পত্রিকা পড়তে মানুষের ভালো লাগে

&lt;p&gt;&lt;span style=&quot;font-size:18px&quot;&gt;ছয় দশকের সাংবাদিকতা জীবন তাঁর। ১৯৫৫ সালে সংবাদে শুরু করেছিলেন। দৈনিক বাংলার সম্পাদক ছিলেন। কাজ করেছেন তিন রাষ্ট্রপতি&mdash;বঙ্গবন্ধু, এরশাদ ও সাহাবুদ্দীন আহমদের প্রেসসচিব হিসেবে। প্রধান তথ্য কর্মকর্তা, পিআইবির সাবেক মহাপরিচালক তোয়াব খান এখন জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক। সাংবাদিকতার সেকাল-একাল নিয়ে তাঁর মুখোমুখি হয়েছেন আলী হাবিব। ছবি তুলেছেন কাকলী প্রধান &lt;/span&gt;&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;strong&gt;পূর্ব পাকিস্তানে সংবাদপত্রের সূচনা কিভাবে?&lt;/strong&gt;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;১৯৪৭ সালের দেশভাগের আগে কোনো দৈনিক এখানে ছিল বলে আমার তো জানা নেই। পূর্ব পাকিস্তানের শুরুর দিকে মূলত কলকাতা থেকে কাগজ আসত। এখানে বলিয়াদি প্রেসের কাগজ ছিল &lsquo;ইনসাফ&rsquo;। এরপর &lsquo;জিন্দেগী&rsquo; নামে একটি কাগজ হলো। এটিই পরে &lsquo;সংবাদ&rsquo; হয়। ১৯৪৮ সালে কলকাতা থেকে এলো &lsquo;আজাদ&rsquo;। মওলানা আকরম খাঁ এখান থেকে দৈনিকটি বের করা শুরু করলেন। ১৯৫২ সালের আগে ইত্তেফাক সাপ্তাহিক ছিল। ১৯৫৩ সালের শেষ বা ১৯৫৪ সালের শুরুতে যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনের আগে এটিকে দৈনিক করা হলো।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;strong&gt;আপনার সাংবাদিকজীবনের শুরু তো ১৯৫৫ সালে?&lt;/strong&gt;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;১৯৫৫ সালে সংবাদে শিক্ষানবিশ হিসেবে জয়েন করলাম। তখন কাজের পরিবেশ একেবারেই ইনফরমাল ছিল। কে কখন আসছেন তার কোনো ঠিক নেই, বাড়ি যাওয়ারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। কখনো রাত ২টায় কপি শেষ করেছি, একটু পরেই দেখা গেল গুরুত্বপূর্ণ একটি নিউজ এসেছে। ফলে সাড়ে তিনটা-চারটা পর্যন্ত কাজ করতে হয়েছে। সার্কুলেশনও তখন কম ছিল। পাঁচটা কি সাড়ে পাঁচটায় ছাপা শুরু হতো। ৬টার মধ্যে কাগজ ছেপে ফেলতে পারত। সংবাদপত্রে তখন এখনকার মতো মালিক-শ্রমিক সম্পর্ক ছিল না। ব্যক্তিগত সম্পর্কের পরিবেশ ভালো থাকলেও কাজের পরিবেশ কিন্তু মোটেও সুষ্ঠু ছিল না। রেফারেন্স ও রিসার্চ ছাড়া মডার্ন জার্নালিজম সম্ভব নয়, তখন এটি ছিলই না।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;strong&gt;এখন যেমন প্রযুক্তি বহুদূর এগিয়েছে, তখন লজিস্টিক সাপোর্ট বলতে কি সেই টেলিপ্রিন্টার? &lt;/strong&gt;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;আজকের দিনে ইন্টারনেটের বদৌলতে গুগলে অসংখ্য তথ্য একনিমেষেই পেয়ে যাচ্ছেন। অনেক ডাটাও পাচ্ছেন। এগুলো ব্যবহার করবেন কি না সেটি রিপোর্টার বা প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভর করে। এখন অনেক কিছু করার সুযোগ আছে, কিন্তু সেগুলো করা না করা তাদের ওপর নির্ভর করে। বিপদও আছে কিন্তু, আগে সিন্ডিকেট বলে আমরা একটা জিনিস জানতাম। একজন লেখক একটা লেখা লিখে সেটি সিন্ডিকেটে দিতেন। যেমন&mdash;ওয়াল্টার লিপম্যান ৭০টি কাগজে লিখতেন। এটি সিন্ডিকেটেড কলাম। এখন দেখা যায়, রিপোর্টারদের মধ্যে সিন্ডিকেট হয়েছে। এক জায়গা একজন কাভার করলে তাঁর কাছ থেকে কপি নিয়ে সবাই কাজ করেন। এই সিন্ডিকেটেই সাংবাদিকতার সর্বনাশ হয়ে গেছে। আমাদের সময় এটা হতেই পারত না। বরং আগে এটাই রীতি ছিল যে একজন রিপোর্টার যা রিপোর্ট করেন, সেটিকে তিনি ব্যক্তিগত সম্পত্তি বা ওই পত্রিকার সম্পত্তি বলে মনে করতেন। কোনো দিনই তিনি সেটি শেয়ার করতেন না। তাহলে তো তাঁর নিজস্ব বৈশিষ্ট্য চলে যায়।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;strong&gt;এখন তো আধাঘণ্টায় কাগজ বেরিয়ে যায়। তখন ছাপা নিয়ে বিভ্রাট হতো না?&lt;/strong&gt;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;তখন যে ছাপাখানা ছিল সেটি তো মধ্যযুগীয়। ট্রেডল মেশিনে ডিমাই বড় সাইজের কাগজ এক পৃষ্ঠা করে ছাপা হতো। কাগজটা মেশিনে যাচ্ছে। ধাপ করে একটি পাতা বের করে কোনো দিকে ফেলে দিচ্ছে। আবার আরেক পাতা আসছে, ছাপছে। এভাবে ঘণ্টায় ৩০০ থেকে ৫০০ কপি ছাপা হতো। পাতার পিঠ ঘুরিয়ে আরেকটায় বসিয়ে আবার ছাপানো হচ্ছে&mdash;একেবারেই আদিম পদ্ধতি। আমাদের প্রিন্টিং প্রেস ১৯৫২ সাল থেকে আস্তে আস্তে পরিবর্তন হওয়া শুরু করে। পাকিস্তান অবজারভার প্রথম রোটারি মেশিন আনে। মেশিনে গোল বড় বড় কাগজের রোল ঢুকিয়ে ছাপা শুরু হয়, একসঙ্গে সব কাগজ বেরিয়ে যায়। তারপর আজাদ আনল। এর কিছুদিন পর মর্নিং নিউজ। ১৯৬৫ সালের দিকে অবজারভার প্রথম ওয়েব অফসেট ইনট্রোডিউস করল। ফলে ছাপা উন্নত হলো। ছবি থেকে শুরু করে যেকোনো কিছুর ব্যাপারে তাত্ক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার চল শুরু হলো। কালার হেডলাইন করতে চাইলে তা-ও করা যায়। এভাবেই আস্তে আস্তে পরিবর্তন ঘটেছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;strong&gt;আগে কিভাবে কম্পোজ করা হতো?&lt;/strong&gt;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;আগে ছিল হাতে কম্পোজ। প্রথম মনোটাইপ আনল মর্নিং নিউজ। অবজারভার নিয়ে এলো লাইনো টাইপ। বাংলা পত্রিকায় প্রথম মনো কম্পোজ শুরু করেছে ইত্তেফাক। তারাই পরে লাইনো আনল, প্রিন্টিং শুরু করল। ইত্তেফাকের পরে ধীরে ধীরে সব পত্রিকায় প্রযুক্তিটি এলো। দৈনিক পাকিস্তানেও প্রথম দিকে হাতে কম্পোজ করা হতো। মদনমোহন বসাক রোডে যখন ওদের অফিস ছিল, তখন হ্যান্ড কম্পোজে কাজ হতো। মতিঝিলে আসার পর লাইনো শুরু হলো। লাইনো, মনো, তারপর এলো অফসেট। এখন দেশে যেটি পাওয়া যায়, তা মর্ডানাইজড অফসেট। এখানে পত্রিকা ছাপার সূচনাকালটি ছিল এমন&mdash;লাইনো টাইপে কম্পোজ করে পাতাটা দেখে রং দিত। এরপর তিন টন ওজনের একটি লোহার পিণ্ড দিয়ে চাপ দিলে পাতায় সব ছাপ উঠে আসত। তারপর সে পাতায় গরম সিসা ঢাললে ছাঁচ বেরিয়ে আসত। সেই ছাঁচ পাতার ওপর চাপ দিয়ে ছাপা হতো। এটা লেটার প্রেস রোটারির প্রিন্টিং সিস্টেম। এর পরে এলো প্লেট সিস্টেম। প্রথম দিকে প্লেট করা খুব কষ্টের ছিল। একেকটি প্লেটে তখনকার দিনেই ১০০ টাকার ওপরে খরচ হতো। খরচ ও পরিশ্রম বাঁচাতে শুনেছি, আব্দুল গনি হাজারী সাহেবই প্লেট করার এ দেশীয় পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছিলেন। পুরনো প্লেট ঘষে তার ওপরের লেখাগুলো মুছে প্লেটটিকে শ্রেনিং করা হতো। শ্রেনিং নামে একটি মেশিন ছিল। একটা বড় চাকা ঘুরতে থাকে। সেটিতে কোটিং দেওয়ার জন্য আরেকটি মেশিন দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে প্লেটের ওপর আস্তরণ দেওয়া হতো। ফলে ১০০ টাকার প্লেট খরচ ২০ টাকায় নেমে গেল। এখন অবশ্য এ পদ্ধতির ব্যবহার নেই।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;strong&gt;ইলেকট্রনিক মিডিয়ামের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় খবরের কাগজ পিছিয়ে যাচ্ছে না?&lt;/strong&gt;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;খুব একটা পিছিয়ে নেই। তবে সমস্যা হয়েছে, এখন অসংখ্য সংবাদপত্র আছে। যেকোনো শিল্পের জন্য তিনটি জিনিস প্রয়োজনীয়&mdash;প্রথমত, পুঁজি। শিল্প গড়ে ওঠে পুঁজি বা বিনিয়োগে। এরপর যাঁরা এই শিল্পে কাজ করেন, তাঁদের অবস্থা বিবেচনায় আনতে হয়। আর সর্বশেষ প্রয়োজন শিল্পের কাঁচামাল। যাঁরা এ কাজ করেন তাঁরা ভালোভাবে না থাকলে, পুঁজির সরবরাহ ঠিকমতো না হলে যেকোনো শিল্পে বিপর্যয় ঘটবে। যাঁরা এই সংবাদপত্র শিল্পটি পরিচালনা করছেন তাঁরা এই বিষয়গুলো না বুঝলে অন্তিমে তাঁরা বাজারে থাকবেন না। হয় তাঁদের কেটে পড়তে হবে, না হয় তো বাদ পড়ে যাবেন। আধুনিক ব্যবস্থাপনার দিকে যদি তাঁরা এগিয়ে আসতে না পারেন, তাহলে তাঁরা থাকবেন না।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;strong&gt;৬০ বছরের পেশাগত জীবনের অভিজ্ঞতায় এই সময়ের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতাকে কিভাবে মূল্যায়ন করেন?&lt;/strong&gt;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;আমরা যখন শুরু করি, তখন মানুষ ভাবত&mdash;যে দেশে আছি, তার অন্য একটি অংশ আমার ওপর প্রভুত্ব করছে। কিছুতেই এগোতে পারছি না। আমার ভাষাকে এই রাষ্ট্রে তুলে ধরতে পারছি না। সব সময় অন্য এক সংস্কৃতি আমাকে নিষ্পেষিত করছে। তারপর তো দেশ স্বাধীন হলো। মাঝখানে খাওয়ার চিন্তা ছিল, দেশে দারিদ্র্য ছিল। এখন সে অবস্থা আর নেই, বরং শস্য থেকে শুরু করে অনেক কিছুই এখন উদ্বৃত্ত। দারিদ্র্যের হারও কমছে। দেশের অবস্থার সঙ্গে সঙ্গে সংবাদপত্রের অবস্থাও পাল্টেছে। আগে সংবাদপত্র ব্যক্তি পুঁজিতে গড়ে উঠত। এখন করপোরেট পুঁজি চলে এসেছে। তার পরও এই পেশা আগের সেই সম্মানজনক অবস্থায় নেই। তাকে সেই অবস্থায় নেওয়াও মুশকিল। কারণ করপোরেট ব্যবস্থাপনায় যে পরিমাণ দক্ষ মানবসম্পদ প্রয়োজন, সেখানে সরবরাহে ঘাটতি আছে। অন্যদিকে পুঁজিপতিদের গ্রহণেও ঘাটতি আছে। ফলে যে দু-একজন এদিকে আসেন, কিছুদিনের মধ্যে দেখা যায় তাঁরাও কেটে পড়েছেন। এই শিল্পের পরিবেশ টিকিয়ে রাখার মতো অবস্থাও তো নেই। তবে সংবাদপত্রের ভবিষ্যৎ এখনো উজ্জ্বল। কারণ পত্রিকা পড়তে মানুষের ভালো লাগে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;strong&gt; [শ্রুতলিখন : রেনেসাঁ রহমান]&lt;/strong&gt;&lt;/p&gt;

পত্রিকা পড়তে মানুষের ভালো লাগে

তোয়াব খান

notdefined

notdefined

প্রাসঙ্গিক

সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ

আজ ঢাকায় গান শোনাবেন আতিফ আসলাম

দেশের যেসব স্থান ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

এখন প্রেম করার সময় নেই : মাহি

বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ইরান

মুস্তাফিজকে নিয়ে আকাশ, 'বাংলাদেশ কেন এমন করে?'

ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, মিরপুরে সড়ক ও পার্কের নাম বদল

রাজধানীতে মাদক সেবনের অভিযোগে আটক ২৭

নগরকান্দায় পল্লী চিকিৎসককে পিটিয়ে দাঁত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

দূর আকাশের আবাহনী

আজ খেলবে তো মোহামেডান!

ইরানের ওপর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়নি : ইরানি কর্মকর্তা

ফরিদপুরে মাইক্রোবাস-মাহেন্দ্র সংঘর্ষে আরো একজনের মৃত্যু

প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী : দায়সারা আয়োজনে খামারিদের দুর্ভোগ

বাবা-মা-দাদির পরে চলে গেল দগ্ধ লামিয়াও

রবিবার ঢাকায় আসছে মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধিদল

লেভেলক্রসিংয়ে কাটা পড়লেন পিতা, আহত শিশুকন্যা

ইসফাহানে তিন ইসরায়েলি ড্রোন মাঝ আকাশেই ধ্বংস করল ইরান

বাজেটে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় রাজস্ব বাড়াতে জোর

বড় ঝুঁকির আগাম সংকেত মিনি স্ট্রোক

ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন শেখ হাসিনা

কক্সবাজার যাওয়ার পথে পিকআপচাপায় প্রাণ গেল কলেজ শিক্ষার্থীর

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ৯

ভারতে লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

যে ঘরে বেশি সময় অবস্থান করলে আল্লাহ খুশি হন

ইরাক সিরিয়াতেও বিস্ফোরণের শব্দ, ইসরায়েলে সতর্কতার সাইরেন

ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইসরায়েল

ঈদের পরই বাড়ল সবজি, আলু, পেঁয়াজ, আদা ও রসুনের দাম

তিমির সঙ্গে মানুষের প্রথম ‘কথোপকথন’

কিশোর গ্যাং ‘এফ-১০’ প্রশ্রয়দাতা চেয়ারম্যান

১০ গডফাদারের ছায়ায় ৬৩ মাদক কারবারি

সর্বাধিক পঠিত

ছাত্রলীগ নেতার পর একই নারীর সঙ্গে চেয়ারম্যানের ভিডিও ভাইরাল

মুস্তাফিজের বিকল্প ক্রিকেটার নিয়ে নিল চেন্নাই?

গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন পরী মনির বিরুদ্ধে

ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইসরায়েল

এবার ‘জেমস’ হবেন শাকিব খান

‘রাশিয়া ৫ থেকে ৮ বছরের মধ্যে ন্যাটোতে আক্রমণের জন্য প্রস্তুত হতে পারে’

জরিপে আবার বিজেপির বড় জয়ের আভাস

৪ লাখ টাকায় হামলা করানো হয় সালমান খানের বাড়িতে

সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরিতে বাড়ল ২০৬৫ টাকা

বিয়ের পর স্বামী পলাতক, শ্বশুরবাড়িতে অবস্থান নেওয়া সেই তরুণীকে হাতুড়িপেটা

বাড়ল বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম, কাল থেকে কার্যকর

রাজস্ব ফাঁকি রোধে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর

রুমা-থানচিতে ব্যাংকে হামলা: ১৮ নারীসহ ৫৩ জনের রিমান্ড মঞ্জুর

এক হামলায় ৫ হাজার ভ্রূণ হত্যা করেছে ইসরায়েল

ডিপজলের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, ছয় ঘণ্টার নোটিশ

৬ দিনের সফরে থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

এমপি-মন্ত্রীর আত্মীয়-স্বজনদের প্রার্থী হতে প্রধানমন্ত্রীর মানা

সন্ত্রাসীদের হত্যার বিষয়ে মোদির মন্তব্য নিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

আইসিসির আন্তর্জাতিক প্যানেলে বাংলাদেশের নতুন মুখ!

কিশোরগঞ্জে বাসচাপায় প্রাণ গেল মামা-ভা‌গ্নের

পিএসসির সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রদীপ কুমার পাণ্ডে

মুস্তাফিজ কার?

প্রস্তাব পেয়েও আইপিএল খেলা হয়নি শরিফুলের

আল্লাহর প্রিয় হওয়ার আমল

এমভি আবদুল্লাহকে নিরাপদে রেখে ফিরল ইইউর জাহাজ

'যা কেউ ভাবতে পারে না রিয়াল মাদ্রিদ তাই করে দেখায়'

‘ইসলামিক মূল্যবোধ লঙ্ঘন’, ২ টিভি চ্যানেল বন্ধ করল তালেবান

বিএনপি নেতা হাবিব কারাগারে, তিন মামলায় সাজা ছয় বছর

আদালতে হাজির হতে পরীমনিকে সমন

হানিমুন হলো না নিপা-ইমরানের

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন