যেদিন থেকে ভোট চলে গেছে সেদিন থেকে কপালও পুড়েছে, নইলে মাসে ৯৫০ টাকা বিল নিয়ে গ্যাস না দিয়ে থাকতে পারতো? পারতো না। ভোটের চিন্তায় ঘুম নষ্ট হত, গ্যাস মিলতো।
সাধারণ সময়ের কথা বাদই দিলাম, সেহরি, ইফতারের রান্নার জন্যও তো ঘণ্টা দুয়েকের গ্যাস দেয়া যায়, নাকি তাও যায় না।
ঠিক এইসময় ইফতারির মিনিট বিশেক বাকি আছে এখন কেন গ্যাস নেই। এখনতো মানিকগঞ্জসহ সারাদেশের সব সিএনজি স্টেশন বন্ধ থাকার কথা। তা হলে গ্যাস কোথায় গেল? মানিকগঞ্জের মানুষের পাপটা কি?
রাজনীতিক, আমলা, কেউ কোন উত্তর দেবে না। যাদের উত্তর দেবার দায় আছে সবার বাড়িতে ডজন ডজন সিলিণ্ডার রেডি আছে, টাকা আছে অঢেল সমস্যা নাই।
অন্যত্র কি হয় জানি না গত এক বছর ধরে আমাদের জেলায় টানা একঘন্টা চুলা জ্বলার নজির নেই। গ্যাস কখন আসে কখন যায় কেউ টের পায় না। রাত দুটায়ও চুলা জ্বলে না, সকাল সাতটায়ও না। দুপুর ১২টা একটায়ও না। অদ্ভুত!!
ভাইরে হয় গ্যাস দিন, না হয় বিল থেকে রেহাই দিন।
লেখক : গণমাধ্যমকর্মী
মন্তব্য
আলোচিত সংবাদ
ব্যাখ্যা ছাড়া সর্বসাধারণের পক্ষে কোরআন বোঝা সম্ভব নয়
আমাদের জাহিদ গুগলের ম্যানেজার
বিশ্বের যেসব দেশ ভ্রমণে ভিসা লাগে না...
সিগারেট তৈরির একটি মূল উপাদান ইঁদুরের বিষ্ঠা!
সারাদিন বিছানায় শুয়ে অন্যের রক্ত যোগাড় করেই দিন কাটে মিমের
সীমান্তে সেনা, অস্ত্রের মহড়া মিয়ানমারের