স্থানীয় সরকার : ভারত ও বাংলাদেশ

&lt;p&gt; স্থানীয় শাসন ও স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় উপমহাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য অনেক প্রাচীন। চাণক্য বা কৌটিল্যের (৩৭০-২৮৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) &#039;অর্থশাস্ত্রে&#039; তার বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে। পরবর্তী সময় আধুনিক যুগে বিশেষত ব্রিটিশ শাসনকালে বিভিন্ন সংস্কারের মাধ্যমে জেলা থেকে গ্রাম পর্যন্ত একটি বিধিবদ্ধ কাঠামো পুনর্গঠিত হয়। সেই পুনর্গঠনের দীর্ঘ কালপরিক্রমায় বিভাগ, জেলা, থানা, ইউনিয়ন ও গ্রাম একটি একীভূত প্রশাসনিক কাঠামোর আওতাভুক্ত হয়। একই রকমভাবে প্রশাসনিক ও বাণিজ্যকেন্দ্রগুলোতে গড়ে ওঠে নগর ও নগর শাসন ব্যবস্থা। ১৯৪৭ সালের পর ভারত ও পাকিস্তানের যাত্রা পৃথক হয়ে যায়। ভারতের স্থানীয় শাসন ব্যবস্থায় এ উপমহাদেশের ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা বজায় থাকলেও পাকিস্তান সেই ধারাবাহিকতা থেকে বিযুক্ত হয়ে পড়ে। ১৯৭২ সালের পর থেকে স্বাধীন বাংলাদেশেও পাকিস্তানি উত্তরাধিকারের সেই বিযুক্ত ধারাই অব্যাহত রয়েছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; ভারত একটি বিশাল দেশ। এখানে আঞ্চলিক ও সামাজিক ভিন্নতার সহস্র ধারা। এর মধ্যেও অনেক চড়াই-উতরাই পার হয়ে সংবিধানের ৭৩ ও ৭৪ সংশোধনীর মাধ্যমে স্থানীয় সরকার ও স্থানীয় শাসনের একটি নমনীয় একীভূত কাঠামো সৃষ্টি করা হয়েছে। ১৯৯৩ সালের পর থেকে সারা ভারতের সব অঙ্গরাজ্যে তিন স্তরবিশিষ্ট গ্রামীণ স্থানীয় সরকার এবং এক স্তরীয় নগর সরকার ব্যবস্থা প্রচলিত হয়েছে। সেই ব্যবস্থাধীনে গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি বা মণ্ডল পঞ্চায়েত এবং জেলা পরিষদ পুনর্গঠিত হয়েছে। নগরগুলোতে গঠিত হচ্ছে পৌঁরসভা ও সিটি করপোরেশন। বলতে গেলে কাঠামোগতভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় বিশেষ পার্থক্য নেই। আমাদেরও ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও জেলা পরিষদ নিয়ে তিন স্তরবিশিষ্ট গ্রামীণ স্থানীয় সরকার কাঠামো রয়েছে, রয়েছে পৌঁরসভা ও সিটি করপোরেশন ব্যবস্থা। কিন্তু পার্থক্য যা, তা হচ্ছে কার্যকারিতা, বিষয়বস্তু, অর্থায়ন, নেতৃত্ব, কর্তৃত্ব ও ক্ষমতা চর্চায়। অঞ্চলবিশেষে ভারতের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকারিতার প্রকৃতি ও গুণ-মানে পার্থক্য রয়েছে। যদি উৎকর্ষের মাপকাঠিতে বিচার করা হয়, তাহলে কেরালা ও পশ্চিমবঙ্গকে বাংলাদেশের সঙ্গে তুলনামূলক আলোচনায় শামিল করা যায়। তিন কোটি ১৮ লাখ (২০০৫) জনসংখ্যার কেরালায় ৯৯৯টি গ্রাম পঞ্চায়েত, ১৫২টি ব্লক পঞ্চায়েত, ১৪টি জেলা পরিষদ, ৫৩টি মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিল, পাঁচটি মিউনিসিপ্যাল করপোরেশন রয়েছে। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে একই সময়ে আট কোটি জনসংখ্যার জন্য যথাক্রমে তিন হাজার ৩৬০টি গ্রাম পঞ্চায়েত, ৩৩৩টি ব্লক পঞ্চায়েত, ১৮টি জেলা পরিষদ, তিনটি নগর পঞ্চায়েত, ১১৭টি পুরসভা ও ছয়টি মিউনিসিপ্যাল করপোরেশন রয়েছে। বাংলাদেশে একই স্তরীভূত কাঠামোতে আছে চার হাজার ৫৫০টি ইউনিয়ন পরিষদ, ৪৯৭টি উপজেলা পরিষদ, ৩১৯টি পৌঁরসভা ও ১১টি সিটি করপোরেশন। সঙ্গে ৬৪টি জেলা পরিষদ থাকার কথা।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; ভারতের সঙ্গে আমাদের স্তরকাঠামো এক হলেও আরো বহু বিষয়ে পার্থক্য বিদ্যমান। প্রথমত, ভারতে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার গঠন ও কার্যকারিতায় সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোতে কোনো অঙ্গরাজ্যই ১৯৯৩ সালের পর থেকে এই বাধ্যবাধকতাকে অস্বীকার করতে পারে না। দ্বিতীয়ত, তিন স্তরবিশিষ্ট যুক্তরাষ্ট্রীয় শাসনব্যবস্থায় কেন্দ্র ও রাজ্যের পরে স্থানীয় সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ সরকার কাঠামো হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং সে অনুযায়ী শাসন ও উন্নয়নের বিষয়গুলো কেন্দ্র, রাজ্য ও স্থানীয় সরকারের মধ্যে পরিষ্কার বিভাজন করে দেওয়া হয়েছে। তৃতীয়ত, স্থানীয় সরকারের অর্থায়নব্যবস্থা স্বচ্ছ ও সুদৃঢ় করার জন্য রাজ্যভিত্তিক স্থানীয় সরকার &#039;অর্থ কমিশনের&#039; বিধান সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। চতুর্থত, কেন্দ্রীয় ও রাজ্য পরিকল্পনার সঙ্গে স্থানীয় সরকারগুলোর পরিকল্পনা ও উন্নয়নের একটি সমন্বিত ব্যবস্থা দাঁড় করানো হয়েছে। সংবিধান জেলা পরিকল্পনা কাউন্সিলের মাধ্যমে স্থানীয় পরিকল্পনাগুলো সমন্বয় ও অর্থায়নের একটি কাঠামো দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশে স্থানীয় সরকারের বিকাশের জন্য উপরোক্ত ব্যবস্থাগুলোর কোনোটিই কার্যকর নেই।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; বাংলাদেশের ইউনিয়ন পরিষদ এবং ভারতের গ্রাম পঞ্চায়েত- উভয়ই দেশের তৃণমূলের সংগঠন হলেও আকার, আয়তন, প্রতিনিধিত্বশীলতা, উন্নয়ন ও অর্থপ্রবাহ, রাজনীতি, গণতন্ত্রচর্চা ও নির্বাচনী ব্যবস্থা এক নয়। পশ্চিমবঙ্গের গ্রাম পঞ্চায়েতে সদস্যসংখ্যা জনসংখ্যার ওপর নির্ভর করে ৫ থেকে ২৫ জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ। প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েতে কমবেশি সাতজন কর্মচারী রয়েছে। তাদের বার্ষিক উন্নয়ন বাজেট গড়ে এক কোটি রুপি। কেরালায় প্রতি ৩০০ ভোটারের জন্য একজন গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য। গ্রাম পঞ্চায়েতে সদস্যসংখ্যা জনসংখ্যা অনুযায়ী ৭ থেকে ১৭ জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। এখানে ১৭টি সরকারি দপ্তর গ্রাম পঞ্চায়েতে ন্যস্ত হওয়ায় কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় ২৭ জনে উন্নীত হয়। কেরালার বাজেটও গড়পড়তা এক কোটি রুপির মতো। উভয় রাজ্যেই পঞ্চায়েতপ্রধান এবং উপপ্রধান সার্বক্ষণিক বেতনধারী কর্মকর্তা হিসেবে স্বীকৃত।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; বাংলাদেশে ইউনিয়ন পরিষদের আয়তন ও জনসংখ্যা কেরালা ও পশ্চিমবঙ্গের গ্রাম পঞ্চায়েতের তুলনায় ৫ থেকে ১০ গুণ। কিন্তু এখানে আয়তন ও জনসংখ্যা-নির্বিশেষে সব ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যসংখ্যা (৯+৩) ১২ জন। সভাপতি বা চেয়ারম্যান প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত। প্রতি ইউনিয়নে সার্বক্ষণিক কর্মচারী মোটে একজন। চেয়ারম্যান ও সদস্যদের দায়িত্ব সার্বক্ষণিক, খণ্ডকালীন বা স্বেচ্ছামূলক- কোনটি তার কোনো স্পষ্ট বিধান নেই। নামে গ্রাম পুলিশ হলেও ১০ জন চৌকিদার এবং দফাদারের নিযুক্তি ও দায়িত্ব পালন একইভাবে অস্পষ্ট। বর্তমানে অর্থপ্রবাহ বেড়েছে। তবে সরাসরি অর্থ বরাদ্দ ২৫ থেকে ৩০ লাখের মধ্যে সীমাবদ্ধ। ভারতে তৃণমূলের স্থানীয় সরকারের বিচার বিভাগীয় কোনো বিধিবদ্ধ দায়িত্ব নেই। সেখানে বিরোধ মীমাংসার অনানুষ্ঠানিক পদ্ধতিতে পঞ্চায়েতের ভূমিকা থাকলেও বিচারক্ষেত্রে পুলিশ ও নিম্ন আদালতের ওপরই আইনশৃঙ্খলা ও বিচারব্যবস্থা ন্যস্ত। আমাদের ইউনিয়ন পরিষদ প্রতিনিধিরা তাঁদের কার্যকর কর্মসময়ের একটি বড় অংশ সালিস-বিচারে ব্যয় করে থাকেন। কারণ আমাদের ইউনিয়ন পরিষদ আইন দ্বারা গ্রাম আদালত হিসেবেও স্বীকৃত।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; পশ্চিমবঙ্গ-কেরালায় গ্রাম পঞ্চায়েত পর্যায়ে তথ্যপ্রযুক্তি সম্প্রসারণ আমাদের আগেই শুরু হয়েছে। আমাদের ইউনিয়ন পর্যায়ে তথ্যসেবা কেন্দ্রগুলো ইউনিয়ন পরিষদের অন্তর্ভুক্ত নয়। সরকারি সহায়তায় প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি উদ্যোক্তার প্রতিষ্ঠান, যদিও এটি ইউনিয়ন পরিষদ অঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু কেরালা ও পশ্চিমবঙ্গে তথ্যপ্রযুক্তি নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে সম্পূর্ণভাবে আত্তীকৃত।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; সংরক্ষিত আসনে নারীর প্রতিনিধিত্বের ক্ষেত্রেও দুই দেশের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য বিদ্যমান। বাংলাদেশে নারী সদস্যদের একটি নির্বাচনী এলাকা থাকলেও সুনির্দিষ্ট কর্ম-এলাকা নেই। ভারতে এক-তৃতীয়াংশ সংরক্ষিত আসনে নারী প্রতিনিধির কর্ম-এলাকা ও নির্বাচনী এলাকা এক। সেখানে ঘূর্ণায়মান পদ্ধতিতে প্রতিটি ওয়ার্ড থেকেই নারীদের প্রতিনিধিত্বের সুযোগ আছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; ভারতে বাংলাদেশের উপজেলা ও জেলা সমপর্যায়ের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ব্লক পর্যায়ের পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পর্যায়ে জেলা পরিষদ। পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের নিজস্ব নির্বাচনী এলাকা থাকে এবং সেই নির্বাচনী এলাকা থেকে উভয় পরিষদে সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তী সময়ে সদস্যদের ভোটে ওই দুই পর্যায়ের সভাপতি বা প্রধান নির্বাচিত হন। পশ্চিমবঙ্গ ও কেরালা- উভয় রাজ্যেই সব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে পরোক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমেই সংগঠনের প্রধান বা সভাপতি নির্বাচিত হন। তাই ভারতজুড়ে পঞ্চায়েত বা পুরসভা নির্বাচন মানেই সদস্য বা কাউন্সিলর নির্বাচন এবং সে নির্বাচনগুলো সব সময় দলভিত্তিক মনোনয়নের মাধ্যমেই হয়। কলকাতা সিটি করপোরেশনে কাউন্সিলরদের পরোক্ষ ভোটেই ১৪০ কাউন্সিলরের একজন মেয়র বা করপোরেশনের নির্বাহী কাউন্সিলের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত হন। পশ্চিমবঙ্গের বিধায়করা, যথা- বিধানসভা, লোকসভা ও রাজ্যসভার প্রতিনিধিরা নিজ নিজ এলাকায় পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের পদাধিকারবলে সদস্য হিসেবে গণ্য হন এবং সদস্য হিসেবেই তাঁরা পরিষদের কার্যে অংশগ্রহণ করেন। তাঁরা নিয়ন্ত্রক বা নির্বাহী হিসেবে কোনো কাজ করতে পারেন না। ব্লক ও জেলা পর্যায়ে কর্মরত সরকারি কর্মচারী ও বিভাগগুলো কর্মক্ষেত্রে তাঁদের স্বাতন্ত্র্য যেমন বজায় রাখে, তেমনি আবার প্রতিটি পর্যায়ে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গেও পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নে অংশ নিয়ে থাকে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা একটি ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে চলছে। এখানে আইন কাঠামো, সংগঠন, অর্থায়ন, কর্ম বণ্টন, পরিকল্পনা, জনবল, রাজনৈতিক দায়িত্বশীলতা, প্রশাসনিক দক্ষতা, প্রযুক্তিগত পশ্চাৎপদতা, দৃষ্টিভঙ্গির অনুদারতা- বহুবিধ সমস্যা বিদ্যমান। এগুলো থেকে উত্তরণের জন্য পুরো ব্যবস্থায় প্রয়োজন আমূল সংস্কার। এ ক্ষেত্রে ভারতের কেরালা, পশ্চিমবঙ্গ, মহারাষ্ট্র প্রভৃতি রাজ্যের অভিজ্ঞতা আমাদের কাজে লাগতে পারে। অনুলিখন : চন্দন চৌধুরী&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt;

রাজনীতি

স্থানীয় সরকার : ভারত ও বাংলাদেশ

তোফায়েল আহমেদ

প্রধান <br> পলিটিক্স, ডেমোক্রেসি অ্যান্ড গভর্ন্যান

প্রধান <br> পলিটিক্স, ডেমোক্রেসি অ্যান্ড গভর্ন্যান

সর্বশেষ সংবাদ

কলকাতার ২৬১ রান তাড়া করে জিতল পাঞ্জাব

তাপপ্রবাহে বেঁকে গেছে রেললাইন, দেরিতে গেল ট্রেন

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

লামায় দেশীয় অস্ত্রসহ যুবক আটক

গুচ্ছ ভর্তি কার্যক্রমে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত বদলালেন ইবি শিক্ষকরা

দল যে সিদ্ধান্তই নিক, ভোটের মাঠে আছি: বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা

এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী

রূপায়ণ সিটি উত্তরায় মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

বর্ণিল আয়োজনে রূপায়ণ সিটি উত্তরায় সামার ফেস্ট-২০২৪ অনুষ্ঠিত

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় আগের অঙ্গীকার বাস্তবায়ন চায় বাংলাদেশ

লিগ লড়াইয়ে নামছে মেয়েরা

আমতলী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ

মুখ্যমন্ত্রীর পদ না ছাড়ায় কেজরিওয়ালকে তিরস্কার হাইকোর্টের

নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার নিরন্তর কাজ করছে : সিমিন হোসেন

বকেয়া বেতন চাইতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার গৃহকর্মী

রুশ হামলার আশঙ্কায় হাসপাতাল খালি করছে কিয়েভ

এ বছরের পর আর ব্রাজিলের হয়ে খেলবেন না মার্তা

রাজধানীতে সৌদি দূতাবাসের তাঁবুতে আগুন

জনগণের জন্য কাজ করতে আ. লীগ নেতাকর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী আহ্বান

ছবির টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি, প্রেক্ষাগৃহে গেলেন আদর-পূজা

ব্রাজিলে আগুনে নিহত অন্তত ১০

ওকাবের সভাপতি নজরুল ইসলাম, সম্পাদক জুলহাস আলম

ব্রুনোর গোলে স্বস্তি আবাহনীর, জয়ে ফিরল ফর্টিস

তীব্র দাবদাহে মাদারীপুর হাসপাতালে শয্যা সংকট

নোয়াখালীতে বিমানবন্দর স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে প্রশ্নবিদ্ধ তথ্য প্রচারের নিন্দা ডিআরইউর

চুয়েটে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ, হল ত্যাগের নির্দেশ প্রত্যাহার

এক দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮

৪২ ডিগ্রি ছাড়াল পাবনার তাপমাত্রা

রাজশাহীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২.৪ ডিগ্রি

সর্বাধিক পঠিত

বিশ্বের অন্যদের কর্মকাণ্ড দৃশ্যমান, কী করছেন ঢাকার হিট অফিসার?

বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়ায় দৃষ্টি ভারতের

থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

উভয় সংকটে আওয়ামী লীগ

ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা কমেছে, সোনালি চড়া

হজ করতে পারবেন না সেবায় নিয়োজিতরা

‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’

‘বিশ্বের কোথাও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিখুঁত নয়’

মাউশির ডিজি পদে নেহাল আহমেদকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ

ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে গিয়ে চোখের ক্ষতি

রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না কাল

নেপাল সফরে গিয়ে বিপাকে উইন্ডিজ ক্রিকেটাররা

জাতীয় পার্টির ভবিষ্যৎ অন্ধকার : ফিরোজ রশীদ

শেয়ারবাজারে হাহাকার

বাংলাদেশের উন্নতি দেখে এখন লজ্জিত হই : শেহবাজ শরিফ

হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলি বেসামরিক নিহত

কিশোরগঞ্জে কনসার্টে সন্ত্রাসী হামলা, শিক্ষার্থী নিহত

চাঁদা তুলে খেলতে নামা দলটি ইতিহাস লিখে ফেলল

নাশকতার মামলায় জামাত বিএনপির ৭ নেতাকর্মী কারাগারে

খালে নেমে নিজেই পরিষ্কার অভিযান শুরু করলেন এমপি

ছবির টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি, প্রেক্ষাগৃহে গেলেন আদর-পূজা

যুক্তরাষ্ট্রে সম্ভাবনা দেখছে বাংলাদেশ

বিএনপি থেকে ৭৩ নেতাকর্মী বহিষ্কার

কোহলি-হার্দিককে ভারতের বিশ্বকাপ দলে দেখছেন না মাঞ্জরেকার

ঘটনার এক দিন পরেও আউট মানতে পারছেন না মুশফিক

ফ্যানে ঝুলছিল স্বামী, খাটে স্ত্রীর মরদেহ

নায়কের কথাই সঠিক, চার গুণ হল বাড়ল ‘লিপস্টিক’ সিনেমার

বাংলাদেশে চিকিৎসা সুবিধায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী

১০ কোটি টাকার অনিয়ম, পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক

‘যুক্তরাজ্যে দক্ষ শ্রমিক দিতে পারবে বাংলাদেশ’

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন