কুমিল্লার লাকসামে বাল্যবিয়ের কবল থেকে রক্ষা পেয়েছে মহিমা আক্তার (১৫) নামের এক দাখিল পরীক্ষার্থী। আর বাল্যবিয়ের চেষ্টার দায়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে বর খলিলুর রহমান নান্টুকে (২৯) ১৫ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রফিকুল হক। আজ শনিবার সকালে দণ্ডপ্রাপ্ত নান্টুকে কুমিল্লার কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে শুক্রবার বিকেলে উপজেলার আজগরা ইউনিয়নের ছিলইন দক্ষিণ পাড়া গ্রামে গিয়ে ওই বাল্যবিয়ে বন্ধ করেন ইউএনও।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার দুপুরের পর পারিবারিকভাবে উপজেলার আজগরা ইউনিয়নের ছিলইন গ্রামের মহিব উল্লার মেয়ে ও স্থানীয় ছিলইন আলিম মাদ্রাসার ছাত্রী চলমান দাখিল পরীক্ষার্থী মহিমা আক্তারের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী নাওটি গ্রামের মৃত হাছান আলীর ছেলে খলিলুর রহমান নান্টুর বাল্যবিয়ের আয়োজন করা হয়। খবর পেয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল হক, উপজেলা মহিলা ও শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা ফাতেমা জোহরা এবং লাকসাম থানার এসআই আবু হেনা মোস্তফা কামাল ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বরকে আটক করেন। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তাকে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আজ শনিবার দুপুরে এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে লাকসাম থানার ওসি আবদুল্লাহ আল মাহফুজ কালের কণ্ঠকে বলেন, "দণ্ডপ্রাপ্ত খলিলুর রহমান নান্টুকে আজ শনিবার সকালে কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।"
মন্তব্য
আলোচিত সংবাদ
ব্যাখ্যা ছাড়া সর্বসাধারণের পক্ষে কোরআন বোঝা সম্ভব নয়
আমাদের জাহিদ গুগলের ম্যানেজার
বিশ্বের যেসব দেশ ভ্রমণে ভিসা লাগে না...
সিগারেট তৈরির একটি মূল উপাদান ইঁদুরের বিষ্ঠা!
সারাদিন বিছানায় শুয়ে অন্যের রক্ত যোগাড় করেই দিন কাটে মিমের
সীমান্তে সেনা, অস্ত্রের মহড়া মিয়ানমারের