ছয় মাসের বেশি সময় পার হলেও রংপুর কারমাইকেল কলেজের অভ্যন্তরীণ ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন বেশ কিছু পরীক্ষার কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনকারী শিক্ষক-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্টরা তাঁদের পাওনা সম্মানী পাননি। ফলে পাওনাবঞ্চিত শিক্ষক ও কর্মচারীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তাঁরা অভিযোগ করেছেন, শিক্ষক পরিষদ কর্তৃক পাস করা বণ্টননীতি থাকা সত্ত্বেও কলেজ অধ্যক্ষ তা দিতে গড়িমসি করছেন। তবে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আব্দুল লতীফ মিয়া বলেছেন, শিগগিরই নতুন বণ্টননীতি তৈরি করে সবার প্রাপ্য প্রদান করা হবে। অন্যদিকে অভিযোগ উঠেছে, নতুন বণ্টননীতি তৈরির মাধ্যমে অধ্যক্ষ ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের পাঁয়তারা করছেন।
সম্মানীবঞ্চিতদের অভিযোগ থেকে জানা যায়, কলেজের সব অভ্যন্তরীণ ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ৩০০ থেকে সাড়ে ৪০০ টাকা হিসাবে কেন্দ্র ফি দিতে হয়। পরীক্ষা চলাকালীন ব্যয়ভার বহন করার পর অবশিষ্ট টাকা কলেজের শিক্ষক পরিষদ কর্তৃক ২০১৩ সালে পাস করা বণ্টননীতি অনুয়ায়ী শতকরা ৩২ ভাগ টাকা কলেজ প্রশাসন অর্থাৎ অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, অফিস কর্মচারী ও কমিটির সদস্যরা পাবেন, শতকরা ৫৬ ভাগ পাবেন শিক্ষক ও কর্মচারী, শতকরা দুই ভাগ পাবেন শিক্ষক পরিষদ এবং শতকরা ১০ ভাগ হচ্ছে ভ্যাট। নীতিটি হওয়ার পর থেকে এভাবেই বিভিন্ন অধ্যক্ষের সময় পরীক্ষায় দায়িত্ব পালনকারী শিক্ষক-কর্মচারীসহ অন্যদের সম্মানী পরিশোধ করা হয়। কিন্তু বর্তমান কলেজ অধ্যক্ষ নতুন বণ্টননীতি না করা পর্যন্ত কারো সম্মানী পরিশোধ করা হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন।
মন্তব্য
আলোচিত সংবাদ
ব্যাখ্যা ছাড়া সর্বসাধারণের পক্ষে কোরআন বোঝা সম্ভব নয়
আমাদের জাহিদ গুগলের ম্যানেজার
বিশ্বের যেসব দেশ ভ্রমণে ভিসা লাগে না...
সিগারেট তৈরির একটি মূল উপাদান ইঁদুরের বিষ্ঠা!
সারাদিন বিছানায় শুয়ে অন্যের রক্ত যোগাড় করেই দিন কাটে মিমের
সীমান্তে সেনা, অস্ত্রের মহড়া মিয়ানমারের