবৈধ দখলদারদের কবলে। মাঠটির চারদিকে সিটি করপোরেশনের বেশ কিছু দোকান
ঢাকায় একসময় বেশ কিছু নৌঘাট ছিল। ঘাটগুলো যাত্রী ও মালপত্র ওঠানো-নামানোর কাজে ব্যবহৃত হতো। ফলে
ঢাকায় কবে এলেন? ঢাকায় আসছি এ মাসের ৯ তারিখে। কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে অনার্সে পড়ি। ঠিকমতো ক্লাস
ড. সালেহা কাদের। মিরপুরের প্রথম ইংরেজি মাধ্যম স্কুল, ‘চেরী ব্লোজমস ইন্টান্যাশনাল
জন্ম ঢাকার সিএমএইচে। বাবা সেনাবাহিনীতে ছিলেন। সে সুবাধে ক্লাস সেভেন পর্যন্ত ক্যান্টনমেন্টে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ৪৭ বছরের ইতিহাসে প্রথম নারী ডিন নির্বাচিত হলেন