এরপর থেকে পেইনকিলার বা কফ, সর্দি অথবা ফ্লুর জন্যে ওষুধ কেনার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিবেন। কারণ এসব ওষুধ না জেনে খেলে স্বাস্থ্যহানি ঘটতে পারে বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
এ সকল ওষুধের ক্ষতির মাত্রা প্রমাণিত হওয়ার পর গত ১০ মার্চ ভারতে বেশ কিছু ওষুধ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকেও এ বিষয়নে নোটিশ দেওয়া হয় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে।
বিভিন্ন গবেষণা, বিশেষজ্ঞদের গবেষণা, নামকরা মেডিক্যাল জার্নালের গবেষণায় এসব ওষুধকে ক্ষতিকর, অপ্রয়োজনীয় এবং স্বাস্থ্যহানিকর বলে মত দেওয়া হয়েছে। আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা এবং আয়ারল্যান্ডের মতো অন্যান্য উন্নত দেশেও কিছু ওষুধ উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়, এমন ৯০০টি ক্ষতিকর ওষুধ উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
ভারতে ক্ষতিকর ওষুধ নিয়ে বিতর্কের শুরু ২০০৭ সাল থেকে। তখন ভারতের ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল তার অনুমতি ছাড়া এসব ওষুধ প্রস্তুতকারীদের লাইসেন্স বাতিলের ঘোষণা দেন। ওই বছরই ভারতের এফডিসি ২৯৪টি ওষুধ উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ এগুলো অনুমতি ছাড়াই উৎপাদন করা হতো।
এ ধরনের কিছু প্রতিষ্ঠান এত দিন ধরে ওষুধ উৎপাদন করে যায়। এ কারণে সরকারকে দোষারোপ করা হয়। এসব ওষুধ নিষিদ্ধ করা হলেও অন্যান্য প্রচলিত ওষুধগুলো খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া
মন্তব্য
আলোচিত সংবাদ
ব্যাখ্যা ছাড়া সর্বসাধারণের পক্ষে কোরআন বোঝা সম্ভব নয়
আমাদের জাহিদ গুগলের ম্যানেজার
বিশ্বের যেসব দেশ ভ্রমণে ভিসা লাগে না...
সিগারেট তৈরির একটি মূল উপাদান ইঁদুরের বিষ্ঠা!
সারাদিন বিছানায় শুয়ে অন্যের রক্ত যোগাড় করেই দিন কাটে মিমের
সীমান্তে সেনা, অস্ত্রের মহড়া মিয়ানমারের